1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
এর কোন বিকল্প নেই, জীবন বাঁচাতে হলে সমুদ্রকে বাঁচাতে হবে - মুক্তকথা
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:২১ অপরাহ্ন

এর কোন বিকল্প নেই, জীবন বাঁচাতে হলে সমুদ্রকে বাঁচাতে হবে

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০১৯
  • ১৪৬৭ পড়া হয়েছে

মুক্তকথা সংবাদকক্ষ।। জলের আরেক নাম জীবন। আর সমুদ্র হচ্ছে সেই জীবনের আধার। তাই সমুদ্রকে বাঁচাতে হবে। বলেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন।
গেল শুক্রবার রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে পরিবেশ মন্ত্রণালয়, ‘ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশন'(আইএমও) ও দক্ষিণ এশিয়া সমবায় পরিবেশ কর্মসূচী(সাউথ এশিয়া কো-অপারেটিভ এনভাইরনমেন্টাল প্রোগ্রামে’র যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত লন্ডন প্রটোকলের ওপর অনুষ্ঠিত এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদানকালে তিনি এ কথা বলেন।
সমুদ্রকে মানব শরীরের রক্তের প্রবাহের সাথে তুলনা করে মন্ত্রী বলেন যে রক্তপ্রবাহ দূষিত হলে যেমন মানুষ বাঁচে না, তেমনি সমুদ্র দূষিত হলেও পৃথিবী বাঁচবে না। তাই সমুদ্রকে বাঁচাতে হবে।
তিনি আরও বলেন,  ‘পরিবেশের একটি বড় অংশ এবং পানির প্রধান উৎস হচ্ছে সমুদ্র। এই প্রধান উৎসকে আমরা নষ্ট করে দিচ্ছি নানা রকম দূষণের মাধ্যমে। মানব সমাজের আচরণ দেখে মনে হয় বর্জ্য অপসারণের সবচেয়ে উপযোগী স্থান হচ্ছে সমুদ্র, যা মোটেই উচিত নয়।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত পরিবেশ উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার বলেন যে বছরে ২৫০ মিলিয়ন টন বর্জ্য নিক্ষিপ্ত হচ্ছে সমূদ্রে। সবচেয়ে ভয়াবহ হচ্ছে প্লাস্টিক বর্জ্য। যা বিশাল সমুদ্রকে দূষিত করে তুলছে দিনের পর দিন। এছাড়াও রয়েছে তেলজাতীয় পদার্থ ও জাহাজ থেকে নিক্ষিপ্ত অন্যান্য বর্জ্য। সমুদ্রকে বাঁচাতে হবে এবং আমাদের এই আচরণ থেকে সরে আসতে হবে। এ নিয়ে সারা বিশ্বব্যাপী সচেতনতা তৈরির সময় হয়েছে।
পরিবেশ উপমন্ত্রী আরো বলেন, ‘দেশের পরিবেশকে রক্ষা করতে হলে আমাদের নদীগুলোকেও দূষণের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। যারা নদীদূষণ করছে আমরা চেষ্টা করছি তাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য। পাশাপাশি জনগণকেও এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে।’
উল্লেখ্য, বর্জ্য ও অন্যান্য পদার্থের ডাম্পিং দ্বারা সামুদ্রিক দূষণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ১৯৭২ সালে ৮৭টি দেশের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় সংক্ষিপ্ত লন্ডন কনভেনশন। সামুদ্রিক দূষণের উৎসহসমূহ চিহ্নিত করা, দূষণ প্রতিরোধে বর্জ্য পদার্থ এবং অন্যান্য বিষয়গুলোর কার্যকর নিয়ন্ত্রণ করাই ছিল ওই কনভেনশনের লক্ষ্য। তারই ধারাবাহিকতায় কনভেনশনের সিদ্ধান্তসমূহ আধুনিকায়ন ও যুগোপযোগী করার জন্য ১৯৯৬সালে স্বাক্ষরিত হয় ‘লন্ডন প্রটোকল’। বাংলাদেশসহ ৫১টি রাষ্ট্র এতে স্বাক্ষর করে। ২০০৬ সালের ২৪ মার্চ থেকে ৫১টি রাষ্ট্রের স্বাক্ষরিত লন্ডন প্রটোকল কার্যকর হয়।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সাউথ এশিয়া কো-অপারেটিভ এনভাইরনমেন্টাল প্রোগ্রামের ডিরেক্টর জেনারেল ড. আবাস বাসির ও ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের প্রতিনিধি এন্ড্রো ব্রিকেনও। প্রেসবিজ্ঞপ্তি

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT