1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
বিরূপ প্রকৃতি! ৩ দশকে এতো বৃষ্টি হয়নি! সর্বনাশা বন্যা - মুক্তকথা
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩৮ পূর্বাহ্ন

বিরূপ প্রকৃতি! ৩ দশকে এতো বৃষ্টি হয়নি! সর্বনাশা বন্যা

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • প্রকাশকাল : বৃহস্পতিবার, ২২ আগস্ট, ২০২৪
  • ১৬১ পড়া হয়েছে

জেলার প্রধান ৪টি নদীর পানি বিপদসীমার উপরে

প্লাবিত কয়েকশত গ্রাম
কেউ নেই সহযোগীতায় মাঠে
নেই স্থানীয় প্রশাসনেরও কেউ

মৌলভীবাজারের মনু, ধলাই, কুশিয়ারা ও জুড়ী নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে অতিবাহিত হচ্ছে। এ পর্যন্ত জেলার প্রায় অর্ধশত গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। অনেকেই বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। বিশেষ করে নৌকা না থাকায় বন্যার্তদের উদ্ধার করতে পারছেন না স্বেচ্ছাসেবীরা। হঠাৎ করে বন্যায় প্লাবিত হওয়ায় চরম বিপাকে পড়েছেন জেলার কয়েক লক্ষ মানুষ। বুধবার বিকাল ৫টায় এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত ৪টি নদীতেই পানি বাড়ছে।

মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, জেলার মনু নদীতে(রেলওয়ে ব্রীজ) বিপদসীমার ১১৮ সে.মি, চাঁদনীঘাট এলাকায় ৮০ সে.মি, ধলাই নদীতে ৫ সে.মি, কুশিয়ারা নদীতে ৩ সে.মি ও জুড়ী নদীতে বিপদসীমার ১৭৭ সে.মি উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মনুনদীর ৩টি ও ধলাই নদীর ৪টা জায়গায় ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে।

কুলাউড়া উপজেলার টিলাগাঁও, জয়চণ্ডী, সদর, রাউৎগাঁও ও পৃথিমপাশা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় সহস্রাধিক মানুষ পানিবন্দি রয়েছে। সড়ক পথেও ওই উপজেলার অনেক গ্রামের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। রাজনগর উপজেলার মনুনদীর একামধু, মিঠুপুর ও ভাঙ্গার হাটে ভাঙ্গা দেখা দেয়ায় প্রায় ৩০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। কমলগঞ্জ উপজেলায় ১০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।

বন্যা কবলিত মানুষরা বলছেন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসন মাঠে না থাকায় বিগত বন্যার মতো তারা সহযোগিতা পাচ্ছেন না।

মৌলভীবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: জাবেদ ইকবাল ভাঙ্গনের বিষয় নিশ্চিত করে বলেন, বাধ উপচে পানি যাতে গ্রামে প্রবেশ করতে না পারে এজন্য আমরা চেষ্টা করছি।

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT