প্রধান অতিথি বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধান চীফ মার্শাল মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিমান বাহিনীকে আধুনিক প্রযুক্তি সম্পন্ন করতে প্রয়োজনীয় অত্যাধুনিক জঙ্গী বিমান, হেলিকপ্টারসহ অধ্যাধুনিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তুলতে কাজ করছেন। এ সমাপনী কুচকাওয়াজের মাধ্যমে ৭৫২ জন নব বিমান সেনা বিমান বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হলো।
উল্লেখ্য যে, এবারের প্রশিক্ষণ কওচকাওয়াজের মদ্য দিয়ে বাংলাদেশবিমান বাহিনীর ইতিহাসে প্রথমবারের ৬৪জন মহিলা রিক্রুট অন্তর্ভুক্ত হয়। প্রশিক্ষণে শিক্ষা বিভাগে এসি-২ শেখ দিদারুল ইসলাম ও জেনারেল বিভাগে সেরা রিক্রুট নির্বাচিত হয়েছে। সার্বিক বিষয়ে কৃতিত্বের জন্য এসি-২ ইমাদ উদ্দীন মজুমদার নির্বাচিত হয়েছেন। প্রধান অতিথি সেরা বিমানসেনার মাঝে ট্রফি বিতরণ করেন। প্রধান অতিথি আরও বলেন নব বিমানসেনারা সততা, একাগ্রতা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে বিমান বাহিনীর যোগ্য বিমানসেনা হিসেবে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে হবে।
তার আগে বিমান বাহিনী প্রধান প্যারেড গ্রাউন্ডে এসে পৌছলে বিমান বাহিনী ঘাঁটি বামার অধিনায়ক এয়ার ভাইস মার্শাল মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম,রিক্রুটস ট্রেনিং স্কুলের অধিনায়ক গ্রুপ ক্যাপ্টেন আবু জাহিদ মহসীন তাঁকে স্বাগত জানান।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মাঝে সাবেক চিফ হুইপ, অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি, বীর মুক্তিযোদ্ধা উপাধ্যক্ষ ড. মো. আব্দুস শহীদ এমপি, সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার মো: মশিউর রহমান এনডিসি (অতিরিক্ত সচিব), মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান, পুলিশ সুপার ফারুক আহমদ, কমলগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক মো. রফিকুর রহমান, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর উর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় সামরিক ও বেসামরিক গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
|