ইউকে বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির অভিষেক ও অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, রোববার মাইক্রো বিজনেস সেন্টাবে অনুষ্ঠিত হবে।
বুধবার, ১৮ অক্টোবর ইউকে বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির ২০২৩-২০২৪ খ্রিস্টাব্দের প্রেসিডেন্ট আনসার আহমদ উল্লাহ এর স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে শুরু হওয়া এবছরের শেষ প্রাণবন্ত এ অনুষ্ঠানে বিগত দিনের রিপোর্টার্স ইউনিটির বিভিন্ন ফাইল হস্তান্তর হয়। বিদায়ী প্রেসিডেন্ট আনসার আহমদ উল্লাহ ফাইল প্রদান করেন নতুন অর্থবছরের প্রেসিডেন্ট সাজিদুর রহমানের কাছে এবং বিদায়ী সেক্রেটারী জুবায়ের আহমদ নতুন সেক্রেটারি মিজানুর রহমান মীরুর কাছে সেক্রেটারীর ফাইল হস্তান্তর করেন। পরে ২য় পর্বে নতুন অর্থবছরের সভাপতি সাজিদুর রহমান ২০২৫ খ্রিস্টাব্দের বার্ষিক পরিকল্পনা তুলে ধরেন। সবাইকে শুভেচ্ছা জানান নবাগত সেক্রেটারী মিজানুর রহমান মীরু।
নতুন কমিটির প্রথম ইসি মিটিং এ ব্যাপারে আলোচনা শেষে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। বিশেষ করে ২০২৪ খ্রিস্টাব্দের ইউকেবিআরইউ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান ও আনুষ্ঠানিক অভিষেক পর্ব এজিএমের পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রবিবার অনুষ্ঠিত হবে বলে সভায় অবহিত করা হয় এবং অনুষ্ঠানের বাজেটে সকলের সাধ্যমত সহযোগিতার হাত বাড়ানোর আহ্বান করা হয়। এ সভায় ইউকে বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির শিক্ষাবৃত্তি ২০২৫ খ্রিস্টাব্দের যথাসময়ে বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত হয়। তাছাড়া এ সভায় মানবিক আবেদন ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়। এ আলোচনায় অংশ নেন- বিদায়ী প্রেসিডেন্ট আনসার আহমদ উল্লাহ, সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ শাহেদ রাহমান, নতুন দায়িত্ব গ্রহণকারী সভাপতি সাজিদুর রহমান, নতুন সেক্রেটারী মিজানুর রহমান মীরু, বিদায়ী সেক্রেটারী জুবায়ের আহমেদ, জামাল আহমেদ খান, সাহেদা রহমান, এস কে এম আশরাফুল হুদা, আসমা মতিন, মুহাম্মদ সালেহ আহমদ, আব্দুল বাসির, এ রহমান অলি, মির্জা আবুল কাসেম ও ইমদাদুন খানম প্রমুখ।
১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের ৫৩ তম মহাণ বিজয় দিবস উপলক্ষে কার্ডিফ শাহজালাল বাংলা স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে গতকাল দূপুর ১২ টায়
বিজয় ফুল কর্মসূচী সমাপনী অনুষ্ঠান ও বিজয় দিবসের আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।
বাংলা স্কুল কমিটির সেক্রেটারি মোহাম্মদ মকিস মনসুর এর সভাপতিত্বে এবং ট্রেজারার এস এ খান লেনিন,এর পরিচালনায় উক্ত সভায় আক্তার উজ্জামান কুরেশি নিপু, আলহাজ্ব আনা মিয়া, এস এ রহমান মধু, দেওয়ান টুটুল চৌধুরী, শেখ আতিকুজ্জামান, শামীম চৌধুরী, স্কুলের শিক্ষিকা আফিফা জান্নাত,অবিভাবক মাহমুদ হোসেইন ও সৈয়দ রুহুল রহমান বক্তব্য রাখেন।
বক্তারা বাঙ্গালী জাতির সর্ব শ্রেষ্ট অর্জন এ বিজয় আমাদের অহংকার, বিজয়কে সমুন্নত রাখতে স্বাধীনতার চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে প্রবাসে বেড়ে উঠা নব প্রজন্মের সামনে বাংলাদেশের কৃষ্টি সংস্কৃতি ও গৌরবময় অধ্যায় এবং মুক্তিযোদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন।
পরিশেষে মুক্তিযোদ্ধে নিহত সকল শহীদানদের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া পরিচালনা করেন শাহজালাল মসজিদের ঈমাম ও খতীব মাওলানা কাজি ফয়জুর রহমান।