অবশ্য একটা খুবই ব্যতিক্রমি রেকর্ড গড়তে সক্ষম হয় ইংল্যাণ্ড। ইউরোর ইতিহাসের চূড়ান্ত খেলায় দ্রুততম গোলের রেকর্ড গড়ে ইংলিশরা। আবার ৬৬ মিনিটে বোনুচ্চির গোলে সমতায় ফেরে আসে ইতালি। এরপর কেউই আর কোন গোল করতে পারেনি। ইউরো শ্রেষ্ঠত্বের এ লড়াইয়ে শেষ অর্জনের জন্য খেলার সর্বশেষ সময়টুকু পর্যন্ত খেলতে বাধ্য হয় উভয় দল। শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনে অবশেষে ‘ট্রাইবেকার’ পর্যন্ত দৌড়াতে উভয়কে। সেখানে ইংল্যান্ডকে ৩-২ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ইতালি।
নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা শেষ হয় ১-১ সমতায়। প্রথমার্ধে গোলে লিড নেয় স্বাগতিক ইংল্যান্ড। দ্বিতীয়ার্ধে সমতায় ফেরে ইতালি। যার ফলে খেলা গড়ায় অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে। সেখানেও সমতা হলে টাইব্রেকারে ইংলিশদের হারায় ইতালি।
আনন্দবাজার লিখেছে, “ফাইনালে হেরে দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হ্যারি কেন। হ্যারি বলেছেন, এর থেকে বেশি কিছু দিতে পারতাম না। দলেরও এর থেকে বেশি কিছু দেওয়ার ছিল না। সেরা খেলাই উজাড় করে দিয়েছি আমরা। পেনাল্টিতে হারা পৃথিবীর সব থেকে খারাপ অনুভুতি। রাতটা আমাদের ছিল না। তবে মাথা উঁচু করে মাঠ ছাড়তে পেরেছি আমরা। যদিও এই দুঃখ সহজে মিটবে না।” হ্যারির নিজের অনুভুতি-“যা কিছু অর্জন করেছি তার জন্য আমরা গর্বিত। প্রতিযোগীতাটা প্রচণ্ডভাবে জিততে চেয়েছিলাম। সেই জন্যেই হয়তো বাকি জীবন এই হার তাড়া করে বেড়াবে আমাদের।…”
|