1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
কোটা পদ্বতির না জানা তথ্য || ৩লক্ষ সরকারী পদ শূণ্য পড়ে আছে - মুক্তকথা
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৯ অপরাহ্ন

কোটা পদ্বতির না জানা তথ্য || ৩লক্ষ সরকারী পদ শূণ্য পড়ে আছে

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮
  • ৯৫০ পড়া হয়েছে

লণ্ডন।। সরকারের ৫৬ মন্ত্রণালয় ও বিভাগের অধীনে প্রায় তিন লাখ শূন্য পদ রয়েছে। এসব শূন্য পদ দ্রুত পূরণের লক্ষে ইতোমধ্যে সকল মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে অনুরোধ জানিয়ে পত্র দেয়া হয়েছে। কারণ শূন্য পদ পূরণ চলমান প্রক্রিয়া। জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সংসদকে এ তথ্য জানিয়েছেন। সোমবার সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে মাদারীপুর-৩ আসনের এমপি আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন নাছিমের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য দেন। আজ মঙ্গলবার ১০ই জুলাই ইত্তেফাক এ খবর দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে পিএসসির মাধ্যমে ৯ম এবং ১০ম থেকে ১২তম গ্রেডের প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির শূন্য পদে জনবল নিয়োগ করা হয়ে থাকে। তবে ১৩-২০তম গ্রেডের ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির শূন্য পদে স্ব স্ব মন্ত্রণালয়, বিভাগ-দপ্তর ও সংস্থার নিয়োগবিধি অনুযায়ী সংশ্লিষ্টরা জনবল নিয়োগ করে থাকে বলে ইত্তেফাক লিখেছে।
এদিকে সংরক্ষিত আসনের সদস্য সেলিনা বেগমের প্রশ্নের জবাবে সৈয়দ আশরাফ সংসদকে জানান, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের(পিএসসি) তত্ত্বাবধানে নিয়োগ পরীক্ষার মাধ্যমে সাংবিধানিক অনুশাসন অনুযায়ী প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড পদে প্রার্থী মনোনয়ন করা হয়। পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মেধা ক্রমানুসারে পাঁচ ধরনের কোটা পদ্ধতি অনুসরণ সাপেক্ষে চাকরিতে যোগদান করানো হয়। এসব কোটাসমূহের মধ্যে মেধাভিত্তিক(জেলা কোটা বহির্ভূত) ৪৫ শতাংশ, মুক্তিযোদ্ধা ৩০ শতাংশ, নারীদের জন্য ১০ শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ৫ শতাংশ এবং জেলার সাধারণ প্রার্থীদের জন্য ১০ শতাংশসহ মোট শতভাগ। তবে প্রাধিকার কোটার অপূরণকৃত ১ শতাংশ কোটা প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের দ্বারা পূরণ করা হয়ে থাকে।
একই প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী আরো জানান, ২০১১ সালের ১৬ জানুয়ারি সরকারের সার্কুলারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধা প্রার্থী না পাওয়া গেলে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটার পদ তাদের পুত্র-কন্যা প্রার্থী দ্বারা পূরণ করা হয়। এছাড়া ১ম ও ২য় শ্রেণির পদ পূরণের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটাসমূহের মধ্যে যে কোটায় পর্যাপ্ত সংখ্যাক প্রার্থী পাওয়া যাবে না সেখানে যোগ্য প্রতিবন্ধী প্রার্থীর মধ্য থেকে ১ শতাংশ কোটা পূরণ করা হয়। এসব পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে ২০১০ সালের ৫ই মে জারি করা বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী বিশেষ কোটার অধীন কোন জেলার বিতরণকৃত পদের সংখ্যা হতে যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা কম হলে অপূর্ণ পদসমূহ জাতীয় ভিত্তিক স্ব স্ব বিশেষ কোটার(মুক্তিযোদ্ধা, মহিলা ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী) জন্য প্রণীত জাতীয় মেধা তালিকা থেকে পূরণ করা হয়। তবে মহিলা ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কোটার কোনো কৃতকার্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে উক্ত পদগুলো অবশিষ্ট কোটা অর্থাৎ জেলার সাধারণ প্রার্থীদের দ্বারা পূরণ করা হয়ে থাকে। পাশাপাশি বিশেষ কোটার (মুক্তিযোদ্ধা, মহিলা ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী) পদ পূরণ করা সম্ভব না হলে অপূরণকৃত সে সকল পদ জাতীয় মেধা তালিকার শীর্ষে অবস্থানকারী প্রার্থীদের থেকে পূরণ করা হয়।
তাছাড়া ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির পদ সমূহের জন্য বিদ্যমান বিভিন্ন ধরণের কোটার শতকরা হার হচ্ছে এতিম নিবাসী ও শারীরিক প্রতিবন্ধী (জেলা কোটা বহির্ভূত) ১০ শতাংশ, জেলা কোটা (জনসংখ্যার ভিত্তিতে জেলাওয়ারী বণ্টন) ৯০ শতাংশ, মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৩০ শতাংশ, মহিলা কোটা ১৫ শতাংশ, উপজাতীয় ৫ শতাংশ, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা সদস্যদের কোটা ১০ শতাংশ এবং অবশিষ্ট জেলার সাধারণ প্রার্থীদের জন্য ৩০ শতাংশ।

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT