1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
কাউন্সিলর গ্রেপ্তার ॥ কতিপয় উকিলমোহরিরের বিরুদ্ধে মামলা - মুক্তকথা
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০৭ অপরাহ্ন

কাউন্সিলর গ্রেপ্তার ॥ কতিপয় উকিলমোহরিরের বিরুদ্ধে মামলা

সাংবাদিক কাওছার ইকবাল ও আব্দুল ওয়াদুদ
  • প্রকাশকাল : রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৩৫ পড়া হয়েছে

ঢাকা সিটি কাউন্সিলর ও আওয়ামীলীগ নেতা শ্রীমঙ্গলে আটক

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলা থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও আওয়ামীলীগ নেতা বিএম সিরাজুল ইসলামকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী।

শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার রাধানগর এলাকায় অবস্থিত দুই তারকার একটি অভিজাত হোটেল থেকে তাকে আটক করা হয়। হোটেল থেকে তিনি ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি গ্রহন করছিলেন বলে জানা গেছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার এইচ কে জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্রদের ওপর হামলায় ঘটনায় রাজধানীর মুগদা থানায় দায়েরকৃত মামলায় তাকে আটক করা হয়েছে। মৌলভীবাজার জেলার ভারতীয় সীমান্ত এলাকায় দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিলো।

অভিযানে আরও উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) জনাব সুদর্শন কুমার রায় (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) জনাব মোহসিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস) মোহাম্মদ সারোআর আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ আজমল হোসেন, শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জের সার্কেল আনিসুর রহমান এবং শ্রীমঙ্গল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী মাহমুদ।

পুলিশ সুত্রে জানা যায়, বৈষমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিরুদ্ধে সিরাজুল ইসলাম নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এঘটনাকে কেন্দ্র করে ঢাকার একটি থানায় তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। তিনি মামলার আসামি। আটকের সময় তার স্ত্রীসহ পরিবারের সদস্যরাও তার সাথে রিসোর্টে ছিলেন। তার কাছ থেকে প্রয়োজনীয় কিছু নগদ টাকা পাওয়া গেছে। আর ওই টাকাগুলো তার পরিবারের হাতে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানায় শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশ।


 

চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আইনশৃঙ্খলা বিঘ্ন করার দায়ে

৬ আইনজীবী সহকারীর বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে।

গেল বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর)  আদালতের বেঞ্চ সহকারী বিকাশ দত্ত বাদী হয়ে মৌলভীবাজার সদর মডেল থানায় এ মামলা দায়ের করেন। শনিবার দিবাগত রাতে আদালত থেকে এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

মামলার অভিযুক্ত আসামীরা হলেন রণজিত কুমার নাগ, যশোবন্ত ভট্টাচার্য, ৩। রাখু কান্তি নাগপতা, সজল চন্দ্র দাস , মোঃ আমির খসরু ও মোঃ অলিউর রহমান খালেদ।

আদালত সুত্রে জানা যায়, অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, মৌলভীবাজারে গত ১০ সেপ্টেম্বর আদালতের বিচার কার্য শুরু হওয়ার পর এজলাশের সম্মুখে কার্ডধারী ও কার্ডবিহীন আইনজীবীর সহকারীগণসহ বিচার প্রার্থীরা আদালতে উপস্থিত হন। তাদের সাথে আসা লোকজন দরজার সম্মুখে জটলা পাকিয়ে দাঁড়ানোয় আদালত কক্ষে প্রবেশে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। তা বিজ্ঞ আইনজীবীগণসহ বিচারাধীন মামলায় ডাক পড়া বিচার প্রার্থীদের এজলাশ কক্ষে প্রবেশে বাধা বিঘ্ন সৃষ্টি হওয়ায় বিচারকের দৃষ্টিগোচর হলে তিনি মাইক্রোফোনে একাধিকবার মৌখিকভাবে দরজার সম্মুখে দাঁড়িয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করার জন্য তাদেরকে নির্দেশ প্রদান করেন। তদনুযায়ী আদালতের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কোর্ট পুলিশ সদস্য কনস্টেবল সুব্রত সিংহ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের একাধিকবার সরিয়ে দিলে  তারা আবারও দরজার সম্মুখে এসে জটলা পাকানোয় সকাল ১১.৪৫ মিনিটের দিকে ডাককৃত মামলার সংশ্লিষ্ট আইনজীবী ও পক্ষগণ উক্ত প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে এজলাশে ঢুকতে পারেন না।

এসময় বিচারক, প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারীদের বার বার নিষেধ করা সত্ত্বেও দরজার সম্মুখ ভাগ হতে না সরার কারণ জানতে চাইলে তারা সদুত্ত্বর দিতে না পারায় উক্ত ব্যক্তিদ্বয়কে সাময়িকভাবে এজলাশ কক্ষের আসামির ডকে আটকে রাখার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত বর্ণিত পুলিশকে মৌখিক নির্দেশ প্রদান করেন।

পরবর্তীতে স্বাভাবিক বিচার কার্য চলাকালেই আকস্মিকভাবে আইনজীবী সহকারীসহ কতিপয় ব্যক্তি শক্তির মহড়া ও ভয়ভীতি প্রদর্শনপূর্বক ত্রাস সৃষ্টি করে অবৈধভাবে এজলাশ কক্ষে অনুপ্রবেশ করে।
একপর্যায়ে তারা ২নং আসামির আইনসঙ্গত আটকে ইচ্ছাকৃতভাবে প্রতিরোধ সৃষ্টি করার নিমিত্ত উক্ত আসামিকে ডক থেকে ছিনিয়ে নিয়ে তাকে তার আটকাবস্থা হতে বেআইনীভাবে উদ্ধার করে এজলাশের দরজার বাইরে নিয়ে চলে যায়।

পরিস্থিতি সামলানোর জন্য আইনজীবীগণ পুলিশের সহায়তায় সঙ্ঘবদ্ধ আসামিদের এজলাশ কক্ষ হতে বের করে দিয়ে কক্ষের দরজা বন্ধ করে দেয়। তখন সঙ্ঘবদ্ধ  আসামিরা এজলাশ কক্ষের দরজায় সজোরে থাবা, ধাক্কা ও লাথি মারা শুরু করে এবং দরজা ভেঙ্গে আদালতের এজলাশ কক্ষে পুনরায় জোরপূর্বক প্রবেশের চেষ্টা করে। যার ফলে বিকট শব্দের সৃষ্টি হয় এবং তাদের উক্তরূপ উশৃংখল আচরণে আদালতে আসা বিচারপ্রার্থী জনগণের মধ্যে ব্যাপক ভীতির সঞ্চার হয়। আদালতের বিচার কাজে বাধার সৃষ্টি হওয়ায় আদালতে আসীন বিচারক সাময়িক সময়ের জন্য তার আসন ত্যাগ করেন।

এরপর আসামিরা দলবদ্ধ হয়ে মিছিল সহকারে  আইনজীবীগণ ও বিচারকগণের বিরুদ্ধে উচ্চস্বরে শ্লোগান দিয়ে দিয়ে আতংক ও ত্রাস সৃষ্টির মাধ্যমে আদালত ভবন ত্যাগ করে। আসামীদের এই সক্রান্ত বিষয়ে মৌলভীবাজার মডেল থানায় আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্ন অপরাধ (দ্রুত বিচার) আইন ২০০২ এর ৪/৫ এবং The Penal Code, 1860- ৩৪/১৪৭/১৮৬/৪৪৮/২২৫/২২৫ (বি)/২২৮/৩৫৩/১০৯ ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে যাহার থানার মামলা নং- ১২ ও জিআর মামলা নং-২৫৬।
এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT