শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৯ অপরাহ্ন
শ্রীমঙ্গলের সুবর্ণ শিখর বর্ণ জাতীয় ৫২তম শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় উপ-অঞ্চল পর্যায়ে টেবিল টেনিস প্রতিযোগিতায় রানারআপ হয়ে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছে। সে শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবের সভাপতি বিশ্বজ্যোতি চৌধুরীর পুত্র।
গত বুধবার, ৩১ জানুয়ারি ‘২৪ইং, উপ-অঞ্চলের প্রতিযোগিতা সিলেটে জালালাবাদ ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজে অনুষ্ঠিত হয়। সে সিলেট জেলার প্রতিযোগীর সঙ্গে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ খেলায় ৩-২ সেটে পরাজিত হয়ে ২য় স্থান পেয়েছে। বর্ণ নটর ডেম স্কুল এন্ড কলেজ, শ্রীমঙ্গলের শিক্ষার্থী। এছাড়াও তবলা বাজানোতে সুবর্ণ শিখর বর্ণের রয়েছে বিশাল দক্ষতা। ইতোমধ্যে সাহিত্য সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন পর্যায়ে অংশগ্রহণ করে সে সাফল্যের স্বাক্ষর রেখেছে।
জাতীয় যুবনীতি-বাস্তবায়নকল্পে জেলার সুশিল সমাজ প্রতিনিধি, সরকারী কর্মকর্তা,সাংস্কৃতিক ব্যক্তিগণ এনজিও প্রতিনিধিদের নিয়ে জেলা পর্যায়ে আস্থা প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে বে-সরকারি উন্নয়ন সংস্থা রূপান্তর এর আয়োজনে “আস্থা” প্রকল্পের আওতায় জাতীয় যুবনীতি-২০১৭ বাস্থবায়নকল্পে জেলার সুশিল সমাজ প্রতিনিধি, সরকারী কর্মকর্তা,সাংস্কৃতিক ব্যক্তিগণ এনজিও প্রতিনিধিদের নিয়ে জেলা পর্যায়ে আস্থা প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা জেলা প্রশাসকের সম্মেলণ কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মোসা. শাহীনা আক্তার’র সভাপতিত্বে এবং বেসরকারি সংস্থা রূপান্তর’র আস্থা প্রকল্পের জেলা সমন্বয়কারী মুনজিলা’র পরিচালনায় সভায় প্রধান অতিথি উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক ড.উর্মি বিনতে সালাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) প্রভাংশু সোম মহান,অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (আইসিটি ও শিক্ষা) বর্নালী পাল।
 |
অবহিতকরণ সভায় বক্তব্য দেন সৈয়দ মোসাহিদ আহমদ, রেডিওপলীøকন্ঠ’র সিনিয়র স্টেশন ম্যনেজার মেহেদি হাসান,জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন মাসুদ,জেলা সমাজসেবা বিভাগের উপপরিচালক মো: হাবিবুর রহমান,জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক শায়েদা আকতার,আকমল হোসেন নিপু, হাসনাত কামাল,নজরুল ইসলাম মুহিব,রূপান্তর সিলেট ক্লাস্টার-২ এর কো-অর্ডিনেটর হাসান তারেক প্রমুখ।
আস্থা” প্রকল্পটি সুইস এজেন্সি ফর ডেভলপমেন্ট এন্ড কো-অপারেশন (এসডিসি) এর আর্থিক সহযোগিতায় গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের এনজিও বিষয়ক ব্যুরো’র অনুমতি ক্রমে রূপান্তর বাংলাদেশের ১৮টি জেলার ১৪৭টি উপজেলায় বাস্তবায়ন করছে। প্রকল্পের মেয়াদকাল: ০১ জুলাই’ ২০২৩ থেকে ৩১ মার্চ ২০২৬। এরই ধারাবাহিকতায় মৌলভীবাজার জেলার সকল উপজেলায় দল-মত নির্ভিশেষে জাতীয় যুবনীতি বাস্তবায়ন এবং যুবদের সামাজিক কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করে দক্ষতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে এই কার্যক্রম পরিচালনা করেছে।
