মাত্র ছয় ওভার বাকি। এরই মাঝে পাকিস্তান ৮উইকেট হারালো।
বল করতে আসেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। তখান পঞ্চম ওভার চলছে। পাকিস্তান একটি মাত্র রান করে। রানের সংখ্যা মাত্র ২২। মাশরাফির বলে একবারও বেট লাগাতে পারেননি শোয়েব মালিক বা ইমামুল হক। অসহায়ের মত পিচে দাঁড়িয়ে থাকেন দুই ব্যাটসম্যান। তাদের গতিতে রাশ টেনে ধরেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। অষ্টম ওভারে পাকিস্তান হারায় ৩ উইকেট। রান হয় ৩৪। তখন বল করছিলেন মোস্তাফিজ। এভাবেই হা টিম টিম করে খেলা এগুতে থাকে পাকিস্তানের।
৪৪ ওভারের দ্বিতীয় বল। বল করলেন রুবেল। ৪ মারলেন হাসান আলী। চতুর্থ বলে একই রকম হিট নিয়ে ধরা পড়লেন মাশরাফির হাতে। ফিরে গেলেন পেন্ডেলে। মাঠে রইলেন নেওয়াজ। এবার নামলেন শাহীন আফ্রিদি।
৪৫ ওভারের শেষ বলে মোস্তাফিজুরের বলে মাশরাফির ক্যাচ নেওয়াজকে পেন্ডেলে পাঠায়। এবার শেষ উইকেটের পালা। মাঠে নামেন জুনাইদ খান। ৪৭ ওভারের প্রথম বলে শাহীন আফ্রিদি একটি ছক্কা মারেন। ৪৯ ওভার শেষে ২০২ হয় পাকিস্তানের দলীয় রান। বহুকায়দায় ব্যাট চালিয়েও বলে বেটে এক করতে ব্যর্থ হন শাহীন আফ্রিদি। আর এভাবেই শেষ ওভারের শেষ বলটি শেষ হলো। সমাপ্তি হলো ঐতিহাসিক এক ক্রিকেট ম্যাচের। ৩৭ রানের ব্যবধানে জিতলো বাংলাদেশ। হারলো পাকিস্তান। সংবাদ সূত্র: ইত্তেফাক