মুক্তকথা: সোমবার, ১৫ই আগষ্ট ২০১৬।। দেশের প্রতি হৃদয়ের মণিকোঠায় এতটুকু ভালবাসার উষ্ণতা থাকলে অনেক কিছুই সম্ভব। আমাদের শ্রদ্ধেয় প্রতিথযশা কূটনীতিক সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলীও তেমনি এক ব্যক্তিত্ব যিনি ভারতে আমাদের প্রতিনিধি হয়ে যাওয়া অবদি বহুমূখী কাজ করে যাচ্ছেন নিরলস নিরন্তর। তার নিয়োগের পর আনন্দবাজার পত্রিকা বিশাল নিবন্ধ নিবেদন করেছিল তাঁর পূর্বসুরীদের কীর্তির উজ্জ্বল্য তুলে ধরে। তিনিও দায়ীত্ব নেয়ার পর থেকেই নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন দেশকে দিল্লীসহ বিশ্বের বিভিন্ন ফোরামে তুলে ধরার জন্য। বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃক ঘটাকরে দিল্লীতে বাংগালী সংস্কৃতির উপস্থাপনা আমাদের দেখা কিংবা জানামতে তার সময়ই শুরু। আর তাই আজও দিল্লীতে পালিত হল বাংলাদেশের “জাতীয় শোক দিবস”। এ উপলক্ষ্যে দিল্লীর বাংলাদেশ দূতাবাস বিশেষ কর্মসূচী নেয়। সকালে দূতাবাস দপ্তরে অর্ধনমিত রাখা হয় বাংলাদেশর জাতীয় পতাকা। বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহীদদের আত্মার শান্তির উদ্দেশ্যে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়। বিকালে আয়োজিত হয় আলোচনা সভা। দিল্লীর বরেণ্য ব্যক্তিত্বগন উপস্থিত ছিলেন সেই সভায়। তার মধ্যে যাদের কথা কিছু উল্লেখ না করলে অনেকটা কৃপণতা হয়ে যাবে তারা হলেন- বিশিষ্ট সংবাদ মাধ্যম ব্যক্তিত্ব, প্রাক্তন রাজ্যসভা সদস্য এইচ কে দোয়া, বাংলাদেশে ভারতের প্রাক্তন হাই কমিশনার ও একসময়ের বিদেশ সচিব মুচকুন্দ দুবে এবং আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহনকারী ভারতীয় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ওএস গোরায়া সক্রিয়ভাবে আলোচনায় অংশগ্রহন করেন। এসময় শহীদ বঙ্গবন্ধুর উপর আলোকচিত্র প্রদর্শিত হয়। সভায় প্রধান মন্ত্রী, রাষ্ট্র পতি, পররাষ্ট্র মন্ত্রী প্রমূখদের বাণী পাঠ করে শুনান হয়।