“পুরো রাজনৈতিক জীবনের সমাপ্তি হল
ব্যর্থতার মধ্য দিয়ে।”" /> “পুরো রাজনৈতিক জীবনের সমাপ্তি হল ব্যর্থতার মধ্য দিয়ে।” – মুক্তকথা
  1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ০৪:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মৌলভীবাজারের হাওর সমূহে সেচ ব্যবস্থাপনার দাবিতে মানববন্ধন পানির তীব্র সংকট, ঝরছে কমলার ফুল! মিনি নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট ও জাতীয় ভোটার দিবস দুপ্রকের উদ্যোগে দুর্নীতি বিরোধী মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত এটিএন বাংলা ‘বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন পরিবেশমন্ত্রী মো: শাহাব উদ্দিন “দুর্নীতির বিরুদ্ধে একসাথে” শ্রীমঙ্গলে সনাক, ইয়েস ও এসিজি সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ চা শ্রমিক ফেডারেশনের শ্রমিক সমাবেশ ও মিছিল দ্রব্যমূল্য, গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি ও হামলা নিপীড়নের প্রতিবাদে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ সমাবেশ গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত বাতিল করা ও নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ কমিউনিটি ক্লিনিকে স্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়নে সভা

“পুরো রাজনৈতিক জীবনের সমাপ্তি হল
ব্যর্থতার মধ্য দিয়ে।”

সাংবাদিকের নাম
  • প্রকাশকাল : রবিবার, ৩ জুলাই, ২০১৬
  • ১৮১ পড়া হয়েছে

cameron

হারুনূর রশীদ: ৪.৪০: শনিবার ৩রা জুলাই ২০১৬::
২৪ জুনের ভোর। ভোট শেষ হয়ে গেছে। ভোটে ব্রেক্সিটরা বিজয়ী আর ইউনিয়নে থাকার পক্ষের কপালে পরাজিতের তকমা লেপ্টে গেছে।
পরাজয়ের গ্লানি থেকেই নিজের অজান্তেই বেরিয়ে আসে দীর্ঘশ্বাস হয়ে শেষ কথাটি। “পুরো রাজনৈতিক জীবনের সমাপ্তি হল ব্যর্থতার মধ্য দিয়ে।” কথাটি প্রধানমন্ত্রী কেমেরুনের।
কেমেরুনের বিদায় ভাষণের আগের রাত। ভোটে “লিভ” পন্থিরাই বিজয়ী হয়েছে এমন খবর যখন পৌঁছে আনন্দে উল্লসিত মেজাজ বদলে গিয়ে বিষন্নতায় ভরে উঠে।
হেরে গেলে থাকবেন না, এমন সিদ্ধান্ত অবশ্য তিনি আগে থেকেই নিয়ে রেখেছিলেন যদিও জর্জ ওসবর্ণসহ তার অতি ঘনিষ্টজন থেকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে থেকে যাবার অনুরোধ আসছিল।
সময় তখন সকাল সাড়ে তিন টা। পরাজয় যখন একেবারেই কাছাকাছি, কেমেরুন তার কেবিনেট অফিস মিনিষ্টার মেথিউ হেনকক’কে বললেন-“এটি ভাল নয়, তাই নয় কি? আমাকে চলে যেতেই হবে। আমি এমন সরকারের নেতৃত্ব দিতে চাই না যাদের পরিকল্পনা আর কৌশলের সাথে আমি একমত নই।”
এরও আগে ওই সন্ধ্যায় কেমেরুনের এক উপদেষ্টা অলিভার লেটউইন না-কি খুবই অনুরোধ করেছিলেন, অন্তত দেশের স্থিতিশীলতার জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে থেকে যেতে। যোগাযোগ পরিচালক ক্রেইগ অলিভার তো বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়ীত্ব চালিয়ে তো পারেনই। এমনভাবে কাজ চালিয়ে গেলেইতো হয় যেনো বুঝা যায় যে তিনি নিজে থেকে জোড় করে থাকেননি। কিন্তু কারো কোন পরামর্শই কাজে লাগেনি। এই হলো বৃটিশ গণতন্ত্রের সৌন্দর্য্য।
লিখেছেন তার জীবণিকার এন্থনি সেলডন।প্রকাশ করেছে টাইমস। আর এ কথাটিকে নিয়ে ‌সাংবাদিক কেটি ফরস্টার লিখেছেন তার ইন্ডিপেন্ডেন্ট কাগজে এখন থেকে নয় ঘন্টা আগে।(ওই লিখার অবলম্বনে। সব শেষ মন্তব্যটি আমার নিজের।)

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT