জেলার সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ত্ব আব্দুল মতিনের জন্মদিন
গেলো ২২ এপ্রিল মৌলভীবাজার জেলার সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অনন্য ব্যক্তিত্ত্ব, অভিভাবক, মৌলভীবাজার সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহ্বায়ক, তুখোড় ছাত্রনেতা, কবি ও নাট্যকার, বিশিষ্ট নাট্যাভিনেতা, মৌলভীবাজার সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি আব্দুল মতিন ৬৮তম শুভ জন্মদিনে পদার্পণ করলেন।
এ উপলক্ষে শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা জানিয়েছেন, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি গোলাম কুদ্দুস, মৌলভীবাজার জেলা নাট্য পরিষদের সাবেক সভাপতি পরেশ রায়, সাংস্কৃতিক ও নাট্য ব্যক্তিত্ব খালেদ চৌধুরী, আ স ম সালেহ সোহেল, আব্দুল মোহিত টুটু এবং আনোয়ার হোসেন দুলাল প্রমূখ।
তারা বলেন, বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী আব্দুল মতিন অত্যন্ত ত্যাগী একজন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ত্ব, তাঁর মতো একজন মুক্তমনের মানুষ সমাজে বড়ই অভাব, যিনি অত্যন্ত সৎভাবে জীবন যাপন করেন। এছাড়াও জেলার সাংস্কৃতিক পরিবারের সকল সাংস্কৃতিক কর্মী, সংগঠক এবং সচেতন নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকেও জেলা তথা বিভাগীয় সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলের এই অভিভাবকের শুভ জন্মদিনে প্রাণঢালা অভিনন্দন শুভেচ্ছা ও নিরন্তর শুভ কামনা।
রঘুনন্দনপুরের আব্দুস সাত্তার আর নেই
মৌলবীবাজার জেলা সদরের দক্ষিন প্রান্তে অবস্থিত রঘুনন্দনপুর এলাকার বাসীন্ধা একসময়ের ভোগ্যপণ্য দপ্তরের ব্যবস্থাপক আব্দুস সাত্তার, (প্রয়াত আব্দুল মান্নান মিয়া’র ছোট ভাই) আর নেই। গেল রমজান মাসের ২২ তারিখ সকাল আনুমানিক ১১টার সময় তার গীর্জা পাড়াস্ত বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৪ বছর।
স্ত্রী, ৩ছেলে ও ২ মেয়েসহ বহু আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু-বান্ধব রেখে গেছেন আব্দুস সাত্তার। প্রয়াতের একবোন লন্ডনে বসবাস করছেন। মৃত্যুর দিনই আছরের নামাজের পর স্থানীয় শাহ মোস্তাফার দরগায় তাকে শায়িত করা হয়।
দেশ জুড়ে মূলধারা’র সাংবাদিকদের তথ্যশালা তৈরি হচ্ছে
বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ও সুপ্রীম কৌর্টের বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিম বলেছেন, দেশ জুড়ে প্রকৃত সাংবাদিকদের ডাটাবেজ তৈরি হচ্ছে। তিনি বলেন, সরকারি দফতরের কর্মকর্তা,আমলাসহ সকল সেক্টরের কর্মকর্তাদের ডাটাবেজ খুজলেই পাওয়া যায়, কিন্তু কোন সাংবাদিকদের একাল-ওকালের তথ্য-উপাত্ত কোন ভাবেই পাওয়া যায় না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটি উদ্ধারে আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন।
তিনি বলেন, ঢাকায় কিছু পত্রিকা আছে, যারা সাংবাদিকদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে পরিচয় পত্র দেয়। এই কারণে হলুদ সাংবাদিকতা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। সোমবার মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের অংশগ্রহণে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল আয়োজিত “গণমাধ্যমে হলুদ সাংবাদিকতা প্রতিরোধ ও বন্তু নিষ্ঠ সাংবাদিকতা” শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় উপরোক্ত কথা বলেন তিনি।
জেলা প্রশাসক ডক্টর উর্মি বিনতে সালাম’র সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শাহীনা আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম, জেলা তথ্য অফিসার আনোয়ার হোসেন প্রমূখ।
প্রায় ৩ ঘন্টাব্যাপী কর্মশালা শেষে আগত প্রায় ৪০ জন সাংবাদিকদের হাতে সনদ পত্র তুলে দেয়া হয়।