গাড়ি চালক দুলাল, দোকান মালিক জুয়েল, মিস্ত্রি রফিক মিয়া ও ব্যাংকার অমিত সহ অনেকেই বলেন, মনে হচ্ছে কোনো পরিকল্পনা ছাড়াই ঘর গুলো নির্মাণ করা হচ্ছে। তারা আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর এই মহত উদ্যোগ সঠিক জায়গা নির্ধারণ না করার কারণে গৃহহীনদের কোনো কাজে আসবে না। অথচ অত্র ইউনিয়নের ভেতরে সরকারের আরো অনেক খাস ভূমি রয়েছে।
|
নদীর তীরে ৬০ বছর যাবত বসবাসকারী আফুরোন বলেন, প্রতি বছরই এখানে পানি উঠে। যার কারণে ওই ঘর গুলো গৃহহীনদের কোনো কাজে আসবে না।
|
পরিবেশ বাদী সংগঠনের নেতা নুরুল মোহাইমিন মিল্টন, সাংবাদিক রিপন দে সহ অন্যান্যরা বলেন, নদী প্রতিরক্ষা বাঁধের ভেতরে ঘর নির্মাণ করা প্রত্যক্ষভাবেই জীবনের জন্য নিশ্চিত হুমকি। এটা কোনো অবস্থাতে ঠিক নয়।
|