গনতন্ত্রের মাতৃভূমি নামে খ্যাত মাল্টিন্যাশনাল ও মাল্টিকালচারাল এবং মাল্টি মিডিয়ার এই বৃটেনের ওয়েলসের রাজধানী কার্ডিফ শহরে থাকেন লাবনীরা। লাবনীদের পূর্বপুরুষের ঠিকানা বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলা সদরের কচুয়া গ্রাম।
পুরো নাম লাবনী সুলতানা রাসেল।
আইনের পেশা লাবনীর খুব পছন্দের। বড় হয়ে তিনি একজন আইনজ্ঞ হবেন, তার সম্প্রদায়ের মানুষের আইনী সেবাদানে আত্মনিয়োগ করবেন, এমন স্বপ্নই দেখেন লাবনী। অসাধারণ প্রতিভাধর কিশোরী লাবনী কার্ডিফ হাইস্কুল থেকে এবছর জি,সি,এস,ই’ পরীক্ষায় সর্বোচ্ছ গ্রেড ডবল এ ষ্টার, ৫টি এ ষ্টার, ১ টি এ এবং ১টি বি পেয়ে কৃতিত্বের সাক্ষর রেখেছেন।
লাবনীর পিতা মোহাম্মদ সাইফুল আলম রাসেল ফিরুজ ও মা মিসেস পাপিয়া সুলতানা রাসেল।লাবনীর দাদা প্রবাসে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় জাতীয় পরিষদের সদস্য, মৌলভীবাজার ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি ও মৌলভীবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক ছিলেন। ‘ফিরোজ’ নামে মৌলভীবাজারে সকলেই তাকে চেনেন।
এক সময়ের মাঠ কাঁপানো ফুটবলার এখন অবসর জীবন যাপন করছেন কার্ডিফে। তিনি ওয়েলস আওয়ামী লীগেরও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এখানকার বাংগালী সম্প্রদায়ের একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব।
গর্বিত দাদারই সাহসী রক্তের প্রবাহ আছে লাবনীর শরীরে। লাবনীর অনেক গর্ব দাদাকে নিয়ে। দাদাও নাতনীর উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য সবার নিকট সবসময়ই দোয়া কামনা করেন।
লাবনীর কৃতিত্বের খবরে এবং ভবিষ্যতে লাবনী আইনজীবী হতে আগ্রহী জেনে একাটুনা ইউনিয়ন ডেভেলপমেন্ট এন্ড ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাষ্টি ও প্রজেক্ট চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মকিস মনসুর লাবনীকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
|
|