1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
সামাজিক গণমাধ্যমের ভেতরের কালোবাজারী, একই মানুষের অসংখ্য মুখ! - মুক্তকথা
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ১০:২৮ পূর্বাহ্ন

সামাজিক গণমাধ্যমের ভেতরের কালোবাজারী, একই মানুষের অসংখ্য মুখ!

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : শনিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
  • ১১৭৩ পড়া হয়েছে

সামাজিক যোগাযোগ গণমাধ্যমে নামী-দামী হতে চান এমন মানুষের সংখ্যা কমতো নয়ই বরং স্থান-কাল ভেদে এদের সংখ্যা প্রচুর। অনেকেই এজন্য পয়সাও খরচ করেন।  খ্যাতিমান ব্যক্তি,  ক্রীড়াবিদ, পন্ডিত কিংবা রাজনীতিকদের সকলেরই ভুরি ভুরি ভূঁয়া অনুসরণকারী রয়েছে। দুনিয়ার সব সামাজিক গণমাধ্যমগুলো এসব ভূঁয়া অনুসরণকারীদের মোকাবেলা করতে হিমসিম খাচ্ছে। এই ভূঁয়া জনপ্রিয়তার জন্য অনেককেই খেসারত দিতেও শুনা গেছে। এমনসব বাক্য ব্যবহার করে ‘দি ফলোয়ার ফেক্টরী’ নামে  নিউইয়র্ক টাইমস’এ লিখেছেন নিকোলাস কন্ফস্সোর, গেব্রিয়েল জে এক্স ডেন্স, রিচার্ড হেরিস ও মার্ক হেনসেন।
শুধু কি মানুষ, অগণিত ‘অনলাইন’ পত্রিকা থেকে শুরু করে নামে-বেনামে অসংখ্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে যাদের চাহিদা বিভিন্নমুখী। কেউ কেউ দেখাতে চান তাদের অসংখ্য পাঠক রয়েছে। অন্যরা আবার খদ্দের খুঁজেন। এসব দাবী মেটাতে অনলাইনে কিছু ভূয়া প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এরা লক্ষ লক্ষ ভূয়া ‘লাইক’ দেখিয়ে একদিকে পাঠক সংগ্রহ করতে চায় অন্যদিকে আবার বিজ্ঞাপন পাওয়ার চেষ্টায় একের পর এক ভূঁয়া নামে যোগাযোগ মাধ্যমে যোগদিয়ে ভূঁয়াদের সংখ্যা বাড়িয়েই চলেছে। কেউ কেউ আবার বিজ্ঞাপনের জন্য এই ভূঁয়া গ্রাহক দেখাতে অহরহ কাজ করছে। 
ভূয়া নামে সামাজিক যোগাযোগ গণমাধ্যমে বিভিন্ন মানুষের সাথে যোগাযোগ করে, লাইকদেয়, বিভিন্ন অরুচীকর বার্তা পাঠিয়ে মানুষকে উত্যক্ত করে, এমন অসাধু মানুষের সংখ্যা যেনো বেড়েই চলেছে।

Jessica Rychly, whose social identity was stolen by a Twitter bot when she was in high school. ছবি: নিউইয়র্ক টাইমস

যোগ্য, দক্ষ ও ব্যবসায়িক লক্ষ্য নিয়ে প্রতিষ্ঠা পাওয়া খ্যাতিসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানগুলো এসব ভূঁয়াদের মোকাবেলা করতে রীতিমত হিমসিম খাচ্ছে। নিশ্চিতভাবে এসব ভূঁয়া দূর্ণীতিমুলক কর্মকাণ্ড চিহ্নিতকরণ ও বিহীত ব্যবস্থা গ্রহনে কেউই কোন সুফল দেখাতে পারেননি। 
‘নিউইয়র্ক টাইমস’ পত্রিকা সম্প্রতি এক গবেষণায় এমন ধরণের অসংখ্য ভূঁয়া ‘একাউন্ট’এর খোঁজ পেয়েছে। পত্রিকাটি একটি বিশেষ প্রতিষ্ঠানের নামোল্লেখ করে লিখেছে যে ওই প্রতিষ্ঠান অস্বচ্ছ অসাধু পথে ভূঁয়া ‘একাউন্ট’ ব্যবহার করে ইতিমধ্যেই লক্ষ লক্ষ ডলার হাতিয়ে নিয়েছে। ‘নিউইয়র্ক টাইমস’ তাদের গবেষণার সূত্র হিসেবে একজন ‘জেসিকা রিকলি’ নামের আমেরিকান কিশোরীর ছবিসহ নামোল্লেখ করে লিখেছে যে ওই কিশোরীর নামে তার ছবি ও ঠিকানা ব্যবহার করে একাধিক টুইটার হিসাব পাওয়া গেছে। এবং এগুলো ‘দেভুমি’র নিয়ন্ত্রণের ‘একাউন্ট’। ‘নিউইয়র্ক টাইমস’এর মতে অসংখ্য ভূঁয়া টুইটার হিসাব রয়েছে “দেভিমি”র জিম্মায় এবং ‘অনলাইন’এ যারা ‘লাইক’ পেয়ে খ্যাতি অর্জন করতে চান ‘দেভুমি’ তাদের কাছে লাইক বিক্রি করে থাকেন। এসবই  তাদের ব্যবসা।  “দেভুমি” নামের ওই প্রতিষ্ঠানটি অবশ্য ‘নিউইয়র্ক টাইমস’এর অভিযোগকে নিয়ামানুগভাবে অসত্য বলে অস্বীকার করেছে।
নিউইয়র্ক টাইমস অনুসরণে লেখা ও অনুবাদ: হারুনূর রশীদ

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT