1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
গুহা নয় গুহাদেশ - মুক্তকথা
শনিবার, ০১ মার্চ ২০২৫, ০৪:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ভ্রমনপিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়ে কমলগঞ্জ জামায়াত নেতার উপর দুষ্কৃতিকারীদের অতর্কিত হামলা এ সপ্তাহের কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গল আগুন লাগিয়ে লাউয়াছড়া সংরক্ষিত বনের কয়েক একর ভূমি পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে অনগ্রসর শব্দকর জনগোষ্ঠীকে ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী হিসেবে অন্তর্ভুক্তির দাবী প্রবাসী সংবর্ধনা, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং চলচ্চিত্র বিষয়ক কর্মশালা প্রয়াত পিতার দান করা জায়গায় প্রতিষ্ঠা করেছেন নিজস্ব থিয়েটার স্টুডিও ‘নাটমন্ডপ’ পাবলিক লাইব্রেরি ও শিশু উদ্যান দখলমুক্তির দাবিতে মানববন্ধন ধর্ষণ করতে না পারায় পূর্ণিমাকে হত্যা করা হয় ধর্ষনে ব্যর্থ হয়ে ১০ বছরের বালিকাকে হত্যা

গুহা নয় গুহাদেশ

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : রবিবার, ১৪ আগস্ট, ২০১৬
  • ৫৪৯ পড়া হয়েছে
Cave

গুহার ভেতরের দৃশ্য। ছবি-ইন্টারনেট

মুক্তকথা: রোববার, ১৪ই আগষ্ট ২০১৬।।

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গুহা। শুধু একটি গুহা বললে ভুল হবে। গুহার দেশ বললে আমার ধারণায় সঠিক হবে। নিশ্চয়ই সবার মনে প্রশ্ন আসছে এ কেমন? শুনুন তবে। দু’হাজার থেকে ৮ হাজার বছর হবে এই গুহাদেশ মানুষের জানাজানিতে আসার বয়স। ৮ হাজার বছর আগের আদি মানুষও এই গুহাদেশ ব্যবহার করেছে। তার নজির পাওয়া গেছে। আকিয়ে বাঁকিয়ে সর্বমোট পরিসর ৩৯২ মাইল এলাকা জুড়ে। গুহায় গুহায় এই দূরত্ব ভ্রমন করতে পারবেন। একদিনে এই গুহাদেশ আবিস্কৃত হয়নি। প্রথম পাওয়ার পর থেকে অদ্যাবধি খনন করে করে এতো বিশাল বিস্তৃতির গুহাদেশ পাওয়া সম্ভব হয়েছে। আমেরিকার আদিবাসীরা ব্যবহার করতো অনুমান ৮ হাজার বছর আগ থেকে। তার পর আধুনিক মানুষেরা মাটি খুঁড়ে খুঁড়ে আজকের দিনে এসে এই গুহাদেশ পেয়েছে।

গুহা

গুহার ভেতরের দৃশ্য অবলোকনরত দর্শকগন। ছবি-ইন্টারনেট

বছরে কয়েক কোটির উপর মানুষ দেখতে আসে এই গুহাদেশ। জাতীয় পার্ক কর্তৃপক্ষ পর্যটক বা দর্শকদের জন্য গুহা ভ্রমনের ব্যবস্থা রেখেছেন। গুহাদেশ কিটকিটে অন্ধকার তাই ভ্রমণকারীদের কপালে বৈদ্যুতিক লাগিয়ে যেতে হয়। হামাগুড়ির জন্য হাটুতে “নি প্যাড” লাগাতে হয়। বিদ্যুৎ চালিত লটকনির (hanging lock) মাধ্যমেও একটা নির্দিষ্ট এলাকা পর্যন্ত দেখা যায়। গুহার অনেক এলাকা আছে ঘুট ঘুঁটে অন্ধকার, সেখানে হারিকেন হাতে চলতে হয়। আবার, গুহার অনেক এলাকা আছে যেখানে হামাগুড়ি দিয়ে চলতে হয়। চলতে হয় শরীর গড়িয়ে(slithers)। এখন, এ সমূহ ব্যবস্থা ব্যবসায়িকভাবে রাখা আছে। প্রায় ৫মাইল বিস্তৃত একেবারে আদিম নমুনার একটি এলাকা রয়েছে যেখানে দেখতে হলে হামাগুড়ি ছাড়া উপায় নেই। আর একটি এলাকা রয়েছে যেখানে ঘুরতে গেলে ভূগর্ভস্থ পানি প্রবাহ দেখতে পাওয়া যায়। গুহার একেবারে নিচে স্তরে রয়েছে এটি।

গুহা

দর্শকদের দেখার সুযোগ করে দেয়া হয়েছে। ছবি-ইন্টারনেট

সবচেয়ে আসল যে কথা তাইতো বলিনি। গুহাটি কোথায় কোনদেশে। এমন প্রশ্নের উত্তর একটিই আর তা হল আমেরিকা। আমেরিকার কেন্টাকিতেই অবস্থিত ওই বিশালাকার গুহা। ওখানকার নেশনেল পার্ক কর্তৃপক্ষ এই গুহা দর্শনের সমূহ ব্যবস্থা ব্যবসায়িকভাবে করে রেখেছেন।

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT