‘নষ্টালজিয়া – ৩’ – প্রকৌশলী সৈয়দ আব্দুল গফ্ফার সাজু উনসত্তরে নবম শ্রেনী, সত্তরে দশম শ্রেনী আর একাত্তরের মার্চে মেট্রিক পরীক্ষাত্রী ছিলাম আমরা। আন্দোলন সংগ্রাম মিছিল মিটিং আর জয় বাংলা স্লোগানে
৪১ বছর কাটিয়েছেন জঙ্গলে। সভ্য জগতের সাথে কোন যোগাযোগতো দূরের কথা, সভ্য জগৎ বলতে কিছু আছে সে রকম কোন বোধই তার জন্ম নিতে পারেনি। আরো বিশেষ করে পুরুষের পাশাপাশি নারী
কোন কালে যদি ভারতীয় ইউনিয়ন ভেঙ্গে কিছু স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয় তা’হলে পশ্চিমবঙ্গ কি বাংলাদেশের সাথে যোগ দেবে? এমন একটি জঠিল প্রশ্ন তুলে কৌড়ায় লিখেছেন জনৈক মোহাম্মদ বুরহান উদ্দীন। তার
Be positive “ভালো কিছু চিন্তা কর, কারণ আমাদের চিন্তা এক সময় প্রতিজ্ঞায় পরিণত হয়” মহাত্মা গান্ধী। ইতিবাচক চিন্তা হচ্ছে এমন এক মানসিক মনোভাব ধারণ করা যার জন্য আমরা প্রতিটি কাজ
মানুষের একটি খারাপ অভ্যাস হলো অন্যকে নিয়ে সমালোচনা করা। যারা অন্যকে নিয়ে সমালোচনা করে তারা নিজেদেরকে অনেক জ্ঞানী ভাবেন। তারা ভাবে এটা তাদের একটি গুণ যে তারা একটি মানুষকে চিনতে
– সুরঞ্জিত দাস ‘মৃত্যু’ জীব জগতের এক অমোঘ সত্য। সৃষ্টির আদিকাল থেকে জন্ম আর মৃত্যুর সমান্তরাল ধারা বয়ে আসছে, এ যেন প্রকৃতির এক কঠিন খেয়াল। পরকাল কিংবা মৃত্যু-যন্ত্রণা নয় বরং
কাঠমান্ডুর প্রধান কুমারী যখন মহলেই শিক্ষকদের কাছে পড়াশুনা করছেন, তখন ভক্তপুরের কুমারীকে স্কুলব্যাগ আর নাস্তা নিয়ে ছুটতে হয় স্কুলের দিকে। নেপালে প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাসে কুমারী যাত্রা উৎসব উদযাপিত হয়। দিনক্ষণ
আগের পর -২ এছাড়াও দেবী হিসেবে যথার্থতা প্রমাণ করতে ৩২টি পরিপূর্ণতার লক্ষণ থাকতে হবে তাদের শরীরে। যেমন- শঙ্খের মতো ঘাড়, বটগাছের মতো শরীর, গরুর মতো চোখের পাঁপড়ি, সিংহের মতো বুক,
দেবী হলেন তিনি যাকে মূর্তি রূপে পূজা করা হয়। তবে কখনো কি শুনেছেন দেবী সয়ং জীবন্ত। আজ তেমনি এক জন দেবীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেব যাকে মানার পর থেকে তার
হারুনূর রশীদ মুসলমান মুসলমান কথা নিয়ে বেশী মাতামাতি করে আরবের মানুষজন। কারণ এটি তাদের রক্ষাকবজ। এটি আসলেই তাদের প্রথা, নিয়মকানুন তথা সমাজ ও সংস্কৃতি। সুদীর্ঘ সোয়া সাতশত বছরের মত সময়
অর্ধেক বিশ্ব থেকে উঠে গেছে প্রেম-ভালবাসা। প্রেম-ভালবাসা এখন বাজারের পণ্য। বৃটেনের বাজারে ভালবাসা এখন বিক্রি হয়। কোন জরিপ ছাড়াই অনায়াসে এমন আরো অনেক দেশের নাম বলে দেয়া যায়। যেমন প্রথমেই
এবার আসি প্রাচীন ভারতের নারী শিক্ষা প্রসঙ্গে। প্রথমেই বলে ছিলাম যে প্রাচীন ভারতে নিচু জাত ও নারীদের শিক্ষা গ্রহণের অধিকার ছিলো না। কিন্তু প্রাচীন ভারতে উচ্চ শ্রেণির অর্থ্যাৎ রাজার মেয়েরা
ঝাড়ফুঁক কল্পকাহিনী নয় খোদ বিজ্ঞানীদের গবেষণার পর পাওয়া তথ্য। যতদিন ইচ্ছা বাঁচতে পারবেন। আর এমন সুযোগ যদি বিজ্ঞান করে দিতে পারে তা’হলে বেশীদিন বেঁচে থাকতে কে না চাইবে। কার না