1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
দেশে বিদেশে বাঙ্গালী - মুক্তকথা
রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নেই আরেক সূর্যসন্তান, পাইপ গায়েব ২৫লাখ ক্ষতি, পলাতক ডাকাত গ্রেপ্তার, ফ্রি চক্ষু তাবু ও মদ আটক প্রশিক্ষন ভিন্ন ভিন্ন আর চা-পাতা ব্যবসা জালিয়াতিতে ২লাখ টাকা জরিমানা শ্রীমঙ্গলে নকল প্যাকেজিং কারখানায় চা বোর্ডের অভিযান, ৭টি চায়ের গুদাম সাময়িক বন্ধ নৃত্য ও অভিনয়ের কীর্তিময়ী শিল্পী জিনাত বরকতুল্লাহর জীবনাবসান গ্যাসসিলিণ্ডার ফেটে দু’জনের মৃত্যু, চাচা-ফুফুর মামলা ও স্থানীয় সরকার দিবস পালন নতুন করে আইএস আইএস নয়তো ! গণতন্ত্র এবং মানবাধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের অঙ্গীকার হাউস অব লর্ডসে আলোচিত ট্রেনের ধাক্কায় মায়ের মৃত্যু, কোলের শিশু আহত দেশে বিদেশে বাঙ্গালী সাবেক প্রতিমন্ত্রী এবাদুর রহমান চৌধুরীর মৃত্যুতে পরিবেশমন্ত্রীর শোক

দেশে বিদেশে বাঙ্গালী

প্রতিনিধিগন॥
  • প্রকাশকাল : রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১১২ পড়া হয়েছে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যাল থেকে অপু বিশ্বাসের পিএইচডি ডিগ্রি লাভ

বিশেষ প্রতিনিধি

বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট এর ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা অপু বিশ্বাস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগ হতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

গত ১৬ জুলাই অনুষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় অপু বিশ্বাস কে পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান করা হয়। তাঁর গবেষণার শিরোনাম ছিল “Assessment of Geochemical Variabilities in Tea Garden Soils and their Effects on the Quality of Tea in Bangladesh.” মূলত ড. বিশ্বাস বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অবস্থিত চা বাগানের মাটি, চা গাছের সবুজ পাতা ও কারখানাতে উৎপাদিত তৈরী চায়ে ভারী ধাতুর উপস্থিতি নিয়ে গবেষণা করেন। বাংলাদেশের চা একটি নিরাপদ পানীয় তাই এই বিষয়ে ভবিষ্যতেও তাঁর গবেষণা অব্যাহত থাকবে।

ড. অপু বিশ্বাস পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করার জন্য ২০১৮ সালে কৃষি মন্ত্র্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের এনএটিপি-২ প্রকল্পের আওতায় বৃত্তি লাভ করেন। ড. অপু বিশ্বাস শ্রীমঙ্গলের একজন কৃতি সন্তান। তাঁর পিতা মৃত অরুণ বিশ্বাস এবং মাতা সবিতা ঘোষ। ড. বিশ্বাস এর মামা শ্রীমঙ্গলস্থ স্বনামধন্য দি বাডস্ রেসিডেনসিয়্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ এর স্কুল শাখার প্রাক্তন শিক্ষক প্রনজিৎ কান্তি ঘোষ (সেবু)। মুজিব বাহিনীর প্রশিক্ষক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহন লাল সোম এর জামাতা ড. অপু বিশ্বাস।

তিনি ১৯৯৬ সালে দি বাডস্ রেসিডেনসিয়্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ হতে স্টার মার্কস সহ প্রথম বিভাগে এসএসসি এবং ১৯৯৮ সালে একই কলেজ হতে স্টার মার্কস সহ এইচএসসি পাশ করেন। পরবর্তীতে ড. বিশ্বাস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগ হতে বিএসসি (অনার্স) এ প্রথম শ্রেনীতে ৬ষ্ট এবং একই বিভাগ হতে পরিবেশ বিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম শ্রেনীতে প্রথম স্থান লাভ করেছিলেন। ড. অপু বিশ্বাস ২০০৭ সাল হতে বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট এ কর্মরত আছেন। তিনি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নালে ১৯টি বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছেন।

তিনি ২০১০-২০১১ সালে কলম্বো প্ল্যান স্কলারশীপ এর আওতায় ভারতের তামিলনাড়ুস্থ কোথারী এগ্রিকালচার ম্যানেজমেন্ট সেন্টার হতে পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন টি প্ল্যানটেশন ম্যানেজমেন্ট কোর্স অত্যন্ত সাফল্যের সাথে সম্পন্ন করেন। উনার স্ত্রী মেনকা সোম উত্তরসুর কুলচন্দ্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। ড. বিশ্বাস এক কন্যা সন্তানের গর্বিত জনক।

শাহানা সুলতানার মৃত্যুতে নির্মূল কমিটির শোক

মতিয়ার চৌধুরী

 

শমশেরনগর-মনু স্টেশনের মাঝখানে সিলেটগামী পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেন আটকা

কমলগঞ্জ(মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি:

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে মাত্রাতিরিক্ত গরমে রেললাইন আঁকা-বাঁকা হয়ে শমশেরনগর-মনু রেল স্টেশনের মাঝখানে রেলগেট এলাকায় সিলেটগামী পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেন প্রায় ২০ মিনিট আটকা পড়ে। খবর পেয়ে রেল কর্মচারী ও ট্রেনের কর্মচারীদের মাধ্যমে পানি, বালি ও কাঁদা ফেলে ট্রেন ছেড়ে যেতে সক্ষম হয়। রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকাল ২টা ৫৫ মিনিট থেকে ৩টা ১৪ মিনিট পর্যন্ত এ ট্রেন আটকা পড়ে।

 

 

শমশেরনগর রেলওয়ে স্টেশন সূত্রে জানা যায়, প্রচ- গরমের কারনে জনজীবন অতিষ্ট হয়ে উঠে। দিনভর প্রচ- রোদ ও গরমের কারনে রেললাইন আঁকা-বাঁকা হয়ে পড়ে। আঁকা-বাঁকা হওয়া লাইনে ট্রেন চলাচলে বিঘœ দেখা দেয়। ৭১৯ নম্বর সিলেটগামী পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেন ২টা ৪৭ মিনিটে শমশেরনগর স্টেশন ছেড়ে যাওয়ার পর থেকে প্রায় তিন কি.মি. দূরে যেতে ৭ মিনিট সময় লাগে। শমশেরনগর বিমান বাহিনী ইউনিটের রেলগেট এলাকায় যাওয়ার পর ট্রেনের গতি হ্রাস পায় এবং এক পর্যায়ে ট্রেন আটকা পড়ে।
এসময়ে ট্রেনের কর্মচারী নেমে ও খবর পেয়ে রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণকারী শ্রমিকরা সেখানে গিয়ে প্রায় ২০ মিনিট সময় ধরে পানি, বালি ও কাঁদা রেললাইনে ছিটিয়ে দেন। পরে লাইন ঠান্ডা হওয়ার পর ৩.১৪ মিনিটে ট্রেন ছেড়ে যায়। রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণকারী মিস্ত্রি রিপন মিয়া বলেন, গরমে হীট হয়ে রেল লাইন আঁকা-বাঁকা হয়ে যায়। খবর পেয়ে দৌড়ে সেখানে গিয়ে পাশর্^বর্তী ছড়া থেকে পানি, বালি ও কাঁদা ছিটিয়ে দেই। পরবর্তীতে ট্রেন ছেড়ে যায়।

শমশেরনগর রেলওয়ে স্টেশনের সহকারী স্টেশন মাস্টার উত্তম দেব বলেন, সাধারণত ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার উপরে থাকলে অনেক সময় রেলপথ বাকলিং হয়ে পড়ে। মাত্রাতিরিক্ত গরমের কারনে রেলগেট এলাকায়ও রেলপথের কিছু লাইন বাকলিং হওয়ায় পাহাড়িকা এক্সপ্রেস আটকা পড়ে।

কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ প্রদানের সিদ্ধান্ত দ্রুত বাস্তবায়ন করা জরুরি

-সাংবাদিক কর্মশালায় বক্তাগন

 

সাদিয়া গালিবা প্রভা

সম্প্রতি কমিউনিটি ক্লিনিকের ওষুধ তালিকায় উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে সরকার। দেশব্যাপি উচ্চ রক্তচাপ ও উচ্চ রক্তচাপজনিত বিভিন্ন অসংক্রামক রোগের ক্রমবর্ধমান প্রকোপ ও মৃত্যু নিয়ন্ত্রণ করতে এই সিদ্ধান্তের দ্রুত বাস্তবায়ন প্রয়োজন। পাশাপাশি কমিউনিটি ক্লিনিক ও উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে ওষুধের সরবরাহ নিরবিচ্ছিন্ন রাখতে এ খাতে প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দ নিশ্চিত করতে হবে।

আজ (১৪ সেপ্টেম্বর) অনলাইনে আয়োজিত “হাইপারটেনশন কন্ট্রোল ইন বাংলাদেশ” শীর্ষক এক সাংবাদিক কর্মশালায় এসব তথ্য ও সুপারিশ তুলে ধরা হয়। গ্লোবাল হেলথ অ্যাডভোকেসি ইনকিউবেটর(জিএইচএআই) এর সহযোগিতায় প্রজ্ঞা(প্রগতির জন্য জ্ঞান) কর্মশালাটির আয়োজন করে। কর্মশালায় সিলেটমহানগরীতে কর্মরত প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক এবং অনলাইন মিডিয়ার ২৫ জন সাংবাদিক অংশগ্রহণ করেন।

কর্মশালায় জানানো হয়, বাংলাদেশে প্রতি চারজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে একজনের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে। কমিউনিটি ক্লিনিক পর্যায়ে বিনামূল্যে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ প্রাপ্তি এক্ষেত্রে কার্যকরী এবং ব্যয়-সাশ্রয়ী পদক্ষেপ হিসেবে ভূমিকা পালন করতে পারে। উল্লেখ্য, সিলেট জেলায় শুরু হওয়া কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ দেয়ার কর্মসূচি সারাদেশে সম্প্রসারণ এর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

বর্তমানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এনসিডি কর্নার থেকে উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের একমাসের ওষুধ প্রদান করা হয়। এক্ষেত্রে রোগীদের দুই থেকে তিন মাসের ওষুধ একবারে দেয়ার জন্য প্রেসক্রিপশন করা হলে এবং কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে ওষুধের প্রাপ্র্যতা নিশ্চিত করা গেলে স্বল্প ব্যয়ে অসংখ্য জীবন বাঁচানোসহ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোক প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে বলে কর্মশালায় জানানো হয়।

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে মূল উপস্থাপনা তুলে ধরেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের হাইপারটেনশন কন্ট্রোল প্রোগ্রামের ম্যানেজার ডা. শামীম জুবায়ের এবং প্রজ্ঞা’র উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক কর্মসূচির সমন্বয়ক সাদিয়া গালিবা প্রভা। কর্মশালায় আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রজ্ঞা’র নির্বাহী পরিচালক এবিএম জুবায়ের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT