দিনাজপুরের রামসাগরে অবস্থিত বায়তুল আকসা মসজিদের ইমাম হাজী মোহাম্মদ মহিউদ্দীন। জন্ম ১৯১৩ সালে। বর্তমান বয়স ১০৫ বছর৷ এই বয়সে এখনও সম্পূর্ণ সুস্থ। ভাল খেতে পারেন। চোখে স্পষ্ট করে দেখতে পারেন। সময়ের করাল গ্রাস তাকে এখনও কাবু করতে সক্ষম হয়নি।
গণমাধ্যম থেকে জানা যায়, তিনি ১৯৬৮ সালে পায়ে হেঁটে বাংলাদেশ থেকে রওনা দেন৷ উদ্দেশ্য হজ্জ্ব পালন। ভারত, পাকিস্থান, ইরান, কাতার অতঃপর সৌদি আরব পৌছে আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে হজ্জ পালন করেন(আল্লাহ নামের মহিমা অপার)।
ইতিহাসে অভিশপ্ত মিশরের বাদশাগনের(ফিরাউন) লাশ দেখার উদ্দেশ্যে মক্কা-মদিনা থেকে তিনি মিশর রওনা দেন৷ সেখান থেকে ১৮ মাস পায়ে হেঁটে বাংলাদেশে নিজ পরিবারে ফিরে আসেন৷ তিনি এখনও সুস্থ আছেন৷
সবদিক থেকেই তিনি আল্লাহর উপর সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন রাসূল মুহাম্মদ(সাঃ)এর উম্মত হতে পারাটা অনেক সৌভাগ্যের বিষয়৷
জনি আহমদ সাংবাদিক নন নিশ্চয়ই, তাই খবরটি গোছিয়ে লিখেননি। তার লিখা থেকে বুঝা যায় হাজী মোহাম্মদ মহিউদ্দীন এখনও বায়তুল আকসা মসজিদের ইমামতি করছেন। অথচ এর পরেই জনি লিখেছেন যে ১৯৬৮সালে ইমাম মহিউদ্দীন পায়ে হেঁটে হজ্জ্ব পালনের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছিলেন। এই ১৯৬৮সালের পর ইমাম মহিউদ্দীন কি আর বাংলাদেশে ফিরে আসেননি(?) এমন প্রশ্ন থেকেই যায়। ১৮মাস পর এবার তিনি দেশে ফিরেছেন। তা’হলে একি তার দ্বিতীয় হজ্জ্ব পালন? সংবাদ সূত্র: একজন জনি আহমদের ফেইচবুক