মুক্তকথা সংবাদকক্ষ॥ বিশ্ব ফুটবলের তদারকি সংগঠন ‘আন্তর্জাতিক ফেডারেশন অব ফুটবল এসোসিয়েশন’ তাদের সদস্য দেশগুলোর কাছে জানতে চেয়েছে যে তাদের ভোটার সংখ্যা এতো বেশী কেনো? দেশের ভোটের ন্যায় ফুটবল এসোসিয়েশনের ভোটের সময়ও এসব দেশে পদ পদবি নিয়ে এতো কাড়াকাড়ি কেনো? এসকল ভোটার ফুটবল এসোসিয়েশনের ভোটে অর্থ ব্যয় করেন। ভোটার হওয়ার জন্যও তারা টাকা খরচ করেন। কিন্তু কেনো? ফিফা’র প্রশ্ন! ফিফা জানতে চায় এসব ভোটার কি ফুটবলের উন্নয়নে কাজ করেন না-কি এসোসিয়েশনের ভোট এলেই তারা তৎপর হয়ে উঠেন।
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কাউন্সিলার ১৪৭জন। অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশের কাছেও ফিফা জানতে চেয়েছে ভোটার সংখ্যা এতো কেনো? শুধু তাই নয়, ফিফা স্পষ্ট করে জানতে চেয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন-এ বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাবোর্ডের কাউন্সিলার রয়েছে কি জন্য এবং এতো কমিটি কেনো? কি কারণে বাফুফ নির্বাচন এলে তারা ভোটার হয়ে যান? এমন সব বিষয় জানতে চেয়ে কড়া বার্তা পাঠিয়েছে ফিফা।
গত কাল জেলা ফুটবল লীগ কমিটির সভা শেষে বাফুফ-এর সভাপতি কাজী সালাহউদ্দিন এসব কথা জানিয়েছেন।
সালাউদ্দীন আরো বলেন, ‘ফিফা বলেছে, যারা ফুটবলের সাথে সম্পৃক্ত নয়, তাদের কাউন্সিলার না রাখতে। যে সকল জেলা লীগের খেলা আয়োজন করবে না তাদেরও কাউন্সিলর না রাখার পরামর্শ দিয়েছে ফিফা।
শুধু বাংলাদেশকে নয়, এশিয়ার সব দেশকেই একই বার্তা পাঠিয়েছে ফিফা। সূত্র: ইত্তেফাক
|