– সুরঞ্জিত দাস ‘মৃত্যু’ জীব জগতের এক অমোঘ সত্য। সৃষ্টির আদিকাল থেকে জন্ম আর মৃত্যুর সমান্তরাল ধারা বয়ে আসছে, এ যেন প্রকৃতির এক কঠিন খেয়াল। পরকাল কিংবা মৃত্যু-যন্ত্রণা নয় বরং
কাঠমান্ডুর প্রধান কুমারী যখন মহলেই শিক্ষকদের কাছে পড়াশুনা করছেন, তখন ভক্তপুরের কুমারীকে স্কুলব্যাগ আর নাস্তা নিয়ে ছুটতে হয় স্কুলের দিকে। নেপালে প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাসে কুমারী যাত্রা উৎসব উদযাপিত হয়। দিনক্ষণ
আগের পর -২ এছাড়াও দেবী হিসেবে যথার্থতা প্রমাণ করতে ৩২টি পরিপূর্ণতার লক্ষণ থাকতে হবে তাদের শরীরে। যেমন- শঙ্খের মতো ঘাড়, বটগাছের মতো শরীর, গরুর মতো চোখের পাঁপড়ি, সিংহের মতো বুক,
দেবী হলেন তিনি যাকে মূর্তি রূপে পূজা করা হয়। তবে কখনো কি শুনেছেন দেবী সয়ং জীবন্ত। আজ তেমনি এক জন দেবীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেব যাকে মানার পর থেকে তার
হারুনূর রশীদ মুসলমান মুসলমান কথা নিয়ে বেশী মাতামাতি করে আরবের মানুষজন। কারণ এটি তাদের রক্ষাকবজ। এটি আসলেই তাদের প্রথা, নিয়মকানুন তথা সমাজ ও সংস্কৃতি। সুদীর্ঘ সোয়া সাতশত বছরের মত সময়
অর্ধেক বিশ্ব থেকে উঠে গেছে প্রেম-ভালবাসা। প্রেম-ভালবাসা এখন বাজারের পণ্য। বৃটেনের বাজারে ভালবাসা এখন বিক্রি হয়। কোন জরিপ ছাড়াই অনায়াসে এমন আরো অনেক দেশের নাম বলে দেয়া যায়। যেমন প্রথমেই
এবার আসি প্রাচীন ভারতের নারী শিক্ষা প্রসঙ্গে। প্রথমেই বলে ছিলাম যে প্রাচীন ভারতে নিচু জাত ও নারীদের শিক্ষা গ্রহণের অধিকার ছিলো না। কিন্তু প্রাচীন ভারতে উচ্চ শ্রেণির অর্থ্যাৎ রাজার মেয়েরা
ঝাড়ফুঁক কল্পকাহিনী নয় খোদ বিজ্ঞানীদের গবেষণার পর পাওয়া তথ্য। যতদিন ইচ্ছা বাঁচতে পারবেন। আর এমন সুযোগ যদি বিজ্ঞান করে দিতে পারে তা’হলে বেশীদিন বেঁচে থাকতে কে না চাইবে। কার না
রাজারা তখন তাদের সন্তানাদি গুরুর কাছে শিক্ষার জন্য একবারে পাঠিয়ে দিতেন। উপানিষদ অনুযায়ী, সেখানে শিক্ষা দেয়া হতো পুরো বারো বছর ধরে। সেখানে সংগীত, কলা, দর্শন, যুদ্ধবিদ্যা, সমরাস্ত্র বিদ্যা, সাহিত্য, নানা
তনিমা রশীদ ইস্! যদি এমন স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পাওয়া যেত যেখানে খোলা আকাশের নীচে গাছের তলায় প্রকৃতির মাঝে লেখাপড়া করা যেত বা কোনো বিষয়ের নীরস তাত্ত্বিক দিকটা না তুলে
সৈয়দ আজফার চিকিৎসা প্রদানকারী ডাক্তারের পরামর্শে পান্থপথের শমরিতা হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলাম। গাড়ীতে সংগে ছিলাম আমি, ভাবী ও ভাতিজা। আমাকে উদ্দেশ্য করে স্বগোতক্তি করলেন,”দেশে আসলেই কোনো না কোনো ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ে,
ডলি মণ্ডল কাজী নজরুলের চার পুত্রের নাম ছিল যথাক্রমে কৃষ্ণ মুহাম্মদ, অরিন্দম খালেদ (বুলবুল), কাজী সব্যসাচী এবং কাজী অনিরুদ্ধ। আজকের দিনে যদি কোন বাবা তার সন্তানের নাম কৃষ্ণ মুহাম্মদ রাখতেন,
মৌলভীবাজারের জুড়ীতে একটি বস্তার দোকানে প্লাস্টিকের বস্তা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। ইতিপূর্বে আমাদের অপর একটি খবরে বলা হয়েছিল যে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে সম্ভবতঃ আগুন লেগেছে। সেটি ছিল তাৎক্ষনিকভাবে সংগৃহীত