কমলগঞ্জ উপজেলার ৩নং মুন্সীবাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নাহিদ আহমদ তরফদারের পরিবার ও আত্মীয় স্বজনের পক্ষ থেকে সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগস্ত অসহায় ১৫০টি পরিবারের মাঝে সাড়ে চার লক্ষ টাকার ঢেউটিন বিতরণ করা হয়।
সোমবার(২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে চেয়ারম্যানের মুন্সীবাজারস্থ নিজ বাসভবনে এ ঢেউটিন বিতরণ করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন মুন্সীবাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো: রুমেল আহমেদ তরফদার, লন্ডন প্রবাসী নাজিম আহমেদ তরফদার, ব্যবসায়ী ইমন আহমেদ তরফদার, ইসরাইল আহমেদ, স্বাস্থ্যকর্মী মইনউদ্দিন আহমেদ, ইউপি সদস্য সুহেল আহমদ, রাইনুল ইসলাম, সালাহ উদ্দিন, মো: আদর মিয়া, যুবদল নেতা রায়হান রাজু, ব্যবসায়ী লিপন আহমেদ, আব্দুল মালেক, জাহাঙ্গীর মিয়া প্রমুখ। এছাড়াও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
ইউপি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নাহিদ আহমদ তরফদার দেশ বিদেশ থেকে যারা সাহায্য সহযোগিতা করেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান এবং সবার মঙ্গল কামনা করেন
মৌলবীবাজার পল্লীবিদ্যুৎ-এর বিরুদ্ধে
অসদোপায়ে বিল আদায়ের অভিযোগ
বেশ কয়েকদিন আগে একজন মহিলা তার ফেইচবুকে মৌলভীবাজার পল্লীবিদ্যুৎ নিয়ে তার যন্ত্রণা ও হয়রানির কথা লিখেছেন। তার লিখা থেকে স্পষ্টই বুঝা যায়, তিনি লেখা-লেখিতে তেমন পারদর্শী বা অভিজ্ঞ নন্। খুবই সাধারণ একজন গৃহবধু তিনি। তিনি তার নিজের ভাষায় বুঝাতে চেষ্টা করেছেন যে মৌলবীবাজার পল্লীবিদ্যুৎ কার্যালয় কি নমুনায় সাধারণ গ্রাহকদের বিদ্যুৎ ব্যবহারের হিসেব (বিল) বিদ্যুৎ অফিসের ইচ্ছেমত লিখে নিরীহ সাধারণ মানুষের পকেট খালি করার অসৎ ইচ্ছায় অবাদে দূর্নীতির আশ্রয়ে প্রতিনিয়ত ঠকিয়ে যাচ্ছেন।
ফেইচবুকে লিখা ভুক্তভোগী ওই পল্লীবিদ্যুৎ গ্রাহকের নিজের লিখা কথামালা নিচে হুবহু আমরা তুলে দিলাম।
প্রিয় মৌলভীবাজারবাসি সবার কাছে একটা অনুরোধ কোব তারা তারি মৌলভীবাজার পল্লীবিদ্যুৎ অফিস মেরামত করতে হবে আমার পতি মাষে বিল আসে ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা ০২/০৯/২৪ বিল আসছে ১৮ শর উপরে মানে তিন গুণ আমাদের মৌলভীবাজার পল্লীবিদ্যু অফিসে সব দুনীতি আকরা |
ভুক্তভোগি ওই বিদ্যুৎগ্রাহক ফেইচবুকে লিখেছেন প্রতিমাসে সাধারণতঃ তার বিল আসে পাঁচশত টাকা থেকে সাড়ে ৫শত টাকার মধ্যে। কিন্তু গত ২ সেপ্টেম্বরের বিল এসেছে ১৮শত টাকার উপরে। অর্থাৎ সাধারন বিলের সাড়ে ৩গুণ বেশী। কেমন করে কোন হিসেবের পদ্বতিতে তার এ বিল করা হয়েছে তা তার বোধগম্য নয়। আমরাও এ হিসেবে পদ্বতির কোন ব্যাকরণ পাইনি। মৌলবীবাজার পল্লী বিদ্যুৎ বিভাগ কি এর কোন জবাব দিতে সক্ষম হবেন?