কিশোরদের 'নিরাপদ সড়ক' আন্দোলন নিয়ে ‘মার্কিন দূতাবাস ও জাতিসংঘের বিবৃতি অযাচিত ও অনভিপ্রেত’ উল্লেখ করে বাংলাদেশ তথ্য মন্ত্রনালয় তা প্রত্যাখান করেছে। এ বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সভাপতি হাসানুল
মুক্তকথা সংবাদ কক্ষ।। মোমেন আর নেই। পুরো নাম সাব্বির আহমদ মোমেন। মোমেন অতীতের পাকিস্তান আমল থেকেই ছাত্রলীগের একজন বলিষ্ট নেতৃস্থানীয় কর্মী ছিলেন। ১৯৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধে মোমেন সক্রিয় অংশগ্রহন
মুক্তকথা সংবাদকক্ষ।। চলমান "নিরাপদ সড়ক" আন্দোলন নিয়ে প্রতি পলে পলে ভূঁয়া খবর প্রচার করে চলেছে একটি বিশেষ পক্ষ। যখন দেশের প্রায় সকল পক্ষই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কোমলমতি ছাত্রদের সর্বাঙ্গিন
মৌলভীবাজার অফিস।। লোকে জানতো না ঠিকই তবে ভেতরে ভেতরে তাদের মধ্যে জমি-জমা নিয়ে বিরোধ চলছিল। সেই বিরোধ থেকে জন্ম নেয়া হিংসা মেটাতে গিয়ে নিজেই ধরা খেয়ে এখন হাজত বাস
মুক্তকথা সংবাদকক্ষ।। "মৌলভীবাজার সোস্যাল ক্লাব" যখন নির্মাণ সামগ্রী স্বেচ্ছা সেবায় বিতরণ করে, জুড়িতে তখন "বেলাগাঁও কন্টিনালা সমাজ কল্যাণ পরিষদ" একটি মসজিদে উপহার দিয়েছে শীততাপ নিয়ন্ত্রণের যন্ত্র ও ১৪হাজার টাকা
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি।। সারা দেশব্যাপী নিরাপদ সড়ক চাই দাবীতে চলে আসা ছাত্রদের আন্দোলনের সাথে একত্মতা জানিয়ে মৌলভীবাজার শহরের ছাত্রগন শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে তাদের বিভিন্ন দাবীতে আওয়াজ তুলে মিছিল করে
মৌলভীবাজার অফিস।। জমি-জমা নিয়ে চাচার সাথে ভাতিজাদের বিরুধ ছিল বেশ পুরনো। সেই বিরুধই যে একদিন চাচার প্রান সংহার করবে নিশ্চয়ই চাচা বিষয়টিকে সেভাবে কখনও দেখেননি। কিন্তু হলে কি হবে,
মৌলভীবাজার অফিস।। কাশিমপুর সেচ ঘর (কাশিমপুর পাম্প হাউজ)। পানিউন্নয়ন বোর্ডের কর্তৃত্বে মনুপ্রকল্প নামে মূলতঃ কাউয়াদীঘি হাওর প্রকল্পের এ কাজ শুরু হয়েছিল পাকাস্তানী আমলের শেষের দিকে। শেষ হয়েছিল ১৯৮৩সালে। শুরু
মৌলভীবাজার অফিস।। ১৫ বছর বয়সের কিশোরীকে বলপূর্বক রাস্তা থেকে উঠিয়ে নিয়ে কয়েকজন মিলে ধর্ষণের এক পাশবিক ঘটনা ঘটেছে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলা পৌর এলাকায়। এক হতদরীদ্র বিধবা মায়ের ধর্ষিতা ওই
মৌলভীবাজার অফিস।। গ্রামীণ বাংলাদেশের কমলগঞ্জ উপজেলার উত্তর তিলকপুর গ্রামের রোকেয়া বেগম। দরীদ্র কৃষক কন্যা! গ্রামের শীতল শান্ত পরিবেশে বড় হয়েছেন। এ বছরের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ
লণ্ডন।। বাবা-মা মেয়েকে দেশে নিয়ে গিয়ে মেয়ের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছিলেন। মেয়েকে দেশে নিয়ে যান অনেকটা হঠাৎ করেই। মেয়ে ভেবেছিল তারা সপরিবারে একটি ভ্রমণে যাচ্ছে। কোনভাবেই সে