২০০৩ সালের ৮ ফেব্রুয়ারী এই বিশাল দৈত্যকার গ্রন্থাগারটি আবিষ্কার হয়েছিল। আবিষ্কারের আগ পর্যন্ত মঠের ভেতরে বিশাল একটি পাঠাগার রয়েছে তা কেউই জানতো না। এটি ৬০ মিটার দীর্ঘ এবং ১০ মিটার উঁচু প্রাচীরের মত হলেও আসলে এটি অনেকগুলো আচ্ছাদিত তাক(Shelves)এর সমন্বয়।
এখানে ৮৪,০০০ গোপন পাণ্ডুলিপি গোল করে গুটিয়ে রাখা অবস্থায়(স্ক্রোল) পাওয়া গেছে। এটা অনুমান করা হয় যে লুকিয়ে রাখার পর থেকে এটিকে কখনও কেউ স্পর্শ করেনি। এই গ্রন্থাগারটি মানবতার হাজার বছরের ইতিহাসকে আলোকিত করে বলে মনে করা হয়। এই পাণ্ডুলিপিতে রয়েছে মানুষের প্রায় ১০,০০০ বছরের ইতিহাস। এসবের মধ্যে রয়েছে সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন, জোতির্বিজ্ঞান, গণিত এবং কলা বিষয়ক লিপি।
|