“পুরো রাজনৈতিক জীবনের সমাপ্তি হল
ব্যর্থতার মধ্য দিয়ে।”" />
  1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
“পুরো রাজনৈতিক জীবনের সমাপ্তি হল ব্যর্থতার মধ্য দিয়ে।” - মুক্তকথা
রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৩:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নেই আরেক সূর্যসন্তান, পাইপ গায়েব ২৫লাখ ক্ষতি, পলাতক ডাকাত গ্রেপ্তার, ফ্রি চক্ষু তাবু ও মদ আটক প্রশিক্ষন ভিন্ন ভিন্ন আর চা-পাতা ব্যবসা জালিয়াতিতে ২লাখ টাকা জরিমানা শ্রীমঙ্গলে নকল প্যাকেজিং কারখানায় চা বোর্ডের অভিযান, ৭টি চায়ের গুদাম সাময়িক বন্ধ নৃত্য ও অভিনয়ের কীর্তিময়ী শিল্পী জিনাত বরকতুল্লাহর জীবনাবসান গ্যাসসিলিণ্ডার ফেটে দু’জনের মৃত্যু, চাচা-ফুফুর মামলা ও স্থানীয় সরকার দিবস পালন নতুন করে আইএস আইএস নয়তো ! গণতন্ত্র এবং মানবাধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের অঙ্গীকার হাউস অব লর্ডসে আলোচিত ট্রেনের ধাক্কায় মায়ের মৃত্যু, কোলের শিশু আহত দেশে বিদেশে বাঙ্গালী সাবেক প্রতিমন্ত্রী এবাদুর রহমান চৌধুরীর মৃত্যুতে পরিবেশমন্ত্রীর শোক

“পুরো রাজনৈতিক জীবনের সমাপ্তি হল
ব্যর্থতার মধ্য দিয়ে।”

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : রবিবার, ৩ জুলাই, ২০১৬
  • ৩২৩ পড়া হয়েছে

cameron

হারুনূর রশীদ: ৪.৪০: শনিবার ৩রা জুলাই ২০১৬::
২৪ জুনের ভোর। ভোট শেষ হয়ে গেছে। ভোটে ব্রেক্সিটরা বিজয়ী আর ইউনিয়নে থাকার পক্ষের কপালে পরাজিতের তকমা লেপ্টে গেছে।
পরাজয়ের গ্লানি থেকেই নিজের অজান্তেই বেরিয়ে আসে দীর্ঘশ্বাস হয়ে শেষ কথাটি। “পুরো রাজনৈতিক জীবনের সমাপ্তি হল ব্যর্থতার মধ্য দিয়ে।” কথাটি প্রধানমন্ত্রী কেমেরুনের।
কেমেরুনের বিদায় ভাষণের আগের রাত। ভোটে “লিভ” পন্থিরাই বিজয়ী হয়েছে এমন খবর যখন পৌঁছে আনন্দে উল্লসিত মেজাজ বদলে গিয়ে বিষন্নতায় ভরে উঠে।
হেরে গেলে থাকবেন না, এমন সিদ্ধান্ত অবশ্য তিনি আগে থেকেই নিয়ে রেখেছিলেন যদিও জর্জ ওসবর্ণসহ তার অতি ঘনিষ্টজন থেকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে থেকে যাবার অনুরোধ আসছিল।
সময় তখন সকাল সাড়ে তিন টা। পরাজয় যখন একেবারেই কাছাকাছি, কেমেরুন তার কেবিনেট অফিস মিনিষ্টার মেথিউ হেনকক’কে বললেন-“এটি ভাল নয়, তাই নয় কি? আমাকে চলে যেতেই হবে। আমি এমন সরকারের নেতৃত্ব দিতে চাই না যাদের পরিকল্পনা আর কৌশলের সাথে আমি একমত নই।”
এরও আগে ওই সন্ধ্যায় কেমেরুনের এক উপদেষ্টা অলিভার লেটউইন না-কি খুবই অনুরোধ করেছিলেন, অন্তত দেশের স্থিতিশীলতার জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে থেকে যেতে। যোগাযোগ পরিচালক ক্রেইগ অলিভার তো বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়ীত্ব চালিয়ে তো পারেনই। এমনভাবে কাজ চালিয়ে গেলেইতো হয় যেনো বুঝা যায় যে তিনি নিজে থেকে জোড় করে থাকেননি। কিন্তু কারো কোন পরামর্শই কাজে লাগেনি। এই হলো বৃটিশ গণতন্ত্রের সৌন্দর্য্য।
লিখেছেন তার জীবণিকার এন্থনি সেলডন।প্রকাশ করেছে টাইমস। আর এ কথাটিকে নিয়ে ‌সাংবাদিক কেটি ফরস্টার লিখেছেন তার ইন্ডিপেন্ডেন্ট কাগজে এখন থেকে নয় ঘন্টা আগে।(ওই লিখার অবলম্বনে। সব শেষ মন্তব্যটি আমার নিজের।)

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT