– পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে দেশ সকল প্রকৃত ভূমহিীন ও গৃহহীনদরে পুর্নবাসন করা হচ্ছে। যাদের জমি বা গৃহ কিছুই নাই, কোনো উপজলোয় খাসজমি না থাকলেও প্রয়োজনে জমি অধিগ্রহণ করে তাদের পুনর্বাসন করা হবে। সরকারের এ প্রকল্প পুরোপুরি বাস্তবায়িত হলে দেশে আর কোনো মানুষ গৃহহীন থাকবে না।
মুজিববর্ষে আশ্রায়ন-২ প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীন ‘ক’ শ্রেণীর পরিবারকে শতভাগ পুনর্বাসনের লক্ষ্যে মঙ্গলবার বড়লখো উপজেলা নর্বিাহী অফিসারের কার্যালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠতি স্টকেহোল্ডারদরে সাথে উপজলো টাস্কর্ফোস কমটিরি যৌথ সভায় ঢাকাস্থ সরকারি বাসভবন হতে র্ভাচুয়ালি যুক্ত হয়ে পরবিশেমন্ত্রী তার বক্তব্যে এসব কথা বলনে।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট পরিবারের মতামতকে বিবেচনায় নিতে হব। কোনো পরবিাররে স্থায়ী ঠকিানা হতে দূরে কোথাও পুর্নবাসতি হতে না চাইলে তাদরে ইচ্ছার বরিুদ্ধে পুর্নবাসন করা যাবে না। শুধুমাত্র উপজলোয় সরকার নর্ধিারতি যেকোন স্থানে স্বেচ্ছায় পুনর্বাসিত হতে ইচ্ছুকদের পুণর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। মন্ত্রী এসময় যাদরে একবোরইে ভূমি বা গৃহ কছিুই নাই তাদরে পুর্নবাসনরে ব্যবস্থা গ্রহণরে জন্য টাস্কর্ফোস কমটিরি সদস্যদরে প্রতি নর্দিশেনা প্রদান করনে।
বড়লখো উপজলো নর্বিাহী অফসিার খন্দকার মুদাচ্ছির বনি আলীর সভাপতত্বি অনুষ্ঠতি সভায় অন্যান্যরে মধ্যে উপজলো পরষিদ চযে়ারম্যান সোয়বে আহমদ, বড়লখো পৌরসভার মযে়র আবুল ইমাম মোঃ কামরান চৌধুরী এবং সহকারী কমশিনার(ভূমি) জাহাঙ্গীর হোসাইন প্রমুখ।
উল্লখ্যে, মুজিববর্ষে আশ্রয়ন-২ প্রকল্পরে আওতায় বড়লখো উপজলোর ভূমিহীন ও গৃহহীন ‘ক’ শ্রেণীর ৪৩৫টি পরিবারকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এরমধ্যে ২৪৬টি পরিবারকে ইতোমধ্যে পুনর্বাসিত করা হয়েছে। অবশিষ্ট ১৮৯টি পরিবারকে পুর্নবাসনের প্রক্রিয়া চলমান আছে।