1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
বাংলাদেশ সীমাহীন লুটপাটের দেশ - মুক্তকথা
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৩০ অপরাহ্ন

বাংলাদেশ সীমাহীন লুটপাটের দেশ

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : বৃহস্পতিবার, ৩১ মার্চ, ২০১৬
  • ৪৩৫ পড়া হয়েছে

প্রকৌশলী ম. ইনামুল হক

বিগত ৪৫ বছরের পথ পরিক্রমায় বাংলাদেশ এখন এক সীমাহীন লুটপাটের দেশে পরিণত হয়েছে। জনগণের জমি জায়গা লুট, ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থ লুট। আগে সমাজের দুবর্ৃৃত্তরা দল বেঁধে ধনীর ঘরে হামলা করে ডাকাতি করতো। এখন ঐসব দুর্বৃত্তরা রাজনৈতিক নেতা সেজে সরকারী তথা জনগণের সম্পদ লুটপাটে ব্যস্ত থাকে। বাংলাদেশে যে কোন বিভাগের সরকারী কর্মকর্তা কি কর্মচারী জনসেবায় নয় লুটপাটে রত থাকে। সেখানে তারা কর্মকর্তাদের ইউনিয়ন করে হয় রাজনৈতিক নেতা, কর্মচারীদের ইউনিয়ন করেও হয় রাজনৈতিক নেতা। টেন্ডার দখল করে লুটপাট, সাপ্লাইয়ের নামে লুটপাট, সরকারী জমি ফ্লাট দখল করে লুটপাট, সরকারী ঋণ মেরে দিয়ে লুটপাট, ঘুষ দালালী ইত্যাদি তো আছেই। অডিট, গোয়েন্দা, পুলিশ, দুর্নীতি দমন, সাংবাদিক সবাইকে হাত করে, সাথে নিয়ে, অনায়াসে চলে এই লুটপাট। কিন্তু কখোনো কখোনো এই লুটপাটের খবর সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ পেয়ে যায়। তখন হৈ চৈ হলে ক্রমশঃ জানা যায় জনগণের কত টাকা বেহাত হলো। কিন্তু ঐ টাকা আর ফেরত আসে না। কেউ খোঁজও নেয় না। এই লুটপাটের গল্প এত বেশী যে, পরবর্তী লুটপাটের গল্পে আগেরটা চাপা পড়ে যায়।
imageবাংলাদেশের জনগণের সম্পদ দখল ছাড়াও অর্থ লুটপাট হচ্ছে কি পরিমাণে? সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ গত ২০ মার্চ হোটেল সোনারগাঁওয়ে এক আলোচনা সভায় বলেছে, প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে গড়ে ৯০০ কোটি ডলার বিদেশে পাচার হচ্ছে। এই সংস্থাটি কোন মিথ্যা তথ্য রচনার জন্যে তৈরী হয়নি বা বিশেষ কোন দেশের স্বার্থে কাজ করছে বলে প্রমাণিত নয়। ওয়াশিংটন ভিত্তিক ‘গ্লোবাল ফাইনান্সিয়াল ইন্টিগরিটি’র এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, ২০০৪ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে অন্ততঃ ৫,৫৮৭.৭০ কোটি ডলার বা ৪,৪৭,০১৬ কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে (বণিক বার্তা ১৮-১২-১৫)। অন্য এক হিসাবে ঐ সময়ে এর পরিমাণ ৫,৪১,৪২৪ কোটি টাকা। ২০০৪ সালের আগে ও ২০১৩ এর পরে যা’ পাচার হয়েছে তার অংক যোগ করলে এযাবৎ কত তা’ আন্দাজ করা যায়। অর্থ পাচারের ঐ প্রতিবেদন প্রকাশের পর বণিক বার্তার এক প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র শুভঙ্কর সাহা অর্থ পাচারের বিষয়টি অস্বীকার না করে বলেন, ’অর্থ পাচার রোধে আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নজরদারী বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক্ষেত্রে আগের চেয়ে অনেক সক্রিয়।’
বাংলাদেশ ব্যাংক যে কি পরিমাণ সক্রিয় তা’ সাম্প্রতিক ঘটনায় জানা গেল। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিদায়ী গভর্ণরের কথা অনুযায়ী গত ফেব্রুয়ারী মাসের শুরুতে সাইবার হ্যাকিংএর মাধ্যমে বাংলাদেশে ব্যাংকের রিজার্ভ মানি থেকে ৮০০ কোটি টাকা চুরি হয়ে গেছে। চুরি না ডাকাতি? এই প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ১৮ মার্চ প্রথম আলোকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ’স্থানীয়দের ছাড়া এটা [রিজার্ভ চুরি] হতেই পারে না।’ তবে বাংলাদেশ যে অর্থ চুরি হচ্ছে বা আত্মসাৎ হচ্ছে তা’কে তুচ্ছভাবে দেখার এক ধরনের প্রবণতা রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের, মন্ত্রীদের বা পন্ডিতদের মধ্যে দেখা যায়। স্বয়ং অর্থমন্ত্রী সোনালী ব্যাংক থেকে হলমার্ক গ্রুপের হাতিয়ে নেয়া ৪৫০০ কোটি টাকাকে ‘কিছু না’ বলেছিলেন। এই অর্থমন্ত্রীর আনুকূল্যে ডেসটিনি গ্রুপ হাতিয়ে নেয় ৪১১৯ কোটি টাকা। তাঁর আমলে শেয়ার বাজার লুটপাট হয়েছে ১৫০০০ কোটি টাকা। বিসমিল্লাহ গ্রুপ মেরে দিয়েছে ১১০০ কোটি টাকা। বেসিক ব্যাংকের চেয়ারম্যান হাই সাহেব ঐ ব্যাংক থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন ৪৫০০ কোটি টাকা। (প্রথম আলো ২৭.০৩.১৬)। এছাড়া ওরিয়েন্টাল ব্যাংক থেকে গেছে ৭৫০ কোটি টাকা। সম্প্রতি তিতাসে জালিয়াতির খবর পাওয়া গেলো ৩১৩৯ কোটি টাকা। ব্যাংকের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের লুটপাট অব্যাহত আছে। বাংলাদেশে ব্যাংকের টাকা লুটপাটের পেছনে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের অসাধুতা তো বটেই, চলতি অর্থ ব্যবস্থাও এর অনুকূলে কাজ করে। চলতি অর্থ ব্যবস্থায় ব্যাংকের ঋণ ফেরত পাওয়ার চাইতে বাংকের ঋণ দেয়ার প্রতি প্রবণতা অনেক বেশি। বাংলাদেশে তাই ভূয়া কাগজপত্র দেখিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে তা’ আত্মসাৎ করা হচ্ছে বা পাচার হয়ে যাচ্ছে। যখন ঐ ঋণ আর ফেরত পাওয়া যাচ্ছে না তখন আরও বেশি অংকের ঋণ দিয়ে কিস্তি পরিশোধ দেখিয়ে রিশিডিউল করা হচ্ছে।
বিডিনিউজ২৪ এর ২৭.০৬.১৫ এর এক প্রতিবেদনে জানা যায়, বাংলাদেশের ৫৬টি ব্যাংকের পুঞ্জিভূত ঋণের পরিমাণ ৫৪,৬৫৭ কোটি টাকা। অন্য এক হিসাবে এর পরিমাণ ৬৭,০০০ কোটি টাকা যা’ ফেরৎ পাবার কোন সম্ভাবনা নেই। সরকারী ব্যাংক সোনলী, জনতা, রূপালী ও অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ২৪,০০০ কোটি টাকা, বেসরকারী ব্যাংকের ৩৫,০০০ কোটি টাকা। চলতি অর্থ ব্যবস্থায় এইসব আত্মসাৎ ও লুটপাট করা অর্থ এক পর্যায়ে ‘খারাপ ঋণ’ দেখিয়ে ব্যাংকের পরিচালক মন্ডলী বিশেষ সভা করে মাফ করে দেন। এই অর্থ ব্যবস্থার পক্ষে তাত্ত্বিকরা পান্ডিত্বপূর্ণ ব্যাখ্যা দেন যে, অর্থ চুরি হলে দেশীয় পুঁজি গঠন হবে। প্রগতিবাদীরা এর পক্ষে বলেন, দেশীয় পুঁজি গঠনের মাধ্যমে বিনিয়োগ হবে, শিল্প হবে, বিশাল শ্রমিক শ্রেণী গড়ে উঠবে, তখন শ্রমিক শ্রেণীর নেতৃত্বে আন্দোলন হয়ে দেশে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে। আমরা এইসব গালগল্পভরা তত্ত্ব বা ‘সবকিছুর আগে উন্নয়ন’ জাতের ব্যাখ্যা দিয়ে মহা লুটপাটকে বৈধতা অবশ্যই দিতে পারি না।বাংলাদেশ-ব্যাংকের-গভর্নর
imageবিগত ৪৫ বছরের পথ পরিক্রমায় বাংলাদেশ এখন এক সীমাহীন লুটপাটের দেশে পরিণত হয়েছে। জনগণের জমি জায়গা লুট, ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থ লুট। আগে সমাজের দুবর্ৃৃত্তরা দল বেঁধে ধনীর ঘরে হামলা করে ডাকাতি করতো। এখন ঐসব দুর্বৃত্তরা রাজনৈতিক নেতা সেজে সরকারী তথা জনগণের সম্পদ লুটপাটে ব্যস্ত থাকে। বাংলাদেশে যে কোন বিভাগের সরকারী কর্মকর্তা কি কর্মচারী জনসেবায় নয় লুটপাটে রত থাকে। সেখানে তারা কর্মকর্তাদের ইউনিয়ন করে হয় রাজনৈতিক নেতা, কর্মচারীদের ইউনিয়ন করেও হয় রাজনৈতিক নেতা। টেন্ডার দখল করে লুটপাট, সাপ্লাইয়ের নামে লুটপাট, সরকারী জমি ফ্লাট দখল করে লুটপাট, সরকারী ঋণ মেরে দিয়ে লুটপাট, ঘুষ দালালী ইত্যাদি তো আছেই। অডিট, গোয়েন্দা, পুলিশ, দুর্নীতি দমন, সাংবাদিক সবাইকে হাত করে, সাথে নিয়ে, অনায়াসে চলে এই লুটপাট। কিন্তু কখোনো কখোনো এই লুটপাটের খবর সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ পেয়ে যায়। তখন হৈ চৈ হলে ক্রমশঃ জানা যায় জনগণের কত টাকা বেহাত হলো। কিন্তু ঐ টাকা আর ফেরত আসে না। কেউ খোঁজও নেয় না। এই লুটপাটের গল্প এত বেশী যে, পরবর্তী লুটপাটের গল্পে আগেরটা চাপা পড়ে যায়।
বাংলাদেশের জনগণের সম্পদ দখল ছাড়াও অর্থ লুটপাট হচ্ছে কি পরিমাণে? সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ গত ২০ মার্চ হোটেল সোনারগাঁওয়ে এক আলোচনা সভায় বলেছে, প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে গড়ে ৯০০ কোটি ডলার বিদেশে পাচার হচ্ছে। এই সংস্থাটি কোন মিথ্যা তথ্য রচনার জন্যে তৈরী হয়নি বা বিশেষ কোন দেশের স্বার্থে কাজ করছে বলে প্রমাণিত নয়। ওয়াশিংটন ভিত্তিক ‘গ্লোবাল ফাইনান্সিয়াল ইন্টিগরিটি’র এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, ২০০৪ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে অন্ততঃ ৫,৫৮৭.৭০ কোটি ডলার বা ৪,৪৭,০১৬ কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে (বণিক বার্তা ১৮-১২-১৫)। অন্য এক হিসাবে ঐ সময়ে এর পরিমাণ ৫,৪১,৪২৪ কোটি টাকা। ২০০৪ সালের আগে ও ২০১৩ এর পরে যা’ পাচার হয়েছে তার অংক যোগ করলে এযাবৎ কত তা’ আন্দাজ করা যায়। অর্থ পাচারের ঐ প্রতিবেদন প্রকাশের পর বণিক বার্তার এক প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র শুভঙ্কর সাহা অর্থ পাচারের বিষয়টি অস্বীকার না করে বলেন, ’অর্থ পাচার রোধে আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নজরদারী বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক্ষেত্রে আগের চেয়ে অনেক সক্রিয়।’
বাংলাদেশ ব্যাংক যে কি পরিমাণ সক্রিয় তা’ সাম্প্রতিক ঘটনায় জানা গেল। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিদায়ী গভর্ণরের কথা অনুযায়ী গত ফেব্রুয়ারী মাসের শুরুতে সাইবার হ্যাকিংএর মাধ্যমে বাংলাদেশে ব্যাংকের রিজার্ভ মানি থেকে ৮০০ কোটি টাকা চুরি হয়ে গেছে। চুরি না ডাকাতি? এই প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ১৮ মার্চ প্রথম আলোকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ’স্থানীয়দের ছাড়া এটা [রিজার্ভ চুরি] হতেই পারে না।’ তবে বাংলাদেশ যে অর্থ চুরি হচ্ছে বা আত্মসাৎ হচ্ছে তা’কে তুচ্ছভাবে দেখার এক ধরনের প্রবণতা রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের, মন্ত্রীদের বা পন্ডিতদের মধ্যে দেখা যায়। স্বয়ং অর্থমন্ত্রী সোনালী ব্যাংক থেকে হলমার্ক গ্রুপের হাতিয়ে নেয়া ৪৫০০ কোটি টাকাকে ‘কিছু না’ বলেছিলেন। এই অর্থমন্ত্রীর আনুকূল্যে ডেসটিনি গ্রুপ হাতিয়ে নেয় ৪১১৯ কোটি টাকা। তাঁর আমলে শেয়ার বাজার লুটপাট হয়েছে ১৫০০০ কোটি টাকা। বিসমিল্লাহ গ্রুপ মেরে দিয়েছে ১১০০ কোটি টাকা। বেসিক ব্যাংকের চেয়ারম্যান হাই সাহেব ঐ ব্যাংক থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন ৪৫০০ কোটি টাকা। (প্রথম আলো ২৭.০৩.১৬)। এছাড়া ওরিয়েন্টাল ব্যাংক থেকে গেছে ৭৫০ কোটি টাকা। সম্প্রতি তিতাসে জালিয়াতির খবর পাওয়া গেলো ৩১৩৯ কোটি টাকা। ব্যাংকের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের লুটপাট অব্যাহত আছে। বাংলাদেশে ব্যাংকের টাকা লুটপাটের পেছনে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের অসাধুতা তো বটেই, চলতি অর্থ ব্যবস্থাও এর অনুকূলে কাজ করে। চলতি অর্থ ব্যবস্থায় ব্যাংকের ঋণ ফেরত পাওয়ার চাইতে বাংকের ঋণ দেয়ার প্রতি প্রবণতা অনেক বেশি। বাংলাদেশে তাই ভূয়া কাগজপত্র দেখিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে তা’ আত্মসাৎ করা হচ্ছে বা পাচার হয়ে যাচ্ছে। যখন ঐ ঋণ আর ফেরত পাওয়া যাচ্ছে না তখন আরও বেশি অংকের ঋণ দিয়ে কিস্তি পরিশোধ দেখিয়ে রিশিডিউল করা হচ্ছে।
বিডিনিউজ২৪ এর ২৭.০৬.১৫ এর এক প্রতিবেদনে জানা যায়, বাংলাদেশের ৫৬টি ব্যাংকের পুঞ্জিভূত ঋণের পরিমাণ ৫৪,৬৫৭ কোটি টাকা। অন্য এক হিসাবে এর পরিমাণ ৬৭,০০০ কোটি টাকা যা’ ফেরৎ পাবার কোন সম্ভাবনা নেই। সরকারী ব্যাংক সোনলী, জনতা, রূপালী ও অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ২৪,০০০ কোটি টাকা, বেসরকারী ব্যাংকের ৩৫,০০০ কোটি টাকা। চলতি অর্থ ব্যবস্থায় এইসব আত্মসাৎ ও লুটপাট করা অর্থ এক পর্যায়ে ‘খারাপ ঋণ’ দেখিয়ে ব্যাংকের পরিচালক মন্ডলী বিশেষ সভা করে মাফ করে দেন। এই অর্থ ব্যবস্থার পক্ষে তাত্ত্বিকরা পান্ডিত্বপূর্ণ ব্যাখ্যা দেন যে, অর্থ চুরি হলে দেশীয় পুঁজি গঠন হবে। প্রগতিবাদীরা এর পক্ষে বলেন, দেশীয় পুঁজি গঠনের মাধ্যমে বিনিয়োগ হবে, শিল্প হবে, বিশাল শ্রমিক শ্রেণী গড়ে উঠবে, তখন শ্রমিক শ্রেণীর নেতৃত্বে আন্দোলন হয়ে দেশে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে। আমরা এইসব গালগল্পভরা তত্ত্ব বা ‘সবকিছুর আগে উন্নয়ন’ জাতের ব্যাখ্যা দিয়ে মহা লুটপাটকে বৈধতা অবশ্যই দিতে পারি না।

http://redtimesbd24.com/

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT