1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ০২:০১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মৌলভীবাজারের হাওর সমূহে সেচ ব্যবস্থাপনার দাবিতে মানববন্ধন পানির তীব্র সংকট, ঝরছে কমলার ফুল! মিনি নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট ও জাতীয় ভোটার দিবস দুপ্রকের উদ্যোগে দুর্নীতি বিরোধী মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত এটিএন বাংলা ‘বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন পরিবেশমন্ত্রী মো: শাহাব উদ্দিন “দুর্নীতির বিরুদ্ধে একসাথে” শ্রীমঙ্গলে সনাক, ইয়েস ও এসিজি সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ চা শ্রমিক ফেডারেশনের শ্রমিক সমাবেশ ও মিছিল দ্রব্যমূল্য, গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি ও হামলা নিপীড়নের প্রতিবাদে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ সমাবেশ গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত বাতিল করা ও নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ কমিউনিটি ক্লিনিকে স্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়নে সভা

সিলেটের মরমী গানে মাতালো কলকাতার ‘মাদল’

সাংবাদিকের নাম
  • প্রকাশকাল : রবিবার, ২ এপ্রিল, ২০১৭
  • ১৩৬ পড়া হয়েছে
মরমী গান

লন্ডন: রোববার।। লোকসঙ্গীতই চিরায়ত বাংলার গান। বাংলার লোকসংগীতে সিলেট এক বিশেষ স্থান দখল করে আছে। সিলেটের মরমী কবিরা তাদের গানের সুরে শত শত বছর ধরে মানুষের কথা বলছেন। গতকাল রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মূল মিলনায়তনে বসেছিল সিলেটের মরমী গানের আসর। তাদের গানে ফুটে উঠল আধ্যাত্মবাদ, প্রেম ও বিরহের সুর।
দীন ভবানন্দ, শীতালং শাহ, শেখ ভানু, রাধারমণ দত্ত, হাছন রাজা, আরকুম শাহ, দূরবীণ শাহ, হেমাঙ্গ বিশ্বাস, শাহ আব্দুল করিম, জবান আলী, গিয়াস উদ্দিন আহমদ ও ইদম শাহের গান মন মজাল শ্রোতা-দর্শকদের।
বাংলাদেশের শিল্পীরা তো ছিলেনই, সিলেটের মরমী শিল্পীদের গান গাইতে এসেছিল কলকাতার নারীদের লোকগানের দল মাদল। গতকাল শনিবার ‘সিলেটের মরমী গান’ শিরোনামে এ আয়োজন করে রাধারমণ সংস্কৃতিচর্চা কেন্দ্র। আয়োজনটি উৎসর্গ করা হয় সদ্যপ্রয়াত রাজনীতিবিদ সুরঞ্জিৎ সেনগুপ্তের নামে।
রাধারমণ সংস্কৃতিচর্চা কেন্দ্রের শিল্পীরা প্রথমেই ধরেন হাছন রাজার ‘প্রেম বাজারে বিকে মানিক ও সোনারে’। এরপর তাদের কণ্ঠে আরো শোনা যায় রাধারমণ দত্তের ‘সজনী তোরা জল আনিতে যাবেনি’ ও ‘সুরধনীর কিনারায় সোনার নূপুর’, শাহ আবদুল করিমের ‘গান গাই আর মনরে বুঝাই’ এবং শীতালং শাহের ‘সুয়া উড়িল উড়িল জীবের জীবন’।
এরপর মঞ্চে আসেন খায়রুল ইসলাম। তার কণ্ঠে শোনা যায় আরকুম শাহের ‘সোনার পিঞ্জিরা আমার’ ও জবান আলীর ‘প্রেমের মানুষ ঘুমাইলে চাইয়া থাকে’। এরপর বিশ্বজিৎ রায়ের কণ্ঠে শোনা যায় দীন ভবানন্দের ‘মথুরার সময় গেল গইয়ারে’, গিয়াসউদ্দিনের ‘মরিলে কান্দিস না আমায় দায়’ ও রাধারমণ দত্তের ‘কেমন আছে কমলিনী রাই’।
এরপর মঞ্চে আসে সন্ধ্যার মূল আর্কষণ মাদল। দলটি একে একে গেয়ে শোনায় ছয়টি গান। তারা গেয়ে শোনান রাধারমণ দত্তের ‘জলের ঘাটে দেইখ্যা আইলাম কি সুন্দর শ্যামরায়’, হেমাঙ্গ বিশ্বাসের ‘আসমানেতে দেয়া ডাকে’, শাহ আবদুল করিমের ‘আমার মন কান্দে প্রাণ কান্দেরে’, শেখ ভানুর ‘নিশীথে যাইও ফুল বনেরে ভ্রমরা’, বৌ নাচের গান ‘সোহাগ চাঁদ বদনী ধনি নাচতো দেখি’ ও দূরবীণ শাহের ‘কাইন্দ না কাইন্দ না গো রাই’।
সব শেষে মঞ্চে আসেন মাদল’র প্রতিষ্ঠাতা তপন রায়। তার কণ্ঠে শোনা যায় হাছন রাজার ‘ছাড়িলাম হাছনের নাওরে’, ইদম শাহের ‘কান্দিয়া আকুল হইলাম’, রাধারমণ দত্তের ‘শ্যামকালিয়া সোনা বন্ধুরে’ ও শাহ আবদুল করিমের ‘আর জ্বালা সয় না’। উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। বিশেষ অতিথি ছিলেন নাট্যজন রামেন্দু মজুমদার, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ ও গানের দল মাদল’র প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ড. তপন রায়। রাধারমণ সংস্কৃতিচর্চা কেন্দ্রের সহ-সভাপতি ডা. হারিসুল হকের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ রায়। আয়োজনটি সঞ্চালনা করেন হাসান মাহমুদ।
সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেন, ‘কলকাতার গানের দল মাদল একটি অসাধারণ দল। যা অনন্য বৈশিষ্ট্য নিয়ে কাজ করে। তারা বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য নিয়ে কাজ করে। বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক সম্পর্ক দৃঢ়। এ সম্পর্ক বাড়াতে সাংস্কৃতিক বিনিময় বাড়াতে হবে। দুই দেশের সম্পর্ক আরও গভীর করে জনগণ। সে জনগণের মাঝে সেতুবন্ধ তৈরি করতে সংস্কৃতি অন্যতম বাহন।’(ইত্তেফাক থেকে)

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT