-ডিসি মৌলভীবাজার
জমির মালিকেরা তিন বছর জমি অনাবাদি রাখলে ঐ জমির মালিকানা হারাবেন। মালিকানা টিকিয়ে রাখতে হলে জমির মালিকেরা নিয়মিত চাষাবাদ করবেন। এতে কৃষি খাতে উন্নতি হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ নির্দেশনানুযায়ী কোনো জমি অনাবাদি রাখা যাবেনা।
গত রোববার বিকালে জুড়ী উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত উপজেলা পর্যায়ে সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারী, সেবাগ্রহীতা, জনপ্রতিনিধি এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তির সাথে ডিসির প্রথম উপজেলা সফর উপলক্ষে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত বক্তব্য রাখেন মৌলভীবাজারের ডি.সি ড.উর্মি বিনতে সালাম। মৌলভীবাজারে দায়িত্ব নিয়ে প্রথম কোনো উপজেলা সফর করতে গিয়ে জুড়িকেই প্রথম উপজেলা হিসেবে বেঁচে নেয়ার কথা উল্লেখ করে ডি.সি. বলেন- “জুড়ী উপজেলাকে আমি ১নং উপজেলা মনে করি এবং হাকালুকি হাওর উন্নয়নে ও অত্র অঞ্চলের কৃষি উন্নয়নের জন্য যথাযথ গুরুত্ব দেওয়া হবে। জনস্বার্থে কোন আবেদনপত্র আমাদের কাছে আসলে সে বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।”
জুড়ী উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা “রঞ্জন চন্দ্র দে” এর সভাপতিত্বে আয়োজিত সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উন্নয়ন মূলক কাজের দাবি জানিয়ে বক্তব্য প্রদান করেন জুড়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ মুঈদ ফারুক, উপজেলা আওয়ামিলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ মাসুক মিয়া, সাগরনাল ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুন নুর মাষ্টার, জায়ফর নগর ইউপি চেয়ারম্যান হাজী মাছুম রেজা; ফুলতলা ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল আলিম সেলু, পশ্চিম জুড়ী আওয়ামিলীগ নেতা কাজী আমজাদ হোসেন,
গণমাধ্যম কর্মী ও ছাত্রনেতা বেলাল হোসাইন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান; উপজেলা প্রেসক্লাবের সেক্রেটারি তাজুল ইসলাম, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মামুনুর রশীদ সাজু, বীর মুক্তিযোদ্ধা কুলেশ চন্দ্র শীল(মন্টু মাষ্টার), গণমাধ্যম কর্মী মনিরুল ইসলাম; পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম, দূর্ণীতি প্রতিরোধ কমিটির তাজুল ইসলাম তারা, গণমাধ্যমকর্মী সাইফুল ইসলাম সুমন, আদিবাসী কমিটির ভাগ্য সিংহ; গণমাধ্যমকর্মী ও যুবনেতা কামরুল হাসান নোমান ও জুড়ী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ হুমায়ূন রহমান বাপ্পী”।