1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে জেলার সবক'টি চা-বাগানে উৎপাদন ব্যাহত - মুক্তকথা
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ০৪:৫১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শাপলা চত্বরে গণহত্যা মামলায় হাসিনাসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি মণিপুরী ললিতকলায় যখন প্রশিক্ষণ শুরু তখন ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ ১৬বছরে পা দিয়েছে ১২৭ কর্মকর্তার সাথে আলাপে বসবেন প্রধান উপদেষ্টা গেলো সপ্তাহের বড়লেখা, কুলাউড়া ও কমলগঞ্জ বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত আইএস বধু শামীমা বেগমের ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার গেলো সপ্তাহের শ্রীমঙ্গল, মৌলবীবাজার ও কমলগঞ্জ বিপজ্জনক অভিযোগ ! উৎসব বোনাস সকল চা-বাগানে প্রদান করা হচ্ছে না কতিপয় বন্ধু মিলে যখন ইফতার আয়োজন করে শ্রীমঙ্গল বিএনপি-ও সম্পন্ন করে ইফতার খাওয়ানো ধর্ষকশাস্তির দাবীতে বিক্ষোভ সমাবেশ ॥ ‘বৈষম্যহীন সমাজ গড়তে হবে’ যন্ত্র আছে কিন্তু কারিগর নেই। এরই নাম রাজনগর হাসপাতাল

ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে জেলার সবক’টি চা-বাগানে উৎপাদন ব্যাহত

কমলগঞ্জ(মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
  • প্রকাশকাল : বৃহস্পতিবার, ৮ জুন, ২০২৩
  • ৩৫৭ পড়া হয়েছে

গত কয়েকদিন ধরে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের কারণে মৌলভীবাজারের বিভিন্ন বাগানে চা উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাত করণ ব্যাহত হচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন কলকারখানা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে লোকসান গুনতে হচ্ছে।

জানা যায়, জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় ছোট-বড় মিলে ২২টি চা বাগান রয়েছে। বৃষ্টির ভর মৌসুমে বৃষ্টি না থাকায় এমনিতেই চা উৎপাদন কম হচ্ছে এর মাঝে গত কয়েকদিন ধরে ঘনঘন লোডশেডিংয়ের কারণে চায়ের উৎপাদন আরও কম হচ্ছে।

বিকেলে ও রাতে বেশি লোডশেডিং হচ্ছে

সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন চা বাগান কারখানায় গিয়ে জানা যায়, গত কয়েকদিন ধরে প্রতি ১৬ ঘন্টায় ৪থেকে সাড়ে ৪ঘন্টা আর ২৪ ঘন্টায় ৭ থেকে ৮ঘন্টা লোডশেডিং করা হচ্ছে। এর জন্য চাহিদামত চা উৎপাদন হচ্ছে না। বর্তমানে ৬০ শতাংশ চা উৎপাদন হচ্ছে। অনাবৃষ্টি ও লোডশেডিংয়ের কারণে বাকি ৪০শতাংশ উৎপাদন কম হচ্ছে। বিকেলে ও রাতে বেশি লোডশেডিং হচ্ছে।

শমশেরনগর চা বাগানের সিনিয়র সহকারী ব্যবস্থাপক ইকবাল হোসেন বলেন, বর্তমানে ১০০ ভাগের জায়গায় ৬০ শতাংশ চা উৎপাদন হচ্ছে। এ কারণে কারখানাগুলোকে লোকসান গুনতে হচ্ছে।

শ্রমিকেরা বসে বসে দিন কাটাচ্ছেন

এ দিকে উপজেলার শমশেরনগর, শহীদনগর, মুন্সীবাজার ঘুরে দেখা যায়, লোডশেডিং-এর কারণে ইলেকট্রিক ওয়েল্ডিংয়ের কারখানা, রাইস মিলসহ অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গুলোকেও লোকসান গুনতে হচ্ছে। তীব্র লোডশেডিংয়ের কারণে শ্রমিকেরা বসে বসে দিন কাটাচ্ছেন।
উপজেলার ইলেকট্রিক ওয়েল্ডিং কারখানার মালিক সেলিম মিয়া বলেন, দুপুর ১২ টা থেকে শুরু করে রাত ৩টা পর্যন্ত প্রতি এক ঘন্টা পর এক ঘন্টা লোডশেডিং করা হয়। এমনিতেই তাপদাহ চলছে এর মাঝে বিদ্যুৎ থাকেনা। দিন শেষে ৫/৬ জন কর্মচারীর বেতন দিতে হয়। অথচ বিদ্যুৎ না থাকায় কাজ কোনকিছুই হচ্ছেনা।

এই অঞ্চলের মানুষেরা অনেক বেশি বিদ্যুৎ পাচ্ছে।

এ ব্যাপারে মৌলভীবাজার পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির কমলগঞ্জ জোনাল অফিসের ডিজিএম মীর গোলাম ফারুক বলেন, অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় এই অঞ্চলের মানুষেরা অনেক বেশি বিদ্যুৎ পাচ্ছে। বৃষ্টি হলে বা তাপমাত্রা কমে আসলে এই সমস্যা দূর হবে।

 

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT