৮ মার্চ ছিল বিশ্ব নারী দিবস। এই নারীদিবসকে প্রেক্ষাপটে রেখে অনেক আলোচনাই হয়েছে এবং হচ্ছে গণমাধ্যম জগতে। নারীদের বিপক্ষে কেউ কিছু লিখেছেন তা দেখতে পাইনি। সকলেই ইতিবাচক লিখেছেন। জ্যোতিষ শাস্ত্র জাতিকাদের নিয়ে এবার যা লিখেছে তা’থেকে জানাগেলো নামের প্রথম অক্ষরও জাতক-জাতিকার ভুত ও ভবিষ্যতের ইংগিতবাহী। পাশ্চাত্য জ্যোতিষ বিশ্লেষণে দেখা গেছে যেসকল মেয়েদের নাম ইংরেজী A অক্ষর দিয়ে শুরু হয় তারা খুবই পরিশ্রমী ও ধৈর্য্যবান হয়ে থাকেন। এভাবে, D অক্ষর দিয়ে যাদের নাম শুরু হয় তারা ধনে সৌভাগ্যবান হন। এসকল জাতিকারা প্রায় সকল কাজে সফলতা লাভ করতে সক্ষম হন। যাদের নাম G অক্ষর দিয়ে শুরু হয় তারা সবসময় অন্যের সাহায্যের জন্য প্রস্তুত থাকেন। স্বচ্ছ মনের মানুষ হন এরা। সকল পরিস্থিতিতেই এরা নিজেদের মানিয়ে নিতে পারেন। এরা ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহন করে এগিয়ে যান। নামের প্রথম অক্ষর M দিয়ে যাদের শুরু সেই সকল মেয়েরা পরিশ্রমী ও সৎ হন এবং সাহসী হন। এরা ভারসাম্য বজায় রেখে চলতে পারেন। এদের বন্ধু সংখ্যাও বেশী থাকে। P অক্ষর দিয়ে যাদের নাম শুরু তারা খুবই বুদ্ধীমান হন। কারো সাহায্য ছাড়াই নিজের প্রচেষ্টায় এরা সাফল্যলাভ করতে সক্ষম হন। এই ভাবে ইংরাজী T অক্ষর দিয়ে যাদের নামের শুরু তারা কর্মক্ষেত্রে প্রভুত মান-সন্মান অর্জনে সক্ষম হন। এদের মধ্যে নেতৃত্বগুন বিদ্যমান থাকে। অক্ষর এভাবেই মানুষের জীবনে বিশেষ স্থান দখল করে আছে। এই অক্ষরের সাথে জাতকের ভবিষ্যৎ জড়িত হয়ে পড়ে নানাভাবে। |