আঁধার কেটে যাবে, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়ই সগর্বে মাথা উঁচু করে থাকবে। বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে যখন বাংলাদেশ, ঠিক তখনই দেশীয় রাজাকার আলবদর আল শামস বাহিনী, হত্যা করেছিল জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। সেই আলোর দিশারীদের
বিস্তারিত
আলতাব আলী দিবস পালিত আনসার আহমদ উল্লাহ॥ গত ৪ মে আলতাব আলীর স্মৃতিকে সম্মান জানিয়ে এবং বর্ণবাদ ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে বাঙালি সম্প্রদায়ের ঐতিহাসিক সংগ্রামকে চিহ্নিত করে বার্ষিক আলতাব
“শ্রমিক আন্দোলনকে সমাজ পরিবর্তনের সংগ্রামে পরিনত করুন” -সিপিবি-বাসদ মহান মে দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি(সিপিবি) ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ মৌলভীবাজার জেলার যৌথ উদ্যোগে মৌলভীবাজার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার গেইটের সামনে
মে দিবস উপলক্ষে সেড আলোচনা সভা আন্তর্জাতিক মে দিবস শ্রীমঙ্গলে উপলক্ষে দিনব্যাপী আলোচনাসভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সোসাইটি ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট(সেড)। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পিপিআরসির
লন্ডন মিশনের ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন লন্ডন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বাংলাদেশ হাইকমিশন, লন্ডন আজ যথাযোগ্য মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন করেছে।এ উপলক্ষে মিশনের বঙ্গবন্ধু লাউঞ্জে “Historic 7 March Speech: A Documentary Heritage of Mankind” শীর্ষক এক বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীমের সভাপতিত্বে এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা সিটি কর্পোরেশন(উত্তর)এর মেয়র মো: আতিকুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান। মেয়র মো: আতিকুল ইসলাম বলেন, “বঙ্গবন্ধুর এই ঐতিহাসিক ভাষণই ছিলো মূলত বাঙ্গালির স্বাধীনতার ঘোষণা”। তিনি আরো বলেন, “৭ মার্চের ভাষণের ও মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও চেতনা ধারণ করেই আজ বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছেন। হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম তার স্বাগত বক্তব্যে ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন,“জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এই ভাষণটি ছিল মূলত বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রামের মুক্তির সনদ।ইউনেস্কো বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণটিকে ‘বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে এর শ্রেষ্ঠত্ব ও গুরুত্ব আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।” এ প্রসংগে তিনি আরো উল্লেখ করেন যে লন্ডন মিশন আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু জন্মশত বার্ষিকী টক’-এ নোবেল বিজয়ী অমর্ত্যসেন বঙ্গবন্ধুকে তাঁর ধর্মনিরপেক্ষ ও প্রগতিশীল আদর্শের জন্য বিশ্ববন্ধু হিসেবে অভিহিত করেন।