1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
কবর থেকে তুলে প্রিয়জনের পরিচর্যায় ইন্দোনেশিয়ার গ্রাম - মুক্তকথা
শনিবার, ০১ মার্চ ২০২৫, ০৫:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ভ্রমনপিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়ে কমলগঞ্জ জামায়াত নেতার উপর দুষ্কৃতিকারীদের অতর্কিত হামলা এ সপ্তাহের কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গল আগুন লাগিয়ে লাউয়াছড়া সংরক্ষিত বনের কয়েক একর ভূমি পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে অনগ্রসর শব্দকর জনগোষ্ঠীকে ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী হিসেবে অন্তর্ভুক্তির দাবী প্রবাসী সংবর্ধনা, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং চলচ্চিত্র বিষয়ক কর্মশালা প্রয়াত পিতার দান করা জায়গায় প্রতিষ্ঠা করেছেন নিজস্ব থিয়েটার স্টুডিও ‘নাটমন্ডপ’ পাবলিক লাইব্রেরি ও শিশু উদ্যান দখলমুক্তির দাবিতে মানববন্ধন ধর্ষণ করতে না পারায় পূর্ণিমাকে হত্যা করা হয় ধর্ষনে ব্যর্থ হয়ে ১০ বছরের বালিকাকে হত্যা

কবর থেকে তুলে প্রিয়জনের পরিচর্যায় ইন্দোনেশিয়ার গ্রাম

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : সোমবার, ১৫ মে, ২০১৭
  • ১১০৪ পড়া হয়েছে

লন্ডন: একদিকে অদ্ভুত আর অশ্রুত। আবার আমাদের কাছে কিছুটা লোমহর্ষক মনে হলেও প্রিয়জনকে নিয়ে মানবিক আবেগের এক চমৎকার খবর দিয়েছে আনন্দবাজার। সংবাদ সংস্থার খবরটি প্রকাশ করতে গিয়ে আনন্দবাজার লিখেছে খুব আবেগাপ্লুত হয়ে। লিখেছে- প্রিয়জন বিয়োগ বোধ হয় জীবনের সব থেকে হৃদয়বিদারক ঘটনা। কাছের মানুষদের মৃত্যু আমরা কেউই মেনে নিতে পারি না। তারা আমাদের পাশে আর থাকবে না। পাবো না তাদের হাতের স্নেহপূর্ণ স্পর্শ। কঠিন হলেও এই চরম সত্যটা মেনে নিতেই হয়। তবে কোথাও কোথাও বোধহয় মানুষ সত্যিই অতীতকে আঁকড়ে বাঁচতেই ভালবাসে। এমনই এক জায়গা ইন্দোনেশিয়ার তোরাজা গ্রাম। এখানে মানুষ প্রিয়জনদের স্পর্শ পেতে তাঁদের কবর থেকেও তুলে আনতে পারেন। অন্য ভাবে বললে, এ দেশের মানুষের মরেও শান্তি নেই।
হ্যাঁ। আক্ষরিক অর্থেই কবর থেকে তুলে আনা হয় তাঁদের। এর পরে স্নান করিয়ে জম্বির পোশাকে সুন্দর করে সাজানো হয়। শিশুদের সাজিয়ে পাশে শুইয়ে দেওয়া হয় তার প্রিয় খেলনা। এই রীতিতে বলা হয় মা’নেনে। অর্থাত্ মৃতদেহ পরিষ্কার করার উত্সব।
কিছুটা প্রাচীন বিশ্বাস, আর কিছুটা স্মৃতি আঁকড়ে বেঁচে থাকার তাগিদই এমন এক কাজ করতে উত্সাহ দেয় তাঁদের। তোরাজান গ্রামের মানুষের বিশ্বাস, মৃত্যুর পর প্রত্যেক মানুষের আত্মা ঘরে ফিরে আসে। তাই যাত্রাপথে বা গ্রাম থেকে দূরে কারও মৃত্যু হলে মৃতদের তাঁদের সঙ্গে ‘হাঁটিয়ে’ গ্রামে ফিরিয়ে আনতেন আত্মীয়রা। রীতি প্রাচীন হলেও এই কাজ কতটা আইনসঙ্গত তা জানা নেই। তোরাজা গ্রাম ভাবতেও চায় না সেই কথা।
তাই যত দিন কোনও বাধা না আসে তত দিন নিজেদের বিশ্বাসেই বাঁচতে চায় এই গ্রাম।

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT