বিভিন্ন শ্রেণীপেশার ১৪২জন সুধিজনের অভিব্যক্তি
বাতিল নয়, সংস্কার প্রয়োজন
কোনোভাবেই বাতিল নয়, বরং কোটাপদ্ধতির যৌক্তিক সংস্কার প্রয়োজন। আন্দোলনের নামে মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধার অবমাননাকারীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি।
একটি লিখিত বিবৃতিতে তারা বলেন, সম্প্রতি কোটাপদ্ধতি বাতিলের জন্য আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থী সমাজ। ২০১৮ সালে সরকারের কোটাপদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ২০২১ সালে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হাইকোর্টে রিট দায়ের করেছিলেন। গত ০৫ জুন হাইকোর্ট এই মর্মে নির্দেশনা দেয় যে, কোটাপদ্ধতি বাতিল সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এরপর থেকেই আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি লক্ষ্য করেছে, এই আন্দোলনের নামে শিক্ষার্থীরা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নানাভাবে অপমান অপদস্ত করছে। শুধু তা-ই নয়, গত ১৪ জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা নিজেদের রাজাকার দাবি করার যে উদগ্র বাসনার কুৎসিত বহিঃপ্রকাশ দেখিয়েছে, তা অত্যন্ত লজ্জাজনক। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি অবিলম্বে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছে।
সরকারি চাকুরিতে কোটাপদ্ধতি বাতিলের যে দাবি আন্দোলনকারীরা তুলেছে, তা নিঃসন্দেহে সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক। বাংলাদেশের সংবিধানের ২৮(৪) এবং ২৯(৩)(ক) অনুচ্ছেদের নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের সকল নাগরিকের জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টি করতে কোটাপদ্ধতি বহাল থাকতে হবে। পৃথিবীর সকল রাষ্ট্রেই সরকারি চাকুরি থেকে শুরু করে নাগরিক নানা সুযোগপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে সমতা সৃষ্টির লক্ষ্যে কোটাপদ্ধতি চালু আছে। আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতে কোটাব্যবস্থা সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃত। সেখানে চার ধরনের নাগরিকদের জন্য মোট ৪৯.৫ শতাংশ কোটার ব্যবস্থা সাংবিধানিকভাবে স্বীকৃত। নেপালের সংবিধানে দলিত, আদিবাসী, নারীসহ অন্যান্য নাগরিকদের জন্য ৫৫ শতাংশ সাধারণ কোটা এবং ৪৫ শতাংশ সংরক্ষিত কোটা চালু আছে। পাকিস্তানে সরকারি চাকুরিতে ৯২.৫ শতাংশ কোটা বিভিন্ন প্রদেশের জনগোষ্ঠীর জন্য বরাদ্দ রাখা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইতিবাচক পদক্ষেপ নীতির (Affirmative Action Plan) আওতায় কেবল শিক্ষালাভ বা সরকারি চাকুরিতেই নয়, বেসরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানেও কৃষ্ণবর্ণ, হিস্পানিক জাতি ও আদিবাসীদের জন্য কোটাব্যবস্থার প্রচলন রয়েছে।
যে কোনো সভ্য রাষ্ট্রে নাগরিকদের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিতের জন্য কোটাব্যবস্থার প্রচলন রয়েছে। সেক্ষেত্রে কোন যুক্তিতে আন্দোলনকারীরা কোটাপদ্ধতি বাতিলের দাবি জানাচ্ছে, তা আমাদের বোধগম্য নয়। তবে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি মনে করে, অন্যান্য দেশের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বর্তমান বাস্তবতার নিরিখে কোটাপদ্ধতি সংস্কার করা যেতে পারে, কিন্তু কোনোভাবেই বাতিল করা যাবে না।
এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে যারা মুক্তিযুদ্ধ ও একাত্তরের বীর শহীদদের সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য দিচ্ছে, নিজেদের ‘রাজাকার’ বলে স্লোগান দিচ্ছে, তা রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করছে। তাদের আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি।
বঙ্গবন্ধু পরিষদের সংবর্ধনা পেলেন
সমাজকর্মী আনসার আহমেদ উল্লাহ
সর্ব ইউরোপীয় বঙ্গবন্ধু পরিষদের সহ সভাপতি জনাব আনসার আহমেদ উল্লাহর সম্প্রতি কুইন মেরি ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচ ডি ডিগ্রী অর্জন করায় সংগঠনের পক্ষ থেকে এক সংবর্ধনার আয়োজনা করা হয়।
সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি, টাওয়ার হ্যামলেটস্ সাবেক মেয়র সেলিম উল্লাহর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এস এমমুস্তাফিজুর রহমানের পরিচালনায় ১৬ জুলাই পূর্ব লন্ডনের একটি রেস্তোরা হলে অনুষ্টিত, অনুষ্টানের শুরুতে হাফিজ জিলু খানকোরআন তেলাওয়াত করেন।
পরবর্তীতে আনসার আহমেদ উল্লাহর কর্মের উপর নোমান আহমেদের নির্মিত একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রর্দশন করা হয়।
আনসার আহমেদ উল্লাহ তার সংবর্ধনা বক্তিতায় বলেন, যদিও তিনি বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনের ইতিহাস লেখেননি তারথিসিসটি বাঙালির নেতৃত্বাধীন আন্দোলন সম্পর্কে আরও গবেষণার উৎস প্রদান করবে।
প্রধান অতিথি ড: জায়েদুল হাসান তার বক্তব্য বলেন, আনসার আহমেদ উল্লাহ পূর্ব লন্ডনের সংঘটিত ১৯৭০ এর দশকেরবাঙালি বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলন নিয়ে গবেষণায় একটি দুর্দান্ত কাজ করেছেন। তিনি আরও বলেন আগামীতে কোন পূর্ণাঙ্গইতিহাস রচনা করতে এই থিসিস উপাদান হিসাবে কাজ করবে।
সংবর্ধণা অনুষ্টানে বক্তব্য রাখেন প্রধান অতিথি ড: জায়েদুল হাসান, সাবেক কাউন্সিলর ও বর্ণবাদ বিরোধী সংগঠক নূরুদ্দিনআহমেদ, গবেষক ফারুক আহমেদ, সংগঠনের সহ সভাপতি শিক্ষক আবু হোসেন, সহ সভাপতি ড. আনিসুর রহমান আনিস, মহিলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি হোসনেআরা মতিন, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক গোলাম হোসেন আবাব, চলচিত্রকার মো: এমদাদুল হক আকন্দ, সাংবাদিক আহাদ চৌধুরী বাবু ও ফিল্ম নির্মাতা নোমান আহমেদ সহ আরও অনেকে।
সংবর্ধনার এক পর্যায়ে আনসার আহমেদ উল্লাহকে একটি ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থা ইউকের নবনির্বাচিত কমিটির
অভিষেক ও ঈদ পুনর্মিলনী
গত ১৫ জুলাই সোমবার পূর্ব লন্ডনের ইম্প্রেশন ইভেন্ট হলে ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থা ইউকের নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেকও ঈদ পুনর্মিলনী সম্পন্ন হয়েছে। ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থা ইউকের সভাপতি আব্দুল লতিফ নিজামের সভাপতিত্বে সভাপরিচালনা করেন সাধারন সম্পাদক আব্দুল বাছির।
সভার শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন সংগঠনের সদস্য ইসমাঈল হোসেন। পরে নবনির্বাচিত, ২০২৪-২০২৬, কমিটিকে পরিচয় করিয়ে দেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার আমিনুর রশীদ খান এবং নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ নেজামউদ্দিন। এরপর নবনির্বাচিত কমিটির সভাপতি আব্দুল লতিফ নিজাম শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন এবং উপস্থিত সবাইকে স্বাগতজানান। অনুষ্ঠানে সংস্থার সদস্য ছাড়াও কমিউনিটির বিশিষ্টজনরা উপস্থিত ছিলেন।
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের স্পিকার কাউন্সিলর সাঈফ উদ্দিন খালেদ, চেয়ার অবনিউহ্যাম কাউন্সিল কাউন্সিলর রহিমা রহমান, কেমডেন কাউন্সিলের মেয়র কাউন্সিলর সামাথা খাতুন, বার্কিং এন্ডড্যাগেনহাম কাউন্সিলের মেয়র কাউন্সিলর মঈন কাদরী সহ আরো অনেকে।
সংগঠনের সাধারন সম্পাদক আব্দুল বাছির নবগঠিত উপদেষ্টা কমিটির সদস্যদের পরিচয় করিয়ে দেন। উপদেষ্টাদের মধ্যঅনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, আতাউর রহমান আঙ্গুর মিয়া, জমির উদ্দিন আহমদ, আফজল হোসেন চৌধুরী, আলাউদ্দিনআহমদ, দেলওয়ার হোসেন লেবু, কাউন্সিলর জুবায়ের খান মিলন, আমিনুর রশীদ খান, মোস্তফা আহমদ এবং সালেহআহমদ।
ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থার কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে আলোচনায় অংশগ্রহন করেন, সহ-সভাপতি ইয়ামীম দিদার, দেলওয়ারআহমদ শাহান, মোঃ সেলিম আহমদ, ট্রেজারার জাকির হোসেন, সহ-সাধারন সম্পাদক মোঃ শামীম আহমদ, সহকারীট্রেজারার ছাদেক আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল আহমদ চৌধুরী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আনোয়ার শাহজাহান, মেম্বারশীপ সম্পাদক কামরুল ইসলাম, শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক রায়হান উদ্দিন, ফান্ড রাইজিং সম্পাদক সোহেল আহমদ, সদস্য : মামুনুর রশীদ খান, আবজল হোসেন, খালেদ আজিম উদ্দিন জামাল, ইকবাল আহমদ চৌধুরী, আমিন উদ্দিন, জুবায়ের সিদ্দীক, কামরুজ্জামান কামরান, আজিজুর রহমান, মামুন আহমদ, জাবেদ আহমদ, মোহাম্মদ রাজিব প্রমুখ।
ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থা ইউকে’র জন্মলগ্ন থেকে এ পর্যন্ত যারা সভাপতি, সাধারন সম্পাদক ও ট্রেজারার নির্বাচিত হয়েছিলেনসবাইকে নির্বাচিত নতুন কমিটির, ২০২৪-২০২৬, পক্ষ থেকে সম্মাননা ক্রেষ্ট প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে আলোচনায় অংশগ্রহনকরেন: সাবেক স্পিকার আহবাব হোসেন, কাউন্সিলর কামরুল হোসেন মুন্না, কাউন্সিলর ফয়জুর রহমান, লন্ডন বাংলাপ্রেসক্লাবের ট্রেজারার সালেহ আহমদ, গোলাপগন্জ উপজেলা এডুকেশন ট্রাস্ট ইউকের সভাপতি মোহাম্মদ ইছবাহ উদ্দিন, সাবেক সভাপতি আলতাফ হোসেন বাইছ, সাবেক সাধারন সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী রুহুল, গোলাপগঞ্জ হেল্পিংহ্যান্ডস ইউকের সভাপতি এমদাদ হোসেন টিপু, সাধারন সম্পাদক মাসুক উদ্দিন, সাবেক সভাপতি তমিজুর রহমান রঞ্জু, গোলাপগন্জ উপজেলা স্যোশাল ট্রাস্ট ইউকের সাধারন সম্পাদক তারেকুর রহমান ছানু, বিয়ানীবাজার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টেরসাবেক সভাপতি দেলোয়ার হোসেন।
অনুষ্ঠানে ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থা ইউকের বার্ষিকী ২০২৪ এর মোড়ক উম্মোচন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সংস্থার সাবেকসাধারন সম্পাদক ইয়ামীম দিদার, সাবেক ট্রেজারার মোঃ শামীম আহমদ, প্রকাশনা সম্পাদক আনোয়ার শাহজাহান এবংনবনির্বাচিত সভাপতি আব্দুল লতিফ নিজাম, সাধারন সম্পাদক আব্দুল বাছির, ট্রেজারার জাকির হোসেন, সহ সভাপতিদেলওয়ার আহমদ শাহান, মোঃ সেলিম আহমদ, সহকারী ট্রেজারার ছাদেক আহমদ, সদস্য আবজল হোসেন, খালেদআজিমউদ্দিন জামাল, ইকবাল আহমদ চৌধুরী সহ কমিটির নেতৃবৃন্দ।
অনুষ্টানে আরো উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর মুজিবুর রহমান জসিম, কাউন্সিলর এনামুল হক, কাউন্সিলর লিলু মিয়া, বিশ্ববাংলা ফাউন্ডেশন ইউকের সাধারন সম্পাদক শাহ মোস্তাফিজুর রহমান বেলাল, সাবেক স্পিকার মিজান চৌধুরী, সাবেককাউন্সিলর মামুনুর রশীদ, সাবেক কাউন্সিলর গোলাম রব্বানী, ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থার সাবেক উপদেষ্টা শামীম আহমদ, ফখর উদ্দিন, লন্ডন টাওয়ার হ্যামলেটস কেয়ারার এসোসিয়েশনের শাহান চৌধুরী, জগলুল খান, গোলাপগঞ্জ উপজেলাএডুকেশন ট্রাস্টের সহ-সাধারন সম্পাদক শাহআলম কাসেম, ৫০ একটিভ ক্লাবের সভাপতি সৈয়দ সালিক আহমদ, সাবেকসভাপতি দৌলত খান বাবুল, সাধারন সম্পাদক আনফর আলী, বহরগ্রাম জনমঙ্গল সমিতির সভাপতি গুলজার হোসেন, সাধারন সম্পাদক কয়েছ আহমদ রোহেল, ফারুক আলী, হিলফুল ফুজুল যুক্তরাজ্যের উপদেষ্টা আবুল ফয়েজ, সৈয়দ তারেকআহমদ, লেখক সাংবাদিক ফোরামের সহ সভাপতি বাতিরুল হক সরদার, পেইটাপের সাহেদ উদ্দিন, সাবা বাশির, রাজাকাশফাইক, রুবায়েত জাহান, শানা লিন, খালিস আহমদ, আবদুস সালাম, আসিক রহমান, আবু আবদুল্লাহ চৌধুরী মারুফ, জুবায়ের চৌধুরী, বদরুল উদ্দিন রাজু, খায়রুল উদ্দিন পাপ্পু, আব্দুল মুনিম, রেজওয়ান শিবলু, গোলাপগন্জ হেল্পিং হ্যান্ডসইউকের সাবেক সভাপতি বেলাল হোসেন, সাবেক সাধারন সম্পাদক মন্জুর আহমদ শাহনাজ,এনামুল হক লিটন, গোলাপগন্জউপজেলা স্যোশাল ট্রাস্ট ইউকের সহ সভাপতি সালেহ আহমদ, ঢাকাদক্ষিণ সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি তৌফিক আহমদটিটু, শাহাদত হোসেন সায়েম, সাবেক জিএস অনারারী সদস্য রোমান আহমদ চৌধুরী, অনারারী সদস্য হাবিবুর রহমানচৌধুরী টিপু, গোলাপগঞ্জ উপজেলা এডুকেশন ট্রাস্টের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জামিল আহমদ, বিয়ানীবাজারজনকল্যান সমিতির সহ সভাপতি আব্দুল হাকিম হাদী, সাব্বির আহমদ সাবলু, লিকন আহমদ, আকরাম হোসেন দারা, ইমরুল হোসেন, রাজিব আহমদ, মাহবুবুল আলম মুফতি, মোসাদ্দিক আহমদ, সোহেল আহমদ, তুহিন আহমদ শাহীন, নুরমোহাম্মদ সুমন, রেদওয়ান হোসেন রেজা, বাবলু ইসলাম মুহিত, কামরুজ্জামান চাকলাদার, সবুজ রহমান, ইসলাম উদ্দিন, ফরিজ উদ্দিন, কামিল আহমদ, মছরুর আহমদ, মিছবাহ উদ্দিন, তাহেরুজ্জামান, শহিদুল খান রাজু, মকসুদ আহমদ খানশাহাজান, মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, আলী আকবর, সাব্বির আহমদ, জুবায়ের আহমদ, শাহরিয়ার ইসলাম খান, ইসলামআহমদ চৌধুরী, শ্যামল আহমদ, তানভির শাহজাহান, ফারহাত বাছির প্রমুখ।
নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকে আগামীর পথচলায় সংগঠনের সকল সদস্য, অনারারী মেম্বার এবংঢাকাদক্ষিণবাসীর কাছে মানবতার কল্যানে, বাংলাদেশে ঢাকাদক্ষিণবাসীর প্রয়োজনে, অসহায়দের সাহায্য গৃহিত সকলপদক্ষেপ ও বৃটেনে ঢাকাদক্ষিণবাসীর মধ্য সৌহার্দ্য-সম্পৃতির সকল আয়োজনে সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করেন।
উপস্থিত সকলেই ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থা ইউকে এবং ঢাকাদক্ষিণবাসীর ভুয়সী প্রশংসা করেন।
ঢাকাদক্ষিণ উন্নয়ন সংস্থার জন্মলগ্ন থেকে আজঅবদি সংগঠনের যারা পরলোকগমন করেছেন তাদের আত্মার মাগফিরাতকামনা করে এবং ঢাকাদক্ষিণবাসী সহ সকল মুসলিমউম্মাহর সুখময় জীবনের জন্য প্রার্থনা করা হয়, দোয়া পরিচালনাসংগঠনের সদস্য আখলাকুল আম্বিয়া।
অনুষ্ঠানের শেষে রাতের খাবার পরিবেশন করা হয় এবং মনমুগ্ধকর মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্টান পরিবেশন করেন বৃটেনেরখ্যাতনামা শিল্পীবৃন্দ।
শতশত সদস্য ও শুভাকাঙ্গীর স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহনে ইম্প্রেশন ভ্যানু একখন্ড ঢাকাদক্ষিণে পরিনত হয়েছিলো।