1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
মেট্রোরেলের যাত্রা শুরু। সবুজ পতাকা উড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর উদ্বোধন করলেন - মুক্তকথা
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:০৯ পূর্বাহ্ন

মেট্রোরেলের যাত্রা শুরু। সবুজ পতাকা উড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর উদ্বোধন করলেন

সংগৃহীত
  • প্রকাশকাল : শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৬৪৪ পড়া হয়েছে

গত বুধবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২২ইং বাংলাদেশে মেট্রোরেলের যাত্রা শুরু হয়েছে। এই মেট্রোরেল-৬ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনের পর স্টেশন থেকে সবুজ পতাকা উড়িয়ে প্রথম ট্রেনটির যাত্রার সূচনা করেন। পরে সবুজ পতাকাটিতে স্বাক্ষর করেন প্রধান মন্ত্রী। আপাততঃ দিয়াবাড়ী থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত এ রেল চলাচল করবে। 

উল্লেখ্য, মাত্র দশবছর আগে নেয়া প্রকল্পটি সীমিত আকারে হলেও খুবই দ্রুত সময়ের মধ্যে চালু করা সম্ভব হলো। কমলাপুর পর্যন্ত পুরো অংশ ২০২৫ সালের মধ্যে শেষ করা সম্ভব হবে বলে বিশেষজ্ঞ মহলের অভিমত। এছাড়াও আরও কয়েকটি মেট্রো লাইন তৈরি প্রকল্প সরকারের হাতে রয়েছে যেগুলোর কাজ সম্পন্ন হলে ঢাকার ভয়াবহ যানজটের সমাধান হবে বলে বিশেষজ্ঞ মহলসহ দেশের সকল মানুষের ধারণা।

এ উপলক্ষ্যে দিয়াবাড়ীতে আয়োজিত এক সুধি সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন মেট্রোরেলের মাধ্যমে দেশের অগ্রযাত্রার মুকুটে নতুন পালক সংযুক্তি হলো। তিনি বলেন ২০৩০ সালের মধ্যে মেট্রোরেল নেটওয়ার্ক পুরোপুরি নির্মাণ সম্পন্ন হলে যানজটের নিরসন হবে এবং সবাই নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারবে।
প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশ এই প্রথম বৈদ্যুতিক ট্রেনের যুগে প্রবেশ করলো যা দূরনিয়ন্ত্রিত প্রযুক্তি দ্বারা পরিচালিত। এছাড়াও দ্রুতগতির ট্রেনের যুগে প্রবেশ করলো বাংলাদেশ, যার গতি প্রতি ঘন্টায় ১১০ কিলোমিটার।

বাংলাদেশ ডাক বিভাগ এ উপলক্ষ্যেএকটি স্মারক ডাকটিকেট প্রকাশ করেছে। অপরদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকও প্রকাশ করেছে পঞ্চাশ টাকার স্মারক নোট। প্রসঙ্গতঃ এ মেট্রোরেল নির্মাণের সাথে পাতাল রেলের পরিকল্পনাও আছে।

প্রসংগতঃ উল্লেখ্য যে, ঢাকায় মেট্রোরেল তৈরির পরিকল্পনা নেয়া হয়েছিল ২০১২ সালে।  ১০ বছর পর আংশিকভাবে সেটা চালু হলো। প্রথমে ২০২০ সালের মধ্যে এটি শেষ করার পরিকল্পনা করা হলেও পরবর্তীতে সময়সীমা ২০২৫ সাল পর্যন্ত বাড়ানো হয়।

ঢাকা ম্যাস  ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, মতিঝিল পর্যন্ত অংশের কাজ ৮৬  শতাংশ শেষ হয়েছে। ইলেকট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল সিস্টেম, রেলকোচ ও ডিপোর সরঞ্জাম সংগ্রহের কাজ ৮৫ শতাংশ শেষ হয়েছে। তবে কমলাপুর পর্যন্ত বর্ধিত অংশের কাজের জন্য ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে গত মাসে।

এদিকে কর্মকর্তারা আশা করছেন ২০২৬ সালে পাতাল রেলে যাত্রী পরিবহন শুরু হবে। ঢাকা ম্যাস ট্র্যানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন সিদ্দিকী বিবিসিকে বলেছেন, “আগামী অর্থবছরের (২০২২-২৩) প্রথম প্রান্তিকের মধ্যে পাতাল রেলের ডিপোর ভূমি উন্নয়নের মধ্য দিয়ে নির্মাণকাজ শুরু হবে। এজন্য আমাদের ভূমি অধিগ্রহণসহ অন্যান্য প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।”

বিবিসি’র প্রকাশিত খবর থেকে আরো জানা গেছে পাতালপথে স্টেশন হবে মোট ১২টি। প্রতিটি স্টেশনে ট্রেন থামবে প্রতি আড়াই থেকে সাড়ে তিন মিনিট পরপর। এই রুটে চলাচল করবে মোট ২৫টি ট্রেন, যার প্রতিটি একবারে তিন হাজারের বেশি যাত্রী বহন করবে।
পাতালপথে যেসব স্টেশন থাকবে তার মধ্যে রয়েছে কমলাপুর, রাজারবাগ, মালিবাগ, রামপুরা, পূর্ব হাতিরঝিল, বাড্ডা, উত্তর বাড্ডা, নতুন বাজার, নর্দা, খিলক্ষেত, বিমানবন্দর টার্মিনাল-৩, বিমানবন্দর।প্ল্যাটফর্মে ওঠানামার জন্য উভয় পথের স্টেশনে থাকবে লিফট, সিঁড়ি ও এস্কেলেটর। সংবাদ সূত্র: বিবিসি

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT