ইসরায়েলের অবরোধের কারণে গাজা উপত্যকার ফিলিস্তিনিরা অনাহারে মারা যাচ্ছে, যা ইচ্ছাকৃতভাবে যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। বিশ্ববাসী ফিলিস্তিনি প্রাপ্তবয়স্ক ও শিশুদের কঙ্কালের ভয়াবহ চিত্র দেখেছে, ক্লান্ত মানুষ খালি হাঁড়ি-পাতিল ধরে অপেক্ষা করছে, এবং নিষ্ঠুরভাবে, প্রায়শই এইভাবে তাদের মৃত্যুর মুখোমুখি হচ্ছে। খাবারের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ইসরায়েলি সৈন্যরা প্রায় ১,০০০ ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যা করেছে।
এই ছবিগুলো ব্রিটিশ সরকারের প্রতিটি সদস্য দেখেছেন। তবুও তারা ইসরায়েলে অস্ত্র পাঠাচ্ছেন।
গত ২৫ জুলাই ১০ ডাউনিং স্ট্রিটের বাইরে প্যালেস্টাইন সলিডারিটি ক্যাম্পেইন কর্তৃক আয়োজিত একটি জরুরি বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। হাজার হাজার মানুষ ডাউনিং স্ট্রিটে হাঁড়ি-পাতিল নিয়ে জড়ো হয়েছিল কেয়ার স্টারমারের সদর দরজায়, খাবারের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ১,০০০ জনেরও বেশি মানুষকে স্মরণ করার জন্য।
বিক্ষোভকারীরা হাঁড়ি-পাতিল বাজিয়ে ইসরাইলের বিরুদ্ধে ‘ইচ্ছাকৃত দুর্ভিক্ষ চাপিয়ে দেওয়ার’ অভিযোগ আনেন। তারা ফিলিস্তিনি পতাকা ও প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে ব্রিটিশ সরকারের ভূমিকারও সমালোচনা করেন।
সমগ্র ব্রিটেন জুড়ে, স্থানীয় এলাকায় একই ধরণের বিক্ষোভের জন্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে ইসরায়েলের গণহত্যায় ব্রিটেনের জড়িত থাকার অবসান ঘটানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী ‘বেঙালিস ফর প্যালেস্টাইন’ সংগঠনের মধ্যে ছিলেন জালাল রাজন উদ্দিন, আকিকুর রহমান, নূরউদ্দিন আহমেদ, সয়ফুল আলম, শফিক আহমেদ, ফকর কামাল, জয়নাল চৌধুরী, জামিল ইকবাল, আব্দুল সালাম শেখ, সানা মিয়া এবং রফিক উল্লাহ প্রমুখ, যারা ইসরায়েলের গণহত্যায় ব্রিটেনের জড়িত থাকার অবসানের দাবি জানান।
জার্মানির বন নগরীতে আগামী ১৪ই সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে সিটি কর্পরেশন নির্বাচন। এই নির্বাচনে প্রবাসীদের ন্যায্য অধিকার আদায়ে গুরুত্বপূর্ণভূমিকা রাখতে সকলকে সক্রিয়ভাবে নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ।
বন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রবাসীদের ভূমিকা ও কর্তব্য শীর্ষক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এই আহ্বান জানান। গত ১৯ জুলাই বন নগরীরডুইসডর্ফে অবস্থিত ইন্টেগ্রেশন হাউজে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইন্টেগ্রেশন হাউজের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহীকর্মকর্তা এবং কোলন-বন বাংলাদেশ-জার্মান সমিতির সভাপতি বিশিষ্ট শিল্পপতি যুবরাজ তালুকদার, ইন্টেগ্রেশন হাউজের প্রধান উপদেষ্টা এবংকোলন-বন বাংলাদেশ-জার্মান সমিতির সহ-সভাপতি নুরুল ইসলাম, প্রবাস থেকে রেমিট্যান্স পাঠানোর বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান না’লা বাংলাদেশ এর হেডঅফ গ্রোথ মাহমুদুল হাসান এবং বন সিটি কাউন্সিল এবং ইন্টেগ্রেশন কাউন্সিলের আসন্ন নির্বাচনে এসপিডি মনোনীত প্রার্থী ড. আব্দুল হাই।
![]() |
![]() |
দাতব্য সংস্থা সেরাজি ফাউন্ডেশনের সহ-সভাপতি ডঃ তৌফিকুল হক রিফাতের পরিচালনায় মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেনআন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্ত বাংলাদেশি-জার্মান আঁকিয়ে মারুফ আহমেদ, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র জার্মানির প্রতিষ্ঠাতা বদরুন্নেসা হোসনে সুলতানাও সভাপতি ডঃ তিয়াশা হোসনে আইয়ুব, জিআইজেড জার্মানির জলবায়ু অর্থায়ন বিষয়ক কর্মকর্তা ডঃ ফিরদাউস আরা হোসেন, সীমান্ত সাময়িকীরপ্রধান সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম, ইন্টেগ্রেশন হাউজের সংগঠক তামান্না তালুকদার ও রেশমা আক্তার, বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী আব্দুল মুনিম, কবি,আঁকিয়ে ও আবৃত্তিকার মীর জাবেদা ইয়াসমিন ইমি, সেরাজি ফাউন্ডেশনের সভাপতি সিরাতুন নাইম, সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হায়দার, নির্বাহীপরিষদ সদস্য খুরশিদ হাসান সজীব, সংগঠক মোবাশ্বের হোসেন সুমন, মুবাশ্বেরুল ইসলাম প্রত্যয়, মশিউর রহমান সংলাপ ও নাজিব আহমেদ, সিটিকর্পরেশনের কর্মকর্তা জাকির হোসেন প্রমুখ।
মতবিনিময় সভায় বক্তাগণ জার্মানির নগর পরিষদের নির্বাচনী প্রক্রিয়ার বিভিন্ন দিক, নীতিমালা, জার্মানির গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া, রাজনৈতিক সংস্কৃতি,জার্মানির সমাজে ও শ্রমবাজারে প্রবাসীদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান এবং প্রবাসীদের ন্যায্য অধিকার আদায়ে সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয়অংশগ্রহণের সম্ভাবনা ও গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন।
জার্মানির নাগরিকত্ব না থাকলেও প্রবাসীরা নগরীর ইন্টেগ্রেশন কাউন্সিলের নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন উল্লেখ করে বক্তাগণ বাংলাদেশীকমিউনিটির সকলকে এসপিডি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ডঃ আব্দুল হাইকে সিটি কাউন্সিল, ইন্টেগ্রেশন কাউন্সিল এবং জেলা পরিষদে প্রতিনিধিত্বেরজন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য আহ্বান জানান।
মতবিনিময় সভায় সহযোগিতা করে প্রবাস থেকে রেমিট্যান্স পাঠানোর বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান না’লা এবং নতুন গ্রাহকদের জন্য হাই৭৮ প্রোমো কোড ব্যবহারকরে সর্বনিম্ন ৫০ ইউরো দেশে পাঠালেই ২৫ ইউরো বোনাস প্রাপ্তির ঘোষণা দেয় জনপ্রিয় মানিট্রান্সফার এ্যাপ না‘লা।
‘ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল ইউকে’র ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে গত ২০ জুলাই লন্ডনের ব্রিকলেন মসজিদ হলে এক আলোচনা সভারআয়োজন করা হয়।
![]() |
সংগঠনের সভাপতি মনির হোসাইনের সভাপতিত্বে এবং গয়াছুর রহমান গয়াছের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য কাউন্সিলর ফয়জুর রহমান,কাউন্সিলর সামছুল ইসলাম, কাউন্সিলর ইকবাল হোসেন, সাংবাদিক সৈয়দ নাহাস পাশা, মুহিব চৌধুরী,মস্তাক আলী বাবুল, শাহ মুস্তাফিজ বেলাল ওপ্রফেসর মসুদ আহমদ প্রমুখ। সভায় বক্তারা বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এই সংগঠন বৃটিশ বাংলাদেশিদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কাজ করছে, যা প্রশংসাদাবী রাখে।
সভাপতির বক্তব্যে মনির হোসাইন বলেন- ৮০ দশকে এ দেশে প্রতিনিয়ত বাংলাদেশিরা বর্ণবাদের শিকার হতেন। এই বিশেষ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশিতরুণরা বৃটিশ রাজনীতিতে যুক্ত হয় এবং কাউন্সিলর নির্বাচিত হন। কিন্ত কাউন্সিলর নির্বাচিত হলেও পার্লামেন্টে কোনো প্রতিনিধি ছিল না। তাইজাতীয় পর্যায়ে বাংলাদেশিদের সমস্যা উপস্থাপন করার লক্ষ্যে ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল ইউকে গঠন করা হয়। এই সংগঠন প্রবাসীদের কল্যাণে দীর্ঘদিনধরে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা বৃটিশ পার্লামেন্ট ২০১১ সালে বাংলাদেশিদের সমস্যা ও সম্ভাবনা শীর্ষক সেমিনার করি। এই সেমিনারে কমিউনিটিরব্যক্তিবর্গ ও কাউন্সিলরা এবং বিভিন্ন দলের এমপি-মন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন।
ওই সেমিনারে হাউজিং, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও বৈষম্যের বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা তাদের গবেষণালব্দ প্রবন্ধ-বক্তব্য উপস্থাপন করেন। সেমিনার পরবর্তীতে আমরাএই অনুষ্ঠানের সামারি প্রায় ২৫০ জন প্রধানমন্ত্রী, এমপি ও বিরোধী দলীয় নেতাদের কাছে পাঠিয়ে দেই। যার ফলশ্রুতিতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী গউনবৃটিশ সংখ্যালগুদের সমস্যা দূর করার ঘোষণা দেন। আজকে পার্লামেন্টে ৪জন এমপি, আমরা আশা করি ভবিষ্যতে আরও বৃদ্ধি পাবে।
মনির হোসাইন তাঁর বক্তব্যে আরও বলেন- যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি বাংলাদেশেও সংগঠনটি আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখারলক্ষ্যে ২০০১ সালে তৎকালীন সরকারের কাছে সংস্কারের জন্য বিভিন্ন প্রস্তাবনা উপস্থাপন করি। তাছাড়া ঢাকা ও সিলেটে এসব ব্যাপারে বিভিন্নসভা-সেমিনার করি।
সভায় বক্তারা আশা ব্যক্ত করেন- অতীতের মতো ‘ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল ইউকে’ বৃটিশ-বাংলাদেশিদের সাথে নিয়ে প্রবাসীদের কল্যাণে কাজ করেযাবে। অনুষ্ঠানে কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন।
গত ২০ জুলাই ২০২৫ রবিবার পুর্ব লন্ডনের মাইক্রো বিজনেস পার্কে ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থা ইউকে’র বার্ষিক সাধারন সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিপুলসংখ্যক সদস্যের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি আব্দুল লতিফ নিজাম, সভা পরিচালনা করেন সংগঠনেরসেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল বাছির।
বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন আজিজুর রহমান, কোরআন তেলাওয়াতের পরে অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাইকেস্বাগত জানিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সংস্থার প্রেসিডেন্ট আব্দুল লতিফ নিজাম।
সংগঠনের জেনারেল সেক্রেটারি আব্দুল বাছির সাধারণ সভায় গত এক বছরের কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করেন এবং বার্ষিক রিপোর্ট উপস্থাপনকরেন।
![]() |
সাধারণ সম্পাদকের রিপোর্ট উপস্থাপন শেষে সংগঠনের ট্রেজারার জাকির হোসেন ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের আয় ব্যায়ের হিসাব উপস্থাপন করেন।
সাধারণ সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষের রিপোর্টের ওপর আলোচনা শেষে উপস্থিত সম্মানিত সকল সদস্যেবৃন্দের সম্মতিতে উপস্থাপন করা রিপোর্ট সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয়।
বার্ষিক সাধারণ সভায় কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক উত্থাপিত এমেন্ডমেন্টস অফ দি কনস্টিটিউশন গুলো সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।
বার্ষিক সাধারণ সভায় উপস্থিত থেকে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন সংগঠনের উপদেষ্টা আতাউর রহমান আঙ্গুর মিয়া, নুরউদ্দিন শানুর, মাস্টারতছউর আলী, শামীম আহমদ, এমরান আহমদ চৌধুরী, দেলওয়ার হোসেন লেবু, রুহুল আমিন সেলিম, মস্তফা আহমদ, সালেহ আহমদ।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ভাইস প্রেসিডেন্ট ইয়ামীম দিদার, ভাইস প্রেসিডেন্ট দেলওয়ার আহমদ শাহান, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ সেলিম আহমদ,ট্রেজারার জাকির হোসেন, সহ সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শামীম আহমদ, সহকারী ট্রেজারার সাদেক আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল আহমদচৌধুরী, মেম্বারশীপ সেক্রেটারি কামরুল ইসলাম, স্পোর্টস সেক্রেটারি নুরুল ইসলাম, অ্যাডুকেশন সেক্রেটারি রায়হান উদ্দিন, ফান্ড রাইজিংসেক্রেটারি সোহেল আহমদ, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মামুনুর খান, খালেদ আজিম উদ্দিন জামাল, ইকবাল চৌধুরী, আমিন উদ্দিন, দেলওয়ারহোসেন, কামরুজ্জামান কামরান, আজিজুর রহমান, মামুন আহমদ, জাবেদ আহমদ, মোহাম্মদ রাজীব।
অনারারি সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত থেকে সভায় আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের সাবেক স্পিকার আহবাব হোসেন,গোলাপগঞ্জ উপজেলা এডুকেশন ট্রাস্ট ইউকের প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম আহবায়ক মাইজউদ্দিন আহমদ, গোলাপগঞ্জ হেল্পিং হ্যান্ডস ইউকের সাবেকসভাপতি তমিজুর রহমান রন্জু, হাবিবুর রহমান চৌধুরী টিপু।
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন এবং আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন শামীম আহমদ চৌধুরী, আব্দুল খালিক, সাবেক নির্বাচন কমিশনার খায়রুলআলম, রেজওয়ান হোসেন শিবলু, খালেদ উদ্দিন, সুরমান আহমদ, শাহ শরীফ উদ্দিন, মোহাম্মদ জগলু, আব্দুল হালিম, খায়রুল উদ্দিন, আকরামহোসেন দ্বারা, ফারহাত বাছির, আব্দুল মুনিম, মাহবুব আহমদ, সিদ্দিকুর রহমান, দেলওয়ার হোসেন, জাহিদ হোসেন, সাব্বির আহমদ, সাহেদ আহমদ,সোহেল আহমদ, জাহেদ আহমদ, নুর মোহাম্মদ সুমন, ফখরুল ইসলাম।
অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে উপস্থিত সকলেই আগামীর পথচলায় ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থা কর্তৃক গৃহিত মানবতার কল্যানে সকল পদক্ষেপেঢাকাদক্ষিণবাসী ও সংগঠনের সকলের সর্বাত্মক সহযোগিতা অতীতের মতোই অব্যাহত থাকবে এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থা ইউকের জন্মলগ্ন থেকে যারা মানবতার কল্যাণে কাজ করেছেন তাদের অনেকেই আমাদের মাঝে নেই তাদের আত্মারমাগফেরাত কামনা করে এবং যারা বিভিন্নভাবে অসুস্থতা নিয়ে আমাদের পাশে থেকে সহযোগিতা করে আসছেন তাদের সুস্থতার জন্য এবংঢাকাদক্ষিণবাসী সহ মুসলিম উম্মাহর মঙ্গল কামনায় অনুষ্টানের শেষে বিশেষ মোনাজাত করা হয়, মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা জাকারিয়া।
অত্যন্ত আন্তরিকতা ও আনন্দময় পরিবেশে অনুষ্ঠানের আয়োজন সম্পন্ন করতে সকলের সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে সভাপতির সমাপনীবক্তব্যর মাধ্যমে সভার সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।