1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
বিলেতে বাঙ্গালী - মুক্তকথা
শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪, ০২:০৬ পূর্বাহ্ন

বিলেতে বাঙ্গালী

আনসার আহমদ উল্লাহ॥
  • প্রকাশকাল : শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ২৭৭ পড়া হয়েছে

জাতীয় নির্বাচনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সার্বিক সহযোগিতা কামনা


আনসার আহমেদ উল্লাহ

স্বঙ্গবন্ধু লেখক এবং সাংবাদিক ফোরাম ইউকের উদ্দ্যোগে ১০ নং ডাউনিং ষ্ট্রিটে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর বরাবরে গত ৪ ডিসেম্বর, আগামী ৭ই জানুয়ারী বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বাধীনতা বিরোধী মৌলবাদী অপশক্তি নির্বাচনে নাশকতা করতে পারে।এই আশংকা জানিয়ে বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীন ভাবে ভোট প্রদানে ব্রিটিশ সরকারের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করে স্বারকলিপি দেন।

সংগঠনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সাধারন সম্পাদক শাহ মোস্তাফিজুর রহমান বেলাল ও উপদেষ্টা সাংবাদিক বাতিরুল হক সরদার। স্বাপরলিপিতে বলা হয় বন্ধু প্রতিম রাষ্ট্র হিসেবে ব্রিটিশ সরকার অগ্রনী ভূমিকা পালন করবে বলে বাংলাদেশের জনগন আশাবাদী।৭২ সালে জানুয়ারী মাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে লন্ডনে আসলে বিট্রিশ সরকারের ভূমিকা বাঙ্গালী জাতি শ্রদ্ধার সাথে স্বরণ রাখবে। স্বাপরলিপিতে আরোও উল্লেখ করা হয়, ২৪ অক্টোবর, বিএনপির আগুন সন্ত্রাসীরা বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালায়।

 

 

তারা রমনা ট্রাফিক পুলিশের কার্যালয় ও বেশ কয়েকটি পুলিশ ফাঁড়িতে অগ্নিসংযোগ ও ধ্বংসযজ্ঞ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা ভাঙচুর করে। তারা দৈনিক বাংলার কাছে এক পুলিশ সদস্যকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করে এবং রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতাল চত্বরে অ্যাম্বুলেন্স ও সরকারি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে, জরুরি চিকিৎসা সেবা ব্যাহত করে। বিএনপি সন্ত্রাসীরা নির্দয়ভাবে গণপরিবহন ভাংচুর ও আগুন দিয়ে যাত্রীদের গুরুতর আহত ও যানবাহন ভাঙচুর করে। তারা বেইলি রোডের ইন্সটিটিউট অফ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স এবং ব্যবসায়িক সম্পত্তি ভাংচুর করে। তারা পুলিশ ও নিরীহ পথচারীদের লক্ষ্য করে ককটেল বোমা ও ইট নিক্ষেপ করে, শহরের বিভিন্ন স্থানে শত শত পুলিশ কর্মকর্তা ও নিরীহ নাগরিককে আহত করে।

এই সমস্ত সহিংসতা এবং ভাংচুর প্রিন্ট এবং মিডিয়া সাংবাদিকদের দ্বারা কভার করা হয় । বিনা উসকানিতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এজেন্টদের উপর ভয়াবহ সহিংসতা, নিরপরাধ নাগরিক, গণমাধ্যম পেশাজীবী এবং সরকারি-বেসরকারি সম্পত্তির ওপর হামলা, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের সাধারণ নির্বাচনের আগে বিএনপি এবং তার মিত্ররা হাজার হাজার অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে যে সন্ত্রাস চালিয়েছিল, তার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। গণপরিবহন ও প্রাইভেট যানবাহন এবং যাত্রীদের জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যাসহ অসংখ্য নিরীহ প্রাণ। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে এবং অগণতান্ত্রিক শক্তিকে উন্নীত করার বিদ্বেষপূর্ণ উদ্দেশ্য নিয়ে প্রতিটি জাতীয় নির্বাচনের আগে বিএনপি বাংলাদেশের জনগণকে আতঙ্কিত করে। স্বাপরলিপিতে স্বঙ্গবন্ধু লেখক এবং সাংবাদিক ফোরাম বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে সমর্থন করার জন্য যুক্তরাজ্যকে আহ্বান জানায়।

 

ফিলিস্তিনের জন্য বিশাল মিছিল স্থায়ী যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে

আবারও, চার দিনের অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির মধ্যে, স্থায়ী যুদ্ধবিরতির দাবিতে শনিবার কয়েক হাজার মানুষপ্যালেস্টাইনের পক্ষে একটি মিছিল করেছে।

গত ২৫ মার্চ, প্যালেস্টাইন সলিডারিটি ক্যাম্পেইন (পিএসএ) এবং বিভিন্ন  প্যালেস্টাইন সমর্থক সংগঠনগুলি একাত্মতা প্রকাশ করে পার্ক লেন থেকে লন্ডনের হোয়াইটহল পর্যন্ত মিছিল করে।

বৃদ্ধ ও তরুণ বিক্ষোভকারীরা যখন পার্ক লেন থেকে হোয়াইটহলের দিকে অগ্রসর হয় তখন তারা যুদ্ধবিরতির জন্যস্লোগান দেয়, ফিলিস্তিনি পতাকা দিয়ে সজ্জিত, “মুক্ত প্যালেস্টাইন” চিহ্ন এবং জলপাইয়ের শাখায় সজ্জিত।শনিবারের মার্চের আয়োজকরা, বলেছেন অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি হওয়ায় একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতিও সম্ভব।

 

 

বিশাল জনসমাগমের মধ্যে বাঙালিদের একটি দল ছিল যারা নিজেদেরকে ‘ফিলিস্তিনের জন্য বাঙালী’ নামে  মিছিলেঅংশ গ্রহণ করেন।  বাঙালিস ফর প্যালেস্টাইন এর আহ্বায়ক নূরউদ্দিন আহমেদ বলেন, “ইসরায়েল যা করছে তাসম্পূর্ণ অসামঞ্জস্যপূর্ণ। নিরপরাধ বেসামরিক ও শিশুদের হত্যার কোনো পরোয়া ছাড়াই তারা যে সম্মিলিত শাস্তিদিয়েছে, তা অপরাধমূলক এবং তাদের সকলেরই আদালতে যাওয়া উচিত।

মার্চের আয়োজনকারী পিএসএ ৪ দিনের অবকাশকে স্বাগত জানিয়ে বলেছে তবে এটি বেসামরিক লোকদের হত্যারঅবসান ঘটাবে না, এবং ৪৬ দিনের লাগামহীন বোমা হামলা এবং স্থল হামলার কারণে গাজা উপত্যকায় মানবিকবিপর্যয় মোকাবেলা করার জন্য এটি যথেষ্ট দীর্ঘ হবে না। এই যুদ্ধবিরতি স্থায়ী করা, গাজা উপত্যকার নিষ্ঠুর অবরোধসম্পূর্ণরূপে তুলে নেওয়া এবং ফিলিস্তিনের সঙ্কটের মূল কারণগুলি সমাধানের দাবিতে এখন আগের চেয়ে আরওবেশি আমাদের আওয়াজ তুলতে হবে।

প্যালেস্টাইন সলিডারিটি ক্যাম্পেইন বলেছে, আগামী দিনে যাতে সহিংসতা ফিরে না আসে তা নিশ্চিত করতে আমরাআমাদের প্রচেষ্টা দ্বিগুণ করব। ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য অবিলম্বে এবং স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং ন্যায়বিচারের দাবিতেআমরা মিছিল, বিক্ষোভ এবং সংগঠিত হতে থাকব।

 

জেনেভা জাতিসংঘ দপ্তরে অধিকারের আদিলুর রহমান খান লাঞ্চিত

গত ১২ নভেম্বর জেনেভা জাতিসংঘ দপ্তরের নীচতলার ২২ নং রুমে অনুস্ঠিত হয়ে গেল সাইড ইভেন্ট “Human Rights Situation of Bangladesh @ UPR 4th cycle. উক্ত সাইড ইভেন্টে প্যানেল স্পীকার হিসেবে যোগ দিতে আসা বাংলাদেশের আদালতে সাজাপ্রাপ্ত মানবাধিকার কর্মী আদিলুর রহমান খান (শুভ্র) বিভিন্ন অসত্য বক্তব্যর জন্য সচেতন দর্শক ও সিভিল সোসাইটি কর্তৃক প্রতিরোধের মুখে পড়েন এবং কিছুটা লান্চিত হন।

প্রতি চারবৎসর পর UPR 4 th Cycle এই বিশেষ মানবাধিকার সম্মেলনের মূল অধিবেশনে সকাল থেকে বাংলাদেশের আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মাননীয় মন্ত্রী আনিসুল হক ও তাঁর নেতৃত্বে একটি উঁচ্চ পদস্হ কূটনৈতিক প্রতিনিধি দল বাংলাদেশের চলমান পরিস্হিতিতি, আইনের শাসন ও মানবাধিকার পরিস্হিতির উন্নয়ন নিয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট পেশ করেন। অধিবেশনে ১১১টি দেশের কূটনৈতিক গন আলোচনায় অংশগ্রহন করেন এবং সেখানে কানাডা ও স্লোভাকিয়া ব্যাতিত ৯০ টি দেশ বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান মানবাধিকার পরিস্হিতিতির উন্নয়নং সন্তোস প্রকাশ করেন।

 

দুপুর ১ টায় মূল অধিবেশন শেষ হওয়ার পর নীচ তলার ২২ নং রুমে “ ক্যাপিটাল পানিসম্যান্ট জাস্টিস প্রোটেক্ট নামে একটি সংগঠেনের ব্যানারে মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান নামে একজন প্রবাসী বাংলাদেশী , বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ও বর্তমান মানবিধার বিষয়ে প্রশ্নবিদ্ব করার উদ্দ্যেশে সাইড ইভেন্ট অর্গানাইজ করে। যেখানে আদালত কর্তক নিষিদ্ধ সংগঠন অধিকারের নেতা আদিলুর রহমান খান কে সম্পৃক্ত করে। অনান্য আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ প্যানেল স্পীকারদের পাশে বসে আদিলুর রহমান খান দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্হিতি ও মানবাধিকার বিষয়ে একের পর এক অসত্য তথ্য ও আইনের শাষন মানবাধিকার নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ করেন। এসময় জেনেভাস্হ মানবাধিকার কর্মী ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি সুইস শাখার সভাপতি “রহমান খলিলুর মামুন অসত্য তথ্যের প্রতিবাদ করে বলেন — জনাব আদিলুর রহমান খান একজন বিএনপি জামাত পৃষ্ঠপোষক। তিনি মানবাধিকারের নামে হেফাজত ইসলামের শাপলাচত্বরের ভায়োলেন্স কে উস্কানি দিয়েছেন সর্বমোট ৮ জন মৃতের নামের পরিবর্তে সরকার কে বিতর্কিত করার লক্ষ্যে ৬১ জন মৃত লিখে জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনে রিপোর্ট পেশ করেন। জনাব খান মিথ্যা বানোয়াট রিপোর্ট পেশ করে, বাংলাদেশের নিম্ন আদলতে প্রমানিত হওয়ায় সাজাপ্রাপ্ত হন, মাত্র ৬৫ দিন জেল খেটে উঁচ্চ আদালতে জামিন নিয়ে এখন তিনি জেনেভা জাতিসংঘে অবস্হান করছেন। বাংলাদেশের স্বাধীন বিচার ব্যবস্হার কারনে তিনি আজ এখানে কথা বলছেন ।তিনি বিচারালয় নিয়ে প্রশ্ন করার কি অধিকার রাখেন?? বিএনপি জামাতের আগুন সন্ত্রাসের সচিত্র প্রতিবেদন তুলে ধরে জনাব রহমান বলেন আজকের শ্রদ্ধেয় প্যানেলিস্টগন এ বিষয়ে কেন কথা বলেন না, সেটি মানবাধিকার সম্মেলনে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। সঠিক ব্যাখ্যা দিতে না পেরে, এ সময় আদিলুর রহমান বিব্রত বোধ করেন।

প্রশ্নত্তোর পর্বে ফ্লোর নিয়ে জেনেভাস্হ স্হায়ী বাংলাদেশের উপ প্রধান মিসেস সন্চিতা হক প্যানেলিস্ট গনের বিভিন্ন ব্যাখ্যা বক্তব্যের প্রতিবাদ করেন এবং বর্তমান সরকারের সার্বজনীন মানবাধিকার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ দীর্ঘ ব্যাখ্যা প্রদান করেন, যা উপস্হিত সুধী মহলে ভীষন প্রসংসিত হয়। অনুস্ঠানের শেষ পর্বে বাংলাদেশী ডায়াসপোরা থেকে সিভিল সোসাইটি প্রতিনিধি জমাদার নজরুল ইসলাম ও শ্যামল খান বিতর্কিত বক্তব্যের প্রতিবাদ করে ফ্লোর চাইলে, মডারেটর আশরাফুজ্জামান ফ্লোর বন্ধ করে দেন। মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ ও ঘৃনা জানিয়ে, এবং আদিলুর রহমান খান কে একজন সুবিধাবাদি মানবাধিকার ব্যবসায়ী হিসেবে আখ্যা দিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন শ্যামল খান, জমাদার নজরুল ইসলাম ও সসীম বডুয়া। অর্ডিয়েন্স উত্তপ্ত হয়ে গেলে তোপের মুখে আদিলুর রহমান খান প্যানেল মন্চ থেকে দ্রুত নেমে বেডিয়ে যান।

 

স্টাডি সার্কেল বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সহিংসতার বিরূদ্ধে যুক্তরাজ্যের সহযোগিতা চায়

লন্ডন, ২০ নভেম্বর ২০২৩: যুক্তরাজ্য ভিত্তিক ব্রিটিশ-বাংলাদেশি থিঙ্ক ট্যাঙ্ক স্টাডি সার্কেলের একটি প্রতিনিধি দল গত ২০নভেম্বর, ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের কাছে বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সহিংসতার বিষয়ে উদ্বেগপ্রকাশ করে এবং যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে সহযোগীতের আহবান জানিয়ে জন্য একটি স্মারকলিপি হস্তান্তর করেছে।

স্টাডি সার্কেলের সমন্বয়ক জামাল আহমেদ খানের নেতৃত্বে মানবাধিকার কর্মী আনসার আহমেদ উল্লাহ ও সাংবাদিক রুমানাআফরোজ রাখীসহ প্রতিনিধি দল স্টাডি সার্কেলের চেয়ারম্যান সৈয়দ মোজাম্মেল আলী স্বাক্ষরিত স্মারকলিপি প্রধানমন্ত্রীরকার্যালয়ে হস্তান্তর করেন।

 

 

স্মারকলিপিটি গত ২৮ অক্টোবর বাংলাদেশে সহিংসতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে।স্মারকলিপি অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর এবংএকজন পুলিশ অফিসারের হত্যার ঘটনা বর্ণনা করে নির্বাচন ঘিরে স্বাধীনতা বিরোধী  সাম্প্রদায়িক  মৌলবাদী  অপশক্তিসহিংসতার একটি প্রবণতার সর্বশেষতম বলে অভিহিত করেছে।

এই উদ্বেগজনক ঘটনার আলোকে, স্টাডি সার্কেল স্মারকলিপি এই চরমপন্থী সহিংসতা মোকাবেলা এবং ধর্মনিরপেক্ষগণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার জন্য যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে বহুপাক্ষিক ও দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার আহ্বানজানিয়েছে।

ব্রিটেন এবং বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের কথা তুলে ধরে স্টাডি সার্কেল প্রতিনিধিদল আশা করে যেপ্রধানমন্ত্রী সুনাক উগ্রবাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে ব্রিটিশ ও বাংলাদেশী সরকার এবংসুশীল সমাজের মধ্যে যৌথ প্রচেষ্টার অনুরোধে ইতিবাচক সাড়া দেবেন।

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT