প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাইয়ের যে প্রক্রিয়া চলছে তাতে কেউ অসত্য তথ্য দিলে কিংবা মিথ্যা সাক্ষ্য দিলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম। তিনি বলেছেন, ‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানোর জন্য যারা মিথ্যা সাক্ষী দেবেন ওই সমস্ত মুক্তিযোদ্ধার ভাতা এক থেকে তিন বছর বন্ধ থাকবে। আইন মন্ত্রণালয় ও জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হবে।’
শনিবার মতলব উত্তর উপজেলায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্তকরণ, তালিকাভুক্ত দাবীদার মুক্তিযোদ্ধাদের যাচাই-বাছাইকরণ এবং তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ নিষ্পত্তি কার্যক্রম অনুষ্ঠানের সভাপতিত্বে ত্রাণমন্ত্রী এ কথা বলেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ মফিজুল ইসলামের পরিচালনায় মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই কার্যক্রম অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ওচমান গণি পাটোয়ারী, জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এমএ ওয়াদুদ, উপজেলা চেয়ারম্যান মনজুর রহমান, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোজাম্মেল হক, ছেংগারচর পৌরসভার মেয়র রফিকুল আলম জর্জ, সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবদুর রব, বীরমুক্তিযোদ্ধা সামছুল হক চৌধুরী বাবুল, রিয়াজ উদ্দিন মানিক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমএ কুদ্দুস, যাচাই-বাচাই কমিটির সদস্য সিরাজুল ইসলাম, আবদুল লতিফ বাগ, শিল্প ব্যাংকের সাবে জিএম ওয়ায়েদুর রহমান সহ আরো অনেকে। খবর ইত্তেফাকের।