1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
এই জন জনপদে- মুক্তকথা
শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩২ পূর্বাহ্ন

এই জন জনপদে-

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
  • ২৪৪ পড়া হয়েছে

প্রয়াত অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম সাইফুর রহমানের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

মুক্তকথা সংবাদকক্ষ।। সাবেক অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী এম. সাইফুর রহমানের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী গত ৫ই সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার মৌলভীবাজারে পালিত হয়েছে। মৌলভীবাজারের এ কীর্তিমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মৌলভীবাজার শহরতলীর বাহারমর্দান গ্রামের বাড়ীতে তার কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ, কোরআন খতম, আলোচনা সভা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। বলতে গেলে অনেকটা আড়ম্বরের সাথেই এই কৃতিপুরুষের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে।
স্মরণ করা যেতে পারে, ১৯৭৬ সালে জিয়াউর রহমানের শাসনকালে বাণিজ্য উপদেষ্টা হিসেবে প্রয়াত এম সাইফুর রহমানের রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়েছিল। ১৯৭৯ সালে তিনি মৌলভীবাজার- ৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। এরপর ১৯৯৬ সালে ষষ্ঠ ও সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মৌলভীবাজার- ৩ আসন এবং ২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মৌলভীবাজার- ৩ ও সিলেট- ১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। অর্থমন্ত্রী হিসেবে সংসদে ১২ বার বাজেট উপস্থাপনের রেকর্ড গড়েছেন তিনি। তার আমলে সিলেট বিভাগের ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হবার কারণে তিনি ‘সিলেট বিভাগের উন্নয়নের রুপকার’ হিসাবে খ্যাতি লাভ করেন।

এখন এদেশে যত বড় বড় উন্নয়ন হচ্ছে তার সব পরিকল্পনা ছিল প্রয়াত এম সাইফুর রহমানের। স্মরণ সভায় এমন কথাই বলেন সাবেক এমপি নওয়াব আলী আব্বাস খান

জেলা বিএনপি অয়োজিত উক্ত স্মরণ সভায় জাতীয় পার্টি(কাজী জাফর) এর প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট নওয়াব আলী আব্বাস খান বলেন, এম সাইফুর রহমান শুধু সিলেট বিভাগ নয় সারা বাংলাদেশের উন্নয়নের রুপকার ও অর্থনীতির গতিসঞ্চালক ছিলেন। তাঁর পরিকল্পনা ও উন্নয়ন এখনো চোখে পড়ার মত। তাঁর মত দক্ষ অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশে দ্বিতীয় এখনও সৃষ্টি হয়নি। এখন দেশের যত বড় বড় উন্নয়ন হচ্ছে তার সব পরিকল্পনা ছিল এম সাইফুর রহমানের।
তিনি বলেন, “কেউ স্বীকার করুক আর নাই করুক তাঁর পরিকল্পনাই এখন বাস্তবায়িত হচ্ছে”। তিনি আরো বলেন, আমি এমপি থাকাকালীন সময়ে তখনকার অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান এর ঢাকাস্থ কার্যালয়ে গিয়ে দেখা করে বলি কুলাউড়ায় আমাদের সড়কটি সংস্কার করে দিতে। আমি জাতীয় পার্টির সাংসদ জেনেও তিনি এক সাথে সড়ক পাঁকাকরণের কাজ করেন। তার এসব কর্মকান্ড আজ বিরল দৃষ্টান্ত।
জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক পৌর মেয়র ফয়জুল করিম ময়ূনের সভাপতিত্বে তাঁর ও সাধারণ সম্পাদক সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ভিপি মিজানুর রহমান মিজানের পরিচালনায় স্মরণ সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, জেলা বিএনপির প্রবীন নেতা এ্যাডভোকেট সুনীল কুমার দাশ, জেলা বিএনপির সহসভাপতি মৌলভী ওয়ালী সিদ্দিকী, আলহাজ্ব এম মুকিত, আলহাজ্ব মোয়াজ্জেম হোসেন মাতুক, আশিক মোশারফ, আলহাজ্ব আয়াছ আহমদ, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক শামীম আহমদ, মৌলভীবাজার সদর থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম, রাজনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি জিতু মিয়া, কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি জয়নাল আবেদীন বাচ্চু, শ্রীমঙ্গল পৌর বিএনপি নেতা সরফরাজ আলী বাবুল, বিএনপি নেতা শফিকুর রহমান প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

এর আগে তাঁর গ্রামের বাড়ি মৌলভীবাজার সদর উপজেলার বাহারমর্দনে কোরআন খতম, মিলাদ মাহফিল দোয়া ও শিরনী বিতরণ করা হয়। সকালে এম সাইফুর রহমানের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন জেলা বিএনপি ও সিলেট সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, আবুল কাহের চৌধুরী শামীম। পরে নাসিম হোসাইনের নেতৃত্বে সিলেট বিভাগের দলীয় নেতাকর্মী ও হবিগঞ্জ পৌর মেয়র জি, কে গৌছের নেতৃত্বে হবিগঞ্জের দলীয় নেতা কর্মীসহ মৌলভীবাজারস্থ এম সাইফুর রহমান স্মৃতি পরিষদের সদস্যগনও মরহুমের কবরে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন।
এরপরে কবর জিয়ারত ও দোয়ায় সকলেই অংশ নেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মরহুম এম সাইফুর রহমান পুত্র সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সভাপতি এম নাসের রহমানসহ পরিবারের সদস্যগন।

স্মরণ সভায় সাধারণ দর্শক ছাড়াও আরো যারা সারিতে উপস্থিত ছিলেন তারা হলেন, জেলা বিএনপির সভাপতি, সাবেক এমপি ও মরহুমের জৈষ্ঠ্য পুত্র এম নাসের রহমান ও তাঁর সহর্ধমীনি রেজিয়া নাসেরসহ তাঁর পরিবারের সদস্যরা। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি বদরুল আলম, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মো: হেলু মিয়া, যুগ্ম সম্পাদক মুহিতুর রহমান হেলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক বকশী মিছবাহ উর রহমান, আলহাজ্ব মতিন বক্র, মুজিবুর রহমান মজনু, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, প্রচার সম্পাদক এম ইদ্রিস আলী, জেলা যুবদল সভাপতি জাকির হোসেন উজ্জ্বল, সাধারণ সম্পাদক এম এ মুহিত, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি স্বাগত কিশোর দাস চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক জি এম মোক্তাদির রাজু, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মো: রুবেল মিয়া, সাধারণ সম্পাদক আকিদুর রহমান সোহান, জেলা কৃষক দলের সভাপতি এ্যাডভোকে মামুনুর রশিদ মামুন, জেলা মৎস্যজীবী দলের সাধারণ সম্পাদক মোছা মিয়া, জেলা তাঁতী দলের সভাপতি আব্দুর রকিব সাবু, মৌলভীবাজার পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুল হক, কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সজল,সাংগঠনিক আবু সুফিয়ান প্রিন্স, রাজনগর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম হাকিম বখশ সুন্দর, জেলা জাসাস সভাপতি মারুফ আহমদ প্রমূখ।

এদিকে এম.সাইফুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মৌলভীবাজারের জেলা ও উপজেলার মসজিদগুলোতে তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনা করে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। এম সাইফুর রহমান বাণিজ্য মন্ত্রী, পরিকল্পনামন্ত্রী ও একাধিকবার সফলতার সাথে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী হিসেবে ১২ বার বাজেট পেশ করেছেন তিনি। উল্লেখ্য ২০০৯ সালে ৫ই সেপ্টেম্বর মৌলভীবাজারের নিজ বাড়ি বাহারমর্দন থেকে ঢাকায় যাওয়ার সময় ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার ঢাকা- সিলেট মহা সড়কের খড়িয়ালা নামক স্থানে এক মর্মান্তিক সড়ক দূর্ঘটনায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।

বাংলাদেশে শিশুশ্রম দণ্ডনীয় অপরাধ ?

এমন আইন থাকার পরও শিশু জাহিদ হাসান মেহেদি কি করে জান্নাত নামক রেষ্টুরেন্টে কাজ করে? প্রবাসী সালেহ আহমদ মওসুফ ঢাকা থেকে মৌলভীবাজার আসার পথে মেঘনা তীরে অবস্থিত ভৈরববাজারের একটি রেঁস্তুোরায় উঠেন পথবিশ্রামের জন্য। সেখানেই তার সাথে দেখা হয় শিশুশ্রমিক জাহিদ হাসান মেহেদি’র।
মওসুফ তার মত করে তার ফেইচবুকে মেহেদির সাথে তার কিছুক্ষনের দেখা-সাক্ষাতের কথা  বর্ণনা করেছেন। মওসুফ সংগীত শিল্পী ও অধুনা কবিতা চর্চ্চায় মনপ্রান সপে দিয়ে বাংলাদেশে থেকে ক্লান্তিহীন শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন কবিতা লেখা ও পুস্তক প্রকাশের কাজে।
তিনি তার ফেইচবুকে লিখেছেন-“ঢাকা থেকে মৌলভীবাজারে যাচ্ছি গাড়ি করে। পথিমধ্যে যাত্রা বিরতি ভৈরবে। আমাদের কারের ড্রাইভার হান্নান বললো “স্যার নতুন একটা হোটেল(রেস্টুরেন্ট) খুলেছে নাম জান্নাত, ওখানে চলেন।” গেলাম সেখানে। জান্নাত রেস্টুরেন্টে ঢুকে washroom এ দেখি একটি ছোট্ট শিশু floor mopping করছে মানে মেঝে পরিস্কার করছে। যে বয়সে তার লেখাপড়া করার কথা সে বয়সে সে কাজ করছে। যাকে বলা হয় শিশু শ্রম। শিশুটির নাম জাহিদ হাসান মেহেদি। বয়স এগারো -বারো। হয়তো মেহেদির উপার্জনে পরিবার চলছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে তার কি এই বয়সে কাজ করার কথা? বাংলাদেশের আইন কি বলে? বিষয়টি কতটুকু নৈতিক? শুনেছি রেস্টুরেন্টের মালিক একজন রাজনীতিবিদ। নেতারা দেশের ভবিষ্যত নিয়ে স্বপন দেখেন। শিশুরাই দেশ ও জাতির ভবিষ্যত। শিক্ষা, দরিদ্র মেহেদির মৌলিক অধিকার!!! রাষ্ট্র কি তার অধিকার নিশ্চিত করার দায়ীত্ব নেবে না? শিশু শ্রম কি আমাদের দেশে দণ্ডনীয় অপরাধ নয়? যদি হয় তাহলে রেস্টুরেন্ট মালিককে আইনের আওতায় আনা কি উচিত নয়? মেহেদির জন্য খুব খারাপ লাগলো।”
মওসুফের ফেইচবুকে তারই এক বন্ধু মন্তব্য করেছেন-

Syed Muhammad মামু বিকল্প কোন ব্যবস্থা না করে এই বিষয়ে না লিখাই ভাল। হয়ত শিশুটির আয়ে তার সংসার চলে। তুমি লেখালেখি করলে মালিক তার চাকরি খেয়ে ফেলবে, মালিকের কোন ক্ষতি হবে না, চাকরি চলে গেলে শিশুটিরই পেটে লাত্তি মারা হবে। আগে শিশুদের পূনরবাসনের চিন্তা করেন, পরে লেখালেখি করেন। আফসোস করা ছাড়া বলার আর কিছু নেই।

খালেদা-তারেকেরা ভূল ইতিহাস শোনিয়ে তরুণ প্রজন্মকে বিপথে পরিচালনা করছে

-ছাত্রলীগ সভাপতি শোভন

আব্দুল ওয়াদুদ।। বাংলাদশে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন বলেছেন “বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে ছাত্রলীগকে ভূমিমা রাখতে হবে। কিন্তু পাকিস্থানী এজেন্টরা এখনও বেঁচে আছ। এই খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়া এখনও বাংলাদেশকে মেনে নিতে পারে না। তারা সেই পাকিস্তানের চিন্তা ভাবনায় ভূল ইতিহাস শোনিয়ে তরুণ প্রজন্মকে বিপথে পরিচালনা করছে। ইতিহাস বিকৃত করছে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে এদিকে সজাগ থাকতে হবে।
মঙ্গলবার সকালে মৌলভীবাজার পৌর জনমিলন কেন্দ্রে জেলা ছাত্রলীগ আয়োজিত কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি ছাত্রলীগের কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, “আপনারা ও আমাদের মধ্যে পার্থক্য নেই। আপনারাও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কর্মী আমিও বঙ্গবন্ধু আদর্শের কর্মী। সে জায়গাটায় আপনাদের সেই ভাবে চলা-ফরো করতে হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ একটা শক্তির টান। এই শক্তিটিকে আমরা ভাল-ভাবে ব্যবহার করতে পারি, খারাপ কাজেও ব্যবহার করতে পারি। শক্তি দিয়ে ধ্বংস করা যায়, সৃষ্টি করাও যায়। বাংলাদেশে ছাত্রলীগ সৃষ্টিতে বিশ্বাসী। ছাত্রলীগ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বুকের তাজা রক্ত দিয়েছে। এরশাদ বিরুধী আন্দোলনসহ বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে। তাই তারুণ্যের উদ্দীপনাকে কাজে লাগাতে হবে।
শোভন সব সেক্টরে ছাত্রলীগের অবস্থান নিয়ে বলেন, বাংলাদেশে ছাত্রলীগের হয়ে এমন কোন কর্মকাণ্ড করবেন না যাতে সুনাম নষ্ট হয়ে যায়। বাংলাদেশে ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার সন্তানের মত। র্বতমান প্রজন্মের ছাত্রলীগকে আরও মেধাবী হতে হবে। বাংলাদেশের যে প্রত্যেকটা সেক্টর আছে, পুলিশ-প্রশাসন থকে শুরু করে আমাদের রাষ্ট্রযন্ত্রে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের আদর্শের কর্মীদের অবস্থান তৈরী করে নিতে হবে, তা’হলেই আমরা বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ রূপে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করতে পারবো”।
নীতির রাজনীতি চর্চ্চায় কর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন “যদি মাস্তানী করেন তা’হলে একদিন আপনারাই জীবীকার তাগিদে দূর্ণীতি ও টেণ্ডারবাজী করবেন। কারণ পেটে ভাত দিতে হবে। সেই ধান্ধা না করে আপনারা মেধাবী হোন। ভাল চাকরি নেন। সেই চাকরি ক্ষেত্রে গিয়ে দেশের অর্থ সুষ্ঠুভাবে বন্টন করেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়েন। রাজনীতি করতে হবে নীতির সাথে। নীতির সাথে কখনও নোংরামি করা যাবে না।
মৌলভীবাজার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আমিনুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলমের পরিচালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন- মৌলভীবাজার-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি নেছার আহমদ, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. কামাল হোসেন, পৌরসভার মেয়র মো. ফজলুর রহমান, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মিছবাহুর রহমান, জেলা যুবলীগ সভাপতি নাহিদ আহমদ, সাধারণ সম্পাদক রেজাউর রহমান সুমন, সাইদ খান শাওন, মহিউদ্দিন প্রমুখ।

রাজনগরে জাতীয় শোক দিবস ও গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে আলোচনা অনুষ্ঠিত

মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মদান বার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় শোক দিবস ও গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শুক্রবার বিকেলে ফতেপুর ইউনিয়ন আ’লীগের আয়োজনে উপজেলার কুশিয়ারা নদী তীরের খেয়াঘাটবাজারে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভাটি দীর্ঘ হয়ে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে। আ’লীগ নেতা ফজর আলী’র সভাপতিত্বে ও সুধেন্দু দাস অমল’র সঞ্চালনায় এসময় বক্তৃতা করেন ফতেপুর ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন মেম্বার, বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিমল চন্দ্র দাস, বখতিয়ার উদ্দিন, ব্যাংকার জুনেদ আহমদ, রমীজ আলী, সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগ সহ-সভাপতি মজনুর রহমান খান,সুব্রত দাশ মিন্টু প্রমূখ।

এছাড়াও বক্তব্য দেন- তাজ উদ্দিন,মাহমুদ মিয়া, আবিদ আহমদ দিপু, সাইফুর রহমান, শাহিন আহমদ,তাহের আহমদ,মুক্তাদির হোসেন ও সুমন আহমদ প্রমূখ। সভায় বক্তারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও রাজনীতির উপর বিশদ আলোচনা রাখেন।
এসময় ইউনিয়ন আ’লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, “কে-বা কারা নাকি বলেছে আমাদের ফতেপুর ইউনিয়নে আ’লীগ নেই। তিনি বলেন, এ ইউনিয়নে আ’লীগ আছে-থাকবে। এসময় তিনি তাদের সেই কথা তুলে নেবার দাবী জানান। না হলে কোন সভা-সমাবেশে এর জবাব দেবেন তারা। পরে মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের মাধ্যমে সভার সমাপ্তি ঘোষনা করেন সভাপতি।

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT