1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
অবশেষে স্বেচ্ছামৃত্যুর কোলে আশ্রয় নিলেন বিজ্ঞানী গুডঅল - মুক্তকথা
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:২৯ পূর্বাহ্ন

অবশেষে স্বেচ্ছামৃত্যুর কোলে আশ্রয় নিলেন বিজ্ঞানী গুডঅল

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : শুক্রবার, ১১ মে, ২০১৮
  • ৪৪৪ পড়া হয়েছে

বিশ্বের আজব মানুষ ছিলেন অষ্ট্রেলিয়ান বিজ্ঞানী ডেভিড গুডওল। ১০৪ বছর বয়সে ইচ্ছামৃত্যুতে দেহত্যাগ করেছেন। দীর্ঘ প্রার্থিত স্বেচ্ছামৃত্যুর কোলে শেষ আশ্রয় হলো তার। গুড‌ওল-এর এই ইচ্ছামৃত্যু নিয়ে তর্ক-বিতর্ক হয়েছে অগণিত। অনেকেই বলেছিলেন, তাঁকে অষ্ট্রেলিয়া থেকে বের হতে দেয়া ঠিক নয়। বিজ্ঞানী গুডওল-এর কথা ছিল খুবই স্পষ্ট। তিনি জানতেন এবং সাংবাদিকদের জিজ্ঞাসার উত্তরে বলেছিলেন, “আমি কোন রোগাক্রান্ত নই। কিন্তু বার্ধক্য আমার জীবনীশক্তি কেড়ে নিয়েছে। সংবাদ সংস্থার বরাত দিয়ে আনন্দবাজার খুব সুললিত ভাষায় সংবাদটি প্রকাশ করেছে।
আনন্দবাজার লিখেছে, ফিশ অ্যান্ড চিপস আর চিজকেক, সঙ্গে বেঠোফেনের নবম সিম্ফনি। মৃত্যুকে এই ভাবেই বরণ করে নিলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রবীণতম বিজ্ঞানী ডেভিড গুডঅল(১০৪)। স্বেচ্ছামৃত্যুর অধিকার মেলেনি নিজের দেশে। সুইৎজারল্যান্ডে চলে এসেছিলেন তাই। সেখানেই বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে বারোটায় স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ‘এগজিট ইন্টারন্যাশনাল’-এর ক্লিনিকে নিজে হাতল ঘুরিয়ে ধমনীতে প্রবেশ করালেন চিরঘুমের ওষুধ।
বুধবারও সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, “আপনার মনে কি কোনও দ্বিধাই নেই?” শীর্ণ অথচ দৃঢ় কণ্ঠে গুডঅল বলেন, “না। একদমই নয়।” সারা জীবন উদ্ভিদবিদ্যা আর বাস্তুতন্ত্র নিয়ে গবেষণা করেছেন, কাজ করেছেন নাটকে।
গুডঅল-এর কথায়-“আমি রোগাক্রান্ত নই। কিন্তু বার্ধক্য আমার জীবনীশক্তি কেড়ে নিয়েছে। আমি কাজ করতে পারছি না। এ ভাবে বাঁচতে চাই না।” তিন নাতিনাতনি নিয়ে শেষ দিনটা বাসেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বট্যানিকাল গার্ডেন ঘুরে দেখেছেন। মৃত্যুর আগেও কানে লেগে রইল ‘ওড টু জয়’।

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT