1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ০৪:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মৌলভীবাজারের হাওর সমূহে সেচ ব্যবস্থাপনার দাবিতে মানববন্ধন পানির তীব্র সংকট, ঝরছে কমলার ফুল! মিনি নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট ও জাতীয় ভোটার দিবস দুপ্রকের উদ্যোগে দুর্নীতি বিরোধী মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত এটিএন বাংলা ‘বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন পরিবেশমন্ত্রী মো: শাহাব উদ্দিন “দুর্নীতির বিরুদ্ধে একসাথে” শ্রীমঙ্গলে সনাক, ইয়েস ও এসিজি সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ চা শ্রমিক ফেডারেশনের শ্রমিক সমাবেশ ও মিছিল দ্রব্যমূল্য, গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি ও হামলা নিপীড়নের প্রতিবাদে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ সমাবেশ গ্যাস-বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত বাতিল করা ও নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ কমিউনিটি ক্লিনিকে স্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়নে সভা

১০০ বছরের মধ্যেই পৃথিবী ছাড়তে হবে, বার্তা স্টিফেন হকিংয়ের

সাংবাদিকের নাম
  • প্রকাশকাল : শুক্রবার, ৫ মে, ২০১৭
  • ৫৮ পড়া হয়েছে

লন্ডন: হাতে আর খুব বেশি সময় নেই আমাদের। খুব তাড়াতাড়ি এই পৃথিবীটা আমাদের ছেড়ে যেতেই হবে, প্রাণে বাঁচতে। আর বড়জোড় একশোটা বছর। তার মধ্যেই হইহই রইরই করে আমাদের চলে যেতে হবে অন্য কোনও গ্রহে। গিয়ে বসবাস শুরু করে দিতে হবে। কারণ, তার পর এই ধরণী আর আমাদের ধরে রাখতে পারবে না। গোটা পৃথিবীটাই কার্যত, শ্মশান হয়ে যাবে। বা, মরুভূমি। কথাটা আর কেউ বলছেন না। বলেছেন খোদ স্টিফেন হকিং। বিবিসি-র নির্মীয়মান ডকুমেন্টারি ‘এক্সপেডিশান নিউ আর্থ’-এ ওই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রবাদপ্রতিম বিজ্ঞানী।
বাজি ধরা আর ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য বিখ্যাত হকিং কথাটা এর আগেও বলেছিলেন দু’-এক বার। এ বার বলেছেন, আরও স্পষ্ট ভাবে। আর বলতে হয় বলেই কথাটা বলেছেন, এমনটাও নয়। তাঁর বক্তব্যের স্বপক্ষে বেশ কয়েকটি যুক্তিও দিয়েছেন হকিং। দেখিয়েছেন বেশ কয়েকটি কারণ।
কেন একটু পা চালিয়ে যেতে বলেছেন হকিং?
তাঁর কথায়, “জলবায়ুর পরিবর্তন হচ্ছে দ্রুত, খুব দ্রুত। আর আগামী দিনে সেই রদবদলটা হবে আরও দ্রুত হারে। আরও বেশি করে। ভয়ঙ্কর ভাবে বেড়ে যাবে উষ্ণায়ন। বেড়ে যাবে সমুদ্রের জলস্তর। একের পর এক আছড়ে পড়তে শুরু করবে বিশাল বিশাল গ্রহাণু। শুরু হয়ে যাবে নানা রকমের মহামারী। অসম্ভব রকম বেড়ে যাবে জনসংখ্যার চাপ। এই ধরণী তখন হয়ে উঠবে আমাদের বধ্যভূমি। এই একশো বছরের মধ্যে অন্য কোনও গ্রহে আমরা আমাদের বসবাসের নতুন ঠিকানা খুঁজে নিতে পারলে আধুনিক মানুষের ‘হোমো সাপিয়েন্স সাপিয়েন্স’ প্রজাতি একেবারেই মুছে যাবে। নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।”
বিবিসি-র ওই নির্মীয়মান ডকুমেন্টারিতে হকিংয়ের সঙ্গে রয়েছেন আরও এক বিশিষ্ট বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড্যানিয়েল জর্জ। যিনি রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ান ম্যাঞ্চেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে। রয়েছেন হকিংয়ের প্রিয় ছাত্র ক্রিস্টোফে গ্যালফার্ডও। কী ভাবে অন্য সৌরমণ্ডলের ভিনগ্রহে আমাদের বসবাসের নতুন ঠিকানা খুঁজে নিতে পারা যায়, সে সম্পর্কে তাঁদের মতামতও থাকছে ওই ডকুমেন্টারিতে।

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT