মুক্তকথা সংগ্রহ।। সৃষ্টির রহস্য বুঝা খুবই কঠিন! স্রষ্টা তার সৃষ্টি কি নমুনায় করবেন একমাত্র স্রষ্টাশক্তিই ভাল জানেন। সৃষ্টির এ রহস্য আজো বিজ্ঞান খুঁজে ঘুরছে দিগদিগন্ত। কোন সুরাহা করতে পারেনি। স্রষ্টার সে রহস্যেঘেরা কাজ-কর্ম মাঝে মধ্যেই আমাদের সামনে হাজির হয় বিষ্ময়কর নমুনায়। আমরা সে বিষ্ময়ে আন্দোলিত হই, হই বিষ্ময়ে অভিভুত! সে বিষ্ময়ে পুলক থাকে, থাকে আনন্দ বিনোদন কিন্তু থাকেনা সে রহস্যের উন্মোচন করার আমাদের মনের তাগিদ। সে সুযোগে সুযোগ সন্ধানী ধুরন্দর ব্যক্তিবর্গ তাদের ফায়দা হাসিল করে চলে অবলিলায়, নির্বিবাধে।
ঠিক সে রকমই সৃষ্টি রহস্যে রোমাঞ্চময় বিনোদন পাওয়া যায় এমন একটি ছোট্ট ঘটনার লীলা রহস্য নিয়ে আমাদের সামনে হাজির হয়েছে এক কদলি বৃক্ষ। গাছটির মালিক কুলাউড়া উপজেলার টিলাগাঁও ইউনিয়নের হাজী মো. তুয়াকুল আলী। আশ্রয়গ্রামে মনু নদীর চরে তার কলাবাগানে এ কদলিবৃক্ষের অবস্থান। কলাগাছটি এবার ১১টি থোড় দিয়েছে। ছবিতে তার অপরূপ রূপসৌন্দর্য্য বাস্তবে গিয়ে দেখছে অগণিত মানুষ। সূত্র: সৈয়দ মোকাম্মল আলী মুন্নার “মুখোচ্ছবি পত্র”(ফেইচবুক) থেকে ছবিখানা সংগৃহীত।