মুক্তকথা সংবাদকক্ষ।। বৃহৎ জাতীয় পরিসরে না হলেও স্থানীয় পরিসরে নিজ নিজ কাজের স্বীকৃতি পেয়েছেন দুই কীর্তিমান। তাদের একজন রাজনীতিক ও সমাজসেবক মাহমুদুর রহমান, অপরজন সাংবাদিক আব্দুর রহমান। মাহমুদুর রহমান মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার মানুষ। অন্যদিকে আব্দুর রহমান বড়লেখার মানুষ।
বয়সের দিক থেকে দু’জন দুই মেরুর হলেও তরুণ্য রয়েছে উভয়ের মাঝে। তাদের কাজ-কর্ম ও পেশায় নিষ্ঠা, দায়ীত্ব ও সততার প্রমাণ রাখতে পেরেছেন বলেই দুই মেরুর দু’টি সংগঠন তাদের স্বীকার করে নিয়েছে লিখিত শিখাযুক্ত ছাপমাড়া পত্রের মাধ্যমে।
|
|
মাহমুদুর রহমান লিখিত সম্মাননা পেয়েছেন সমাজসেবা ও কৃষক অধিকার প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য। তাকে এ সম্মাননা দিয়েছে রাজনগরে প্রতিষ্ঠিত “মেধা-সৃংস্কৃতি বিকাশ সমাজকল্যাণ পরিষদ” নামের একটি সংগঠন। নামেই অনুমিত হয় সংগঠনটি স্থানীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত একটি সমাজকল্যাণ ও স্থানীয় সংস্কৃতির বিকাশে কাজ করে যাওয়া একটি সংগঠন। সবচেয়ে প্রণিধানযোগ্য বিষয় হলো স্থানীয় হোক আর জাতীয় হোক কর্মবীর মানুষকে স্বীকার করে নেয়ার সংস্কৃতি আমাদের সমাজে এখনও খুবই দূর্লভ কারণ খুব দূর্বল ভিতের উপর এগুলো দাঁড়িয়ে আছে। স্থানীয় এমনকি রাষ্ট্রীয়ভাবে এসকল সংগঠনের পৃষ্ঠপোষকতা খুবই নগন্য মাত্রায় কাজ করে। এমন অবস্থার মাঝে কারো কাজকে স্বীকার করে নেয়ার যে সংস্কৃতি সৃষ্টি হতে চলেছে, এ থেকে তারই আভাস পাওয়া যায়।
অন্যজন সম্মাননাটি পেয়েছেন বলতে গেলে একটি জাতীয় মানের প্রতিষ্ঠান থেকে। ‘যায়যায় দিন’ একটি জাতীয় সংবাদপত্র। পেশাগত দায়ীত্ব পালনে বিশেষ অবদানের জন্য তাকে সংবাদপত্রটি এই স্বীকৃতি দিয়েছে।
তরুণ আব্দুর রহমান উপজেলা ভিত্তিক একজন সাংবাদিক। তিনি ‘যায়যায় দিন’ সংবাদপত্রের জুড়ি প্রতিনিধি। নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে তারা আরো এগিয় যান এটাই সকলের কাম্য।
|