খুঁজনিয়ে আরো জানাযায়,সম্প্রতি জেলার জুড়ী উপজেলার সাগরনাল ইউনিয়নের দক্ষিণ বড়ডহর গ্রামে কয়েক দির ধরে টিলাকাটার চলছে। একই এলাকার মৃত আব্দুর রউফ এর ছেলে রিয়াজ টিলা কেটে বসত ভিটার তৈরকরেছেন।
এছাড়া উপজেলার,বাছিরপুর,কৃষ্ণনগর,আমতৈল,গোয়ালবাড়ি , জামকান্দি,কচুরগুল, লাঠিটিলা,সাগরনাল সহ১১টি গ্রামে টিলা কাটার লিপ্ত রয়েছেন পাহাড় খেকোরা ।২৫টি ঝুঁকিপূর্ণ টিলার নিচে গড়ে ওঠা ২ শতাধিক বাড়িঘর ভারী বর্ষণ কিংবা ভূকম্পনে টিলা ধসে মানবিক বিপর্যয়ের আশঙ্কা রয়েছে।
বড়লেখা উপজেলার পাহাড়ি এলাকা সদর ইউনিয়নের ডিমাই, কেছরিগুল, গঙ্গারজল, দক্ষিণ ইউনিয়নের কাশেমনগর, হাকায়িতি, পূর্ব হাতলিয়া, দক্ষিণ শাহবাজপুর ইউপির বোবারথল, মোহাম্মদনগর, ছোটলেখা, ঘোলসা, চণ্ডিনগর, মুড়াউল, অফিস বাজার, উত্তর শাহবাজপুর ইউপির বড়-আইল , নান্দুয়া, পূর্ব বাণীকোনাসহ বিভিন্ন এলাকায় পাহাড় টিলা কাটা হচ্ছে। এসব পাহাড়-টিলা ধ্বংস করা হচ্ছে স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায়।
এ ব্যাপারে বড়লেখা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান,পাহাড় টিলা কাটার বিষয়ে ইতিমধ্যে পরিবেশ অধিদফতর বরাবরে ১০টি মামলা পাঠানো হয়েছে। যথারীতি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কুলাউড়া উপজেলার কর্মধা, ভাটেরা ও বরমচালে ,পশ্চিম জালালাবাদ এলাকায় পাহার কাটা হয়েছে। রাজনগরের উত্তরভাগ ইউনিয়নের যুদুরগুল এলাকার খাসের টিলা সহ বিভিন্ন টিলা কাটা হয়েছে। পাহাড় কাটার অভিযোগ ও রয়েছে কমলগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল ও মৌলভীবাজার সদর উপজেলায়। শ্রীমঙ্গলে পাহাড়ি টিলা কেটে তৈরি হচ্ছে রির্সোট, হোটেল ও ফলদ বাগান।
|