শ্রীমঙ্গলে জনপ্রিয় গানের দল জলের গানের ঐকতান ॥ মুল শিল্পী না আসায় দর্শকরা আশাহতদীর্ঘ অপেক্ষার পর শেষে পর্যন্ত শ্রীমঙ্গলের মানুষজন সরাসরি জনপ্রিয় ব্যান্ড দল জলের গানের গান শুনতে পেরেছে। তবে মুল শিল্পী না আসায় অনেকেই আশাহত হয়েছেন। |
|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
গতকাল রবিবার(১২ ডিসেম্বর) উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে উপজেলা পরিষদ মাঠে বিকাল থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত এ সঙ্গীতানুষ্ঠান চলে। অন্ষ্ঠুানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে গান উপভোগ করেন প্রধান অতিথি স্থানীয় সংসদ আলহাজ্ব উপাধ্যক ড. আব্দুস শহীদ এমপি। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান, পুলিশ সুপার মো: জাকারিয়া আহমদ। সাবক্ষনিক উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠান তদারকি করেন আয়োজক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম। |
|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
তবে ওই দিনও দীর্ঘ সময় প্রতিক্ষার পর রাত সাড়ে ৯টায় জলের গানের শিল্পীরা মঞ্চে উঠেন। এর আগে স্থানীয় শিল্পীরা গান ও নৃত্য পরিবেশন করে। বিকাল থেকে মানুষ প্রধান আর্কষন জলের গানের গান শুনতে উপজেলা পরিষদ মাঠে উপস্থিত হন এবং বেলা বাড়ার সাথে সাথে মাঠ দর্শকে প্রায় অর্ধেক পর্ণ হয়ে যায়। কিন্ত শেষ পর্যন্ত দর্শক আশাহত হয়ে নিজ নিজ গত্যব্যে ফিরে যান। কারণ জলেন গানের প্রধান শিল্পী রাহুল আনন্দ আসেন নি। তার কন্ঠে গান শুনা ও তাকে দেখাই দর্শকদের প্রধান আকর্ষন ছিল। জলের গানের শিল্পীরা গান শুরুর কিছু সময় পর যখন রাহুল আনন্দ মঞ্চে না আসায় দর্শক যখন প্রায় নিশ্চিত হন, তখন প্রায় রাত ১০ টার পর দর্শকরা মাঠ ত্যাগ করতে শুরু করেন।উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে স্বাধীনতার রজত জয়ন্তী উপলক্ষ্যে এ ঐকতানের সঙ্গীতানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। করোনা সংক্রামন বেড়ে যাওয়ার কারণে তখন এই অনুষ্ঠানটি স্থগিত করা হয়েছিল। |