পুলিশের গোয়েন্দা দলও তাদের খোঁজাখুঁজিতে নতুন কিছু তথ্য পান যা’তে তাদেরও সন্দেহ গভীর হয় রবার্টকে খুন করার বিষয়ে।
ফলে ৫বছর অনেক খোঁজাখুঁজির পর পুলিশ ও গোয়েন্দা বিভাগ নতুন করে এখন হত্যা হিসেবে বিবেচনায় এনে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে। এখন চলছে সন্দেহজনক আশ-পাশের ডোবা-পুকুর এগুলোতে ডুবুরী লাগিয়ে অনুসন্ধান। খবরটি প্রকাশ করেছে স্থানীয় ইংলিশ সাপ্তাহিক ‘কেমডেন নিউ জার্নাল’।
রবার্ট ডাফ-এর বয়স তখন ৩৭ বছর যেদিন থেকে তিনি নিখোঁজ হয়েছিলেন। এদিন ছিল তার কন্যা স্টেফানি’র ১৮তম জন্ম দিন। কিন্তু তিনি আসেন নি। সেই যে আসেননি, আজো অবদি আর তার দেখা মেলেনি।
গোয়েন্দা দলের স্থানীয় প্রধান পরিদর্শক লুক মার্কস কেমডেন জার্নালকে বলেন যে, এ বছরের শুরুতে সংবাদপত্রে তথ্য দেয়ার আবেদনে একজনকে পাওয়া গেছে যিনি রবার্টের নিখোঁজে সঠিক তথ্য দিয়েছেন বলে মনে হচ্ছে। তাই গোয়েন্দা দল নিখোঁজ থেকে এ মামলাকে একটি হত্যা মামলা হিসেবে দেখতে শুরু করেছেন এবং সে লক্ষ্যে সন্দেহ জনক স্থান সমূহে অনুসন্ধান অব্যাহত রয়েছে।
রবার্ট ডাফ’এর কন্যাদ্বয় স্টেফানি ও চারলট কেমডেন জার্নালকে বলেন আমাদের বাবার জীবনে কি ঘটেছে না জানা পর্যন্ত আমাদের জীবন অচল হয়ে থাকবে। আমাদের জীবনের চলা প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। আমরা শুধু জানতে চাই আমাদের বাবার কি হয়েছে? কিছু না জানা পর্যন্ত আমরা তার জন্য শোকও করতে পারছি না।
‘উইলিয়াম এলিস স্কুল’র ছাত্র রবার্ট ডাফ যে দিন তার মেয়ের ফোনে একটি সংবাদ পাঠান সেদিন থেকেই তাকে আর কখনও দেখা যায় নি। |