সলিমুল্লাহ খান সাহেবের “সাম্প্রদায়িকতা : মুক্তনন রবীন্দ্রনাথও” আলোচনাটি পড়েছি। খুব সুন্দর ভাবেই নাতিদীর্ঘ গবেষণা তিনি করেছেন। যতটুকু তার বিষয়ে শুনেছি তিনি বাম রাজনৈতিক ধারার একজন গবেষক। আমি কোন বিশাল ব্যক্তিত্ব
গত ১৩ই এপ্রিলের “ইভিনিং ষ্ট্যান্ডার্ড” পড়িলাম। সাংবাদিক ‘‘মেথিউ ডি’এনকোনা’’ উপসম্পাদকীয় লিখেছেন প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরুনের সম্পদ নিয়ে। তিনি খুব সুচতুরভাবে ক্যামেরুণের পক্ষে ঢোল বাজানোর চেষ্টা করেছেন বলে মনে হয়েছে। আমেরিকান কমেডিয়ান ক্রিস
চীনের কুনমিং থেকে বাংলাদেশ হয়ে কলকাতায় যাবেন, তা-ও আবার ট্রেনে! কী ভাবছেন? আষাঢ়ে গপ্পো? নাহ, একদমই তা নয়, চীন থেকে দ্রুত গতির ট্রেন কলকাতায় যাবে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের ওপর দিয়ে।
দেশের প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরুন, লন্ডন মেয়র প্রতিদ্বন্ধীতায় দলীয় প্রার্থী জেক গোল্ডস্মীথ এর নির্বাচনী প্রচারাভিযানে টেলিফোন প্রচারে সময় দিচ্ছেন। অন্তত: দেশের মানুষকে দেখিয়ে দেয়ার জন্য হলেও এসব কাজের প্রয়োজন অাছে। এ না
কথা কি ঠিক? বিদ্যোতসাহী গবেষকগন জবাব দেবেন কি? ঠিক হোক আর যাই হোক আমাদের দীর্ঘ আন্দোলন, সংগ্রাম আর শেষমেষ যুদ্ধতো রবীন্দ্রনাথের চরিত্র বিচারের জন্য ছিল না। কে কি ছিলেন সেটা
পেটের দায়ে মানুষ অনেক কাজই করে। কিন্তু শখের বশেও মানুষ যে কত বাহারি কাজই না করতে পারে নিচের ছবি দেখলে তারই প্রমাণ পাবেন। বিচিত্র মানুষের বিচিত্র শখ। নিচের ছবির এই
মুকিত ভাই, আব্দুল মুকিত চৌধুরী। আমার সাথে খুব ভাব। পরিচয় ২০০১ সালে লন্ডনের রিডিং এ। আমি তখন রিডিং এর বাংলাদেশ এসোসিয়েশনে কাজ করি। লন্ডন থেকে নতুন এসেছি এখানে। রিডিং অনেক
ঢাকা, আকাশ পথে কোন পণ্য ল্ন্ডন পাঠাতে পারছে না। গেল মাসে বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী কামেরুনের এক সিদ্ধান্তের কারণে এমনটি হয়েছে। হঠাৎ করে কামেরুণ কেনো এমন সিদ্ধান্ত নিলেন তা এখনও জানা যায়নি।
অদেখা সাদা বেবুন, দেখা গেছে আফ্রিকার তানজানিয়া দেশের অরুশা জাতীয় উদ্যানে। বেবুন বানর আকৃতির একটি প্রাণী। আফ্রিকার গভীর জঙ্গলে তাদের আদি বাসস্থান। সব বানরের গায়ের রং এর মত বেবুনদের গায়ের রং
পাকিস্তানের বালুচ বিদ্রোহী নেত্রী নায়লা কাদরি বালুচ এবার সরাসরি ভারতের কাছে সাহায্য চাইলেন। প্রকাশ্যে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের সুর আরও চড়িয়ে স্বাধীন হওয়ার জন্য এ সাহায্য চাইল বালুচিস্তান। নায়েলা কাদরি বালুচ
কলকাতার উড়াল পথ ধ্বসে আহতদের প্রতি ও নিহতদের শোক সন্তপ্ত পরিবার পরিজনের প্রতি আমাদের আন্তরিক শ্রদ্ধা ও সমবেদনা
মানুষ শক্তির পূঁজারী। স্হানীয় একটি প্রবাদ আছে এমন, “জোড় যার মুল্লুক তার”। স্হানীয় হলেও এই প্রবাদটি থেকে অনুধাবন করা যায় কত প্রাচীণ আমল থেকে এ চরম সত্যটি মানব আর প্রাণী জগতে
জীবন ধারণের জন্য শ্রমজীবী মানুষের মজুরী বাড়ানো হল ঘন্টায় ০.৫০পেনি। আগামী ১লা এপ্রিল থেকে “ন্যাশনেল লিভিং ওয়েজ” বা ‘জাতীয় জীবনধারণ মজুরী’ ২৫ উর্দ্ধ বয়সের কর্মচারীদের ঘন্টা প্রতি আগের ৬.৭০পাউন্ড থেকে