মৌলভীবাজার অফিস।। এডভোকেট সুব্রত হালদার রুনু গতকাল ঢাকার ধানমণ্ডি বাংলাদেশ হাসপাতালে পরলোকগমন করেছেন। ঢাকা থেকে তার মরদেহ সিলেট শিবগঞ্জের মনিপুরী পাড়াস্থ তাদের নিজ বাসভবন হালদার্স লজে নেয়া হবে। সিলেটেই তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। সুব্রত হালদার রুনু মৌলভীবাজারের এক বনেদি পরিবারের সন্তান। চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটিতে তিনি উকালতি পেশায় নিযুক্ত ছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৮ বছর।
তিনি দীর্ঘদিন ফুসফুসের রোগে ভুগছিলেন। প্রথমে তাকে ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং আইসিইউ তে রাখা হয়। পরে ধানমণ্ডির বাংলাদেশ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
মৌলভীবাজারের সন্তান প্রাণোচ্ছল সদাহাস্যময় সুব্রত হালদার শহরের পূর্বপ্রান্তে অবস্থিত বাসতলা গ্রামের প্রখ্যাত হালদার পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, সন্তান, নাতি-নাতনী ও ভাই-ভগ্নীসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন রেখে গেছেন।
এডভোকেট সুব্রত হালদারের প্রয়ানে ফেইচবুকে তার অসংখ্য বন্ধু-বান্ধব শোকবার্তা পাঠিয়েছেন। অনেকেই আমাদের কাছে শোকবার্তা পাঠিয়েছেন। সুইডেন থেকে শোক প্রকাশ করেছেন বিশিষ্ট সমাজসেবক, মুক্তিযুদ্ধের অগ্রসৈনিক, রাজনীতিক সুজাউল করিম, বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল মোহিত টুটু, আমেরিকা থেকে বিশিষ্ট সমাজসেবক “অপটিমিষ্ট” এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মুক্তিযোদ্ধা রফিক উদ্দীন চৌধুরী রাণা, প্রগতি মনস্ক শাহাবুদ্দীন চৌধুরী, কেনাডা থেকে মুক্তিযোদ্ধা রাজনীতিক স্বপন চক্রবর্তী, ঢাকা থেকে শামসুল হোসেন চৌধুরী, সেভরণ বাংলাদেশের মেকানিকেল ইঞ্জিনিয়ার অরুণ ভট্টাচার্য্য, লণ্ডন থেকে কম্যুনিটি নেতা ময়েজ মজুমদার, মুক্তকথা সম্পাদক, মুক্তিযোদ্ধা ও এডভোকেট হারুনূর রশীদ।