1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
কোহিনূর - মুক্তকথা
বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:২৮ পূর্বাহ্ন

কোহিনূর

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : বৃহস্পতিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০১৬
  • ৯৫৪ পড়া হয়েছে

হারুনূর রশীদ
২৮শে এপ্রিল, ২০১৬ইং ১১টা ১০মিঃ

Koh-i-Noor2

১৮৫২সালে কেটে পূনর্বিন্যস্ত করার পর কাঁচ পাথরের খণিজ হীরা “কোহিনূর”।

(পর্ব-২)

ভারতের সেই মহামূল্যবান
বিশ্বখ্যাত “কোহিনূর” পাথর সে অনেক আগ থেকেই বৃটেনের রাজমুকুটের শোভাবর্ধনে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এই কোহিনূর হীরা পাথরকে নিয়ে গল্প কিংবদন্তির শেষ নেই। সেরকমই একটি হল যে এই হীরা পুরুষরা ব্যবহার করলে দুর্ভাগ্য বয়ে আনবে। তাই বৃটেনের কোন  রাজা বা রাজকুমার পরিধান করার চেষ্টা করতে শুনা যায়নি। কোহিনূর নিয়ে মালিকানার বিতর্ক আবার নতুন করে‍ বৈঠকি আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। ‍‍বিশেষ করে বৃটেনের উপমহাদেশীয় সুশীল জনগোষ্ঠী সহ ইরাণ আফগান জনমনেও একই আলোচনা বৈকালিক চা-চক্রের মূখ্য বিষয় হয়ে আসর সরগরম রাখছে। গেল বছর অর্থাত ২০১৫ সনের নভেম্বর মাসে “আলোর পাহাড়”(Mountain of Light) নামক কতিপয় বলিউডি শিল্পী ও ব্যবসায়ীদের একটি দল তাদের বৃটিশ আইন বিশেষজ্ঞদের কাছে গিয়ে নির্দেশ দিয়েছিলেন ভারতের মালিকানার পক্ষে আইনী লড়াই শুরু করার জন্য। মামলায় বাদী হিসাবে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের বৈদেশিক মন্ত্রনালয়, সংস্কৃতি মন্ত্রনালয় ও যুক্তরাজ্য হাইকমিশনারদেরকে পক্ষ করা হয়েছিল বলে লিখেছিল “হাফিংটন পোষ্ট”। মামলায় শুধু কোহিনূর নয়, টিপুসুলতানের আংটি ও তলোয়ার, নবাব মির মোহাম্মদ আলী বান্দা, ঝাঁসীর রাণী ও সর্বশেষ দিল্লীর সম্রাট বাহাদূর শাহ জাফর সহ আরো বহু ভারতীয় শাসকদের মূল্যবান জিনিষপত্র ফেরত দেয়ার দাবীও করা হয়েছিল ঐ মামলায়।

দলের পক্ষে ডেভিড দো সৌজা ঐ সময় ইন্ডিপেন্ডেন্ট পত্রিকাকে বলেছিলেন, ভারতের এক অনিশ্চিত সময়ে কোহিনূর চুরি করে আনা হয়েছিল। তিনি আরো বলেছিলেন, ভারতের বৃটিশ উপনিবেশিকরা সম্পদই শুধু লন্ঠন করেনি, ভারতের আত্মা, আধ্যাত্মিকতা আর নীতিনৈতিকতাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। পক্ষান্তরে, ঐতিহাসিক এন্ড্রু রবার্টস আ্ইনি লড়াই চালিয়ে ছিলেন কোহিনূরকে ইউকে’তে থাকার আইনি অধিকারের জন্য। তিনি ঐ সময় মেইল পত্রিকাকে বলেছিলেন, আমাদের তিন শতাব্দির সম্পর্ক রয়েছে ভারতের সমাজ, রাজনীতি ও অগ্রগতিতে। ভারতের আধুনিকায়নে, উন্নয়নে, প্রতিরক্ষায়, কৃষি উন্নয়ন কিংবা বহুভাষার সমন্বয় সাধনে সর্বোপরি উপমহাদেশের গণতন্ত্রায়নে আমাদের অবদান অনস্বীকার্য্য। এতেকরে, বৃটিশ রাজমুকুটই হলো কোহিনূরের নিরাপদ থাকার একমাত্র স্থান । 
চীন সরকারও এক সময় তাদের ২৩হাজার হাতের তৈরী শিল্পকর্ম ফেরত দেয়ার দাবী তুলেছিল। তারা তখন বলেছিল যে কেবল মাত্র বেইজিং শহর থেকেই উনবিংশ শতাব্দিতে এ পরিমান মূল্যবান শিল্পকর্ম লুট করা হয়। লেখক জুলিয়ান বাগ্গিনী গত বছরের ১১ই নভেম্বর গার্ডিয়ান পত্রিকায় কোহিনূর সংক্রান্ত তার নিবন্ধে এক চমতকার মত প্রকাশ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন পশ্চিমা দেশগুলোর দ্বারা লুন্ঠনকৃত সামগ্রী ফেরত দেয়ার বিষয়ে তাদের নেতিবাচক মনোভাব খুবই অরুচিকর। তিনি আরো লিখেছিলেন-“যখন দুনিয়াজুড়ে সাম্রাজ্যবাদী উত্তরাধিকারের গভীর ক্ষত এখনও বিদ্যমান সে সময় বৃটেনের মত দেশ যখন তাদের লুন্ঠনের প্রায়শ্চিত্ত করতে এগিয়ে আসেনা এতে কেবল দুঃখই বাড়ে।”   প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরুন বহু আগেই একবার  ফেরত দেয়ার বিষয়টি প্রত্যাখান করেছিলেন। সময় ছিল ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারী মাস। ক্যামেরুন তখন ভারত সফরে গিয়েছিলেন। ভারতের অমৃতস্ম‍রে যেখানে ইংরাজ আমলে, ইংরাজ সামরিক বাহিনী যে গণহত্যা সংঘটন করেছিল সেই নারকীয় গণহত্যার রক্ষিত নিদর্শন, জালিয়ানওয়ালাবাগ স্মারক দেখতে যান। তিনি সেখানে আজানুলম্বিত হয়ে প্রণাম করে পুস্পস্তবক দেন। কোহিনূর ফেরত দেয়ার বিষয়ে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল।

CameronAtJallianwalabagh

জাল্লিয়ানওয়ালাবাগ হত্যা স্মৃতি স্তম্ভের সামনে আজানুলম্বিত ডেভিড ক্যামেরুন

জবাবে তিনি কোহিনূর ফেরত দেয়ার বিষয়টি সরাসরি প্রত্যাখান করেছিলেন।
বলে রাখা ভাল যে ঐ পঞ্জাবের অমৃতস্মরের জাল্লিয়ানওয়ালাবাগে ১৯১৯ সালের ১৩ই এপ্রিল বৃটিশ কর্ণেল রেজিনাল্ড ডায়ারের হুকুমে ইংরাজ সামরিক বাহিনী নিরস্ত্র প্রতিবাদকারী ও বৈশাখী তীর্থযাত্রীদের উপর গুলি চালিয়ে সহস্রাধিক মানুষকে হত্যা করেছিল। বিশ্ব ইতিহাসে তা জাল্লিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকান্ড বলেই সুপরিচিত হয়ে আছে।

আর গেল বছর ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমোদীর লন্ডন সফরকালে, লন্ডনের ওয়েমব্লিতে এক সভায় তিনি পুনঃ এই বহুমূল্যবান মুক্তা ফেরত পাওয়ার পক্ষে কথা বলেছিলেন। কিন্তু শেষমেশ কিছুই জানা যায়নি। এসব যোগাযোগ আলাপ আলোচনার সূত্র ধরে একসময় একটি এনজিও বৃটেনকে ‘কোহিনূর’ ফেরত দেয়ার পক্ষে রায় চেয়ে ভারতীয় আদালতে মামলা নথিভুক্ত করে। এ বছরের (২০১৬ সাল) ১৮ই এপ্রিল সোমবার ভারতের সর্ব্বোচ্চ আদালতে ঐ মামলার শুনানীতে নরেন্দ্রমোদীর সরকারের পক্ষে বলা হয় যে কোহিনূর হীরা ফেরত পাওয়ার দাবী ভারতকে বাদ দিতে হবে কারণ এই মহামূল্যবান হীরাটি ১৮৫১ সালে ভারতেরই এক মহারাজা

রঞ্জিত সিং মহারাণী ভিক্টোরিয়াকে  স্বেচ্ছায় উপহার হিসাবে দান করেন। এসময় “সর্বভারতীয় মানবাধিকার এবং সামাজিক ন্যায়বিচার ফ্রন্ট” নামক ঐ এনজিও কর্তৃক দায়েরকৃত কোহিনূর ফেরত পাওয়ার মামলার শুনানী চলছিল। এ বিষয়ে ভারতের সলিসিটর জেনারেল রঞ্জিত কুমার বলেন-“কোহিনূর চুরি করা হয়নি কিংবা বলপূর্বক নেয়া হয়নি।”  রঞ্জিত কুমার কি তথ্য সন্ধানের ভিত্তিতে উপরোক্ত মন্তব্য করেছেন আমাদের জানানেই। তার মন্তব্য শুনে বিদগ্ধ জনৈক ভারতীয় বাঙ্গালী আক্ষেপ করে বললেন- ‘হায়রে রাজনীতি- বুঝা দায় তোমার মতিগতি’। তিনি আমাকে আরো বললেন জানিনা ভাই, মানুষের মন ষ্টার জলসা’র ভাষায় এক ইচ্ছে নদী। কখন যে কোন দিকে মোড় নেয় বলা মুষ্কিল। তাই এ  ছাড়া আর কি বলবো।
হাস্যকর হলেও এসব তৈরীকরা ভাষ্যকেই সত্য বলে ধরে নিতে শুরু করেছে মানুষ যে (২০১৬ সনের 
ঐ ১৮ই এপ্রিল, এএফপি নতুন দিল্লী থেকে পাঠানো খবরে বলা হয়) শিখ-ইংরাজ যুদ্ধের পর পাঞ্জাবের শিখ সাম্রাজ্য ইংরাজদের দখলে চলে এলে, ১৮৫০ সালে মহারাণী ভিক্টোরিয়াকে এই মহামূল্যবান হীরাটি উপহার দেয়া হয়।

অথচ ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায় মহারাজা রঞ্জিত সিং এই হীরাটি পেয়েছিলেন একজন আফগান রাজা সুজা শাহ দুররানির কাছ থেকে। যিনি হিন্দুস্থানে প্রার্থনা ও আশ্রয়ের একটি নিরাপদ স্থান খুঁজছিলেন এবং সিং তাকে নিরাপদ স্থান দানের বদৌলতে এই হীরাটি প্রাপ্ত হন। এই কোহিনূর আফগান রাজাদের বংশানুক্রমিক উত্তরাধিকার হিসাবে তাদের কাছেই ছিল। এর আগে এই হীরা ছিল পারস্য সম্রাটদের কাছে। কোহিনূর হীরার মূল মালিক কে বা কারা ছিলেন তা আজও অজ্ঞাত আর রহস্যময়।

JamesCallaghan

ভারত সফরে জীম কালাহান

যতদূর জানা যায়, একাদশ খেকে ত্রয়োদশ শতাব্দি কালে দক্ষিন ভারতের “কাকাতিয়া গুষ্ঠী” ছিল এই কোহিনূর হীরার মালিক। কাকাতিয়া সাম্রাজ্যের, বর্তমান অন্ধ্রপ্রদেশ, গান্তুর অঞ্চলের(বর্তমানে জেলা) ওরুগাল্লু এলাকার (বর্তমান ওয়ারেঙ্গাল) কল্লুর খনিতে পাওয়া গিয়েছিল এই হীরা। পানির মত স্বচ্ছ ও উজ্জ্বল রংয়ের উক্ত হীরার ওজন ১০৫.৬০২ ক্যারেট আবার অনেকে মনে করেন এর ওজন ১০৮ক্যারেট। ডি সৌজার মামলায় এর ওজন বলা হয়েছে ১০৬ ক্যারট। ওদের হাত থেকে কি করে কোন শতাব্দিতে তা পারস্য সম্রাট বা আফগান রাজাদের কাছে গেল, ইতিহাসে তার কোন হদিস নেই। খুবই আশ্চর্য্যের বিষয় যে মোগলগন কোহিনূর হীরার বিষয়ে কিছু জানতেন তা কোথায়ও পাওয়া যায়নি।

২০১৫ সালের ৯ই নভেম্বর এই কোহিনূর নিয়ে হাফিংটন পোষ্ট লিখেছিল- The disputed jewel, which can be dated back to 1526, was first given to the British monarch in 1851, after the British annexe of the Punjab. অর্থাত এখানেও বলা হয়নি যে প্রাকৃতিক মুক্তার এই খন্ডটি ইংরাজদের বরং স্পষ্টতঃই বলা হয়েছে ‘মালিকানা বিতর্কিত এই হীরাটি সম্ভবতঃ ১৫২৬ সনের প্রাপ্ত এবং বৃটিশরাজের হাতে আসে ১৮৫১ সনে।’ অনেক আগে ১৯৭৬ সালে, বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী জীম

কালাহানের ভারত ভ্রমনের সময় “এঙ্গলো-শিখ শান্তি চুক্তি”র কথা উল্লেখ করে ভারতের মালিকানা অধিকার স্বীকার করে নিয়ে কোহিনূর হীরাটি ফেরত দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী কালহানের কাছে বলা হলে উত্তরে কালাহান সেদিন বলেছিলেন-“আমি মহামান্য রাণীকে হীরা ফেরত দিয়ে আত্মসমর্পণ করতে পরামর্শ দিতে পারবো না।” অনেকটা একই সুরে ক্যামেরুনও ফেরত দেয়ার বিষয়টি নাকচ করে দিয়েছেন।
হাস্যকর বিষয় হলো, ২০১০ সালে এই ক্যামেরুন এনডিটিভি’কে বলেছিলেন- “এভাবে আমাদের ফেরত দিতে হলেতো দেখা যাবে একসময় বৃটিশ যাদুঘরই খালি হয়ে গেছে।”

Prince&CateMiddleton

সাম্প্রতিক ভারত সফরে রাজকুমার উইলিয়াম ও স্ত্রী কেইট

কোহিনূর সংক্রান্ত মামলার এই ঘোষণা তখনই আসে যখন প্রিন্স উইলিয়াম ও স্ত্রী ডাচেচ অব ক্যামব্রিজ কেইট মিডিলটন ভারতে সফরকালীন মোদীর সাথে দেখা করতে যান। ইংরাজদের দাবী, ওজনে ও আয়তনে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মুক্তা এই কোহিনূর রাণী ভিক্টোরিয়াকে উপহার দেয়া হয়েছিল ১৮৫০ সালে যা পরে অন্যান্য আরও ২০০০ মণিমুক্তার সাথে রাণীর মুকুটে স্থান পায়। প্রিন্স উইলিয়াম যখন রাজা হবেন তখন ডাচেচ অব ক্যামব্রিজ এই মুকুটটি পরিধান করবেন। মজার বিষয় হলো, ভারতের অমৃতস্মরে যেখানে ইংরাজ আমলে ইংরাজ পুলিশ গণহত্যা সংগঠন করেছিল সেই বর্বরোচিত পশুসুলভ জালিয়ানওয়ালাবাগ গণহত্যার রক্ষিত নিদর্শন, দেখতে গেলে ক্যামেরুনের কাছে জানতে চাওয়া হয় কোহিনূর হীরা ফেরত দেয়া হবে কি-না, উত্তরে তিনি এই ফেরত দেয়াকে বৃটেনের রাজকীয় অতীতের জন্য একধরনের প্রায়শ্চিত্তের রূপ মনে করেন বলে অভিমত ব্যক্ত করেন।

‘দি সান’ পত্রিকার ভাষায়, তিনি সরাসরি কোহিনূর ফেরত দেয়ার বিষয়টিকে প্রত্যাখান করেছেন। তিনি বলেছিলেন, ভারতে বৃটিশ রাজত্বের গর্ব আর গৌরবের অনেক কিছুই আছে, ভারতের সাথে যুক্তরাজ্যের ঐতিহাসিক সম্পর্কের একটি প্রত্যক্ষ ইতিবাচক প্রভাব রয়েছে ভারতীয় সমাজে।

RanjeetYoung

যৌবনে রঞ্জিত সিং

এসময় ক্যামেরুন আরো বলেছিলেন, ১০৮ ক্যারট ওজনের মহামূল্যবান কোহিনূর পাথর যা উপনিবেশিক যুগে বৃটেনে নিয়ে নেয়া হয়েছিল তা যুক্তরাজ্যের যাদুঘরেই থাকবে এবং সারা বিশ্বের মানুষ তা প্রত্যক্ষ অংশীদারীত্বের ভিত্তিতে দেখার সুযোগ অবশ্যই পাবে।

ক্যামারুনই হলেন প্রথম বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী যিনি ১৯১৯ সালে সংঘটিত অমৃতস্বরের জালিয়ানওয়ালা বাগের গণহত্যার সংরক্ষিত স্থানটি পরিদর্শন করেন এবং নতজানু হয়ে প্রণতি জানিয়েছিলেন।

পূর্বেই বলেছি, নিরীহ নিরস্ত্র সাধারণ ধর্মঘটি ও বৈশাখী তীর্থযাত্রী মানুষের উপর বৃটিশ সামরিক বাহিনী নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে সহস্রাধিক মানুষকে হত্যা করেছিল এই জাল্লিয়ানওয়ালায়। শোক বইয়ে লিখতে গিয়ে ক্যামেরুন লিখেন-“ঘটনাটি গভীর লজ্জ্বাজনক এবং কখনও ভুলার নয়।” তিনি আবার আনুষ্ঠানিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করতেও চাননি কারণ তার মতে, তার জন্মের কয়েক দশক আগে সংঘটিত উক্ত হত্যা ঘটনার নিন্দা করতে ভুলেনি সেই সময়কার বৃটিশ কর্তৃপক্ষ।
সূত্র: দি গার্ডিয়ান, ইন্ডিপেন্ডন্ট, উইকিপিডিয়া, দি সান ও হাফিংটন পোষ্ট

 

 

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT