ধনীরা ধনী হচ্ছে দেশে প্রতিদিন বাড়ছে গরীবের সংখ্যা, দেশের নিয়ন্ত্রন এখন সিন্ডিকেটদের হাতে, সিন্ডিকেডের কাছে জিম্মি সরকারও। প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তন না আসলে এঅবস্থা চলতেই থাকবে। এমন্তব্য কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের। গতকাল ১এপ্রিল সোমবার লন্ডন সময় বিকেল পাঁচ ঘটিকায় ইষ্টলন্ডনের মাইক্রো বিজনেন্স সেন্টারে বাংলাদেশ কমিউনিষ্ট পার্টি যুক্তরাজ্য ও ইউরোপ কমিটি আয়োজিত জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও প্রাক্তন সভাপতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের প্রাক্তন সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রবীণ রাজনীতিক কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম একথা বলেন।
তিনি বলেন দেশের রাজনীতি এখন ধনীক শ্রেণীর নিয়ন্ত্রনে। আগে যারা রাজনীতি করতেন তারা সকলেই ছিলেন মধ্যবিত্ত আর এখনকার রাজনীতিবিদদের সকলেই কোটিপতি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ইন্সুরেন্স কোম্পেনীতে চাকুরী করতেন, তাজ উদ্দিন আহমদ ছিলেন শিক্ষক , আর সৈয়দ নজরুল ইসলাম করতেন ওকালতি। তারাত কেউ কোটিপতি ছিলেননা। বর্তমান সময়ে এমপি মন্ত্রী একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। যে লক্ষ্যকে সামনে রেখে দেশ স্বাধীন হয়েছিল আমরা কি পারছি কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে? সরকারী পরিসংখ্যান মতে গেল ১৬ বছরে দেশ থেকে বিদেশে পাচার হয়েছে ১১হাজার কোটি টাকা। কোটিপতি রাজনীতিকরা সাধারন মানুষের কথা চিন্তা করেনা। দেশ পরিচালনায় পদ্ধতিগত পরিবর্তন ছাড়া সাধারন মানুষের ভাগ্যের পরিবরতন সম্ভব নয়। তিন সপ্তাহের এক ব্যক্তিগত সফরে কমরেড মুজাহিদূল ইসলাম সেলিম লন্ডনে রয়েছেন।
যুক্তরাজ্য কমিউনিষ্ট পার্টির সভাপতি কমরেড এডভোকেট আবেদ আলী আবিদের সভাপতিত্বে ও যুক্তরাজ্য কমিউনিষ্ট পার্টির সভাপতিমন্ডলীর সদস্য সলিসিটর কমরেড শাহরিয়ার বিন আলীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ব্রিটিশ কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি রুথ স্টাইলেস, আর এম টির সভাপতি আলেক্স গর্ডন, বাংলাদেশ মেডিকেল সোসাইটির সভাপতি ডাঃ রফিকুল হাসান খান জিন্নাহ, বাংলাদেশী ওয়ার্কার্স কাউন্সিলের নেতা জাহানারা রহমান জলি, যুব ইউনিয়নের সভাপতি ইফতেখারুল হক পপলু, ফ্রেন্ডস অফ ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক গোলাম আকবর মুক্তা, উদীচীর সাধারণ সম্পাদক জুবের আখতার সুহেল, বাসদ মার্ক্সবাদী নেতা মোস্তফা ফারুক, বাম জোট নেতা বাবলু খন্দকার, তেল গ্যাস রক্ষা আন্দোলনের পক্ষে ডঃ আখতার সোবহান মাসরুর প্রমুখ। সমাবেশে তুদেহ পার্টি অফ ইরানের নেতা নাবিদ সুমালীর লিখিত বার্তা পাঠ করেন কমরেড ডাঃ সেলিমুজ্জামান ভূঁইয়া।
গেল ২৩ মার্চ শনিবার ২০২৪, হিন্দু এইড ইউকে‘র বার্ষিক সম্মেলন পূর্ব লন্ডনের ইস্টহ্যামের একটি রেস্তোরাঁয় অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলন অংশগ্রহনকারীরা এই আয়েজনকে একটি মাইলফলক হিসেবে অভিহিত করেছেন। এই সম্মেলনে বিগতদিনের প্রতিফলন, ভবিষ্যতের রূপরেখা এবং একটি নতুন যোগ্য নেতৃত্ব প্রতিষ্টার লক্ষ্যে সংগঠনের সকল সদস্যরা একত্রিত হয়েছিলেন। নতুন প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে ড. সুকান্ত মৈত্রের নিয়োগ এবং একটি চৌকুষ ওয়ার্কিং টিমগঠন এবং উপদেষ্টা কমিটির প্রধান হিসেবে মিহির সরকারকে নিয়োগে সকলেই একমত পোষন করেন।
প্রদীপ সাহার পবিত্র গীতা পাঠের মাধ্যমে সভার কাজ শুরু হয়, এরপর হিন্দু এইড ইউকে-এর মিশন ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে চিফ কো-অর্ডিনেটর মিহির সরকার তার ভূমিকার কথা তুলে ধরেন। অ্যাডমিন কো-অর্ডিনেটর অনুপম সাহা সম্মেলন পরিচালনা করেন, সংগঠনের অর্জন এবং চ্যালেঞ্জগুলি তুলে ধরা হয় সম্মেলনে । পূর্ণাঙ্গ হিসাব প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ সজল সাহা।
পুরো মিটিং জুড়ে, বিভিন্ন সমন্বয়কারীরা বিশেষ করে অজিত সাহা, সুজিত সেন, চিন্ময় চৌধুরী, ডাঃ সুকান্ত মৈত্র, রয়্যাল মিত্র এবং দীপ শর্মা তাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে দায়িত্ব সম্পর্কে আপডেট প্রদান করেন। এছাড়াও শান্তনু দাস গুপ্ত, মিঃ হিমানিশ গোস্বামী, অনুগ রায়, প্রসেনজিৎ পাল, অধীর দাস, শ্যামল দত্ত, সুশান্ত সাহা, পিল্টন দে, বিজয় সরকার, কমল সাহা, রূপম সাহা এবং মিস শুচিস্মিতা মৈত্রের মতো অংশগ্রহণকারীরা সকলের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে তাদের সমর্থন ব্যাক্ত করেন। হিন্দু এইডের অগ্রগতি সাংগঠনিক পুনর্গঠনের আলোকে, নারায়ণ ভট্টাচার্য প্রতি দুই বছরে একটি রদবদলের প্রস্তাব করেন। অনুপম সাহা প্রস্তাবিত নতুন কমিটির রূপরেখা তুলে ধরেন। নতুন প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে ডাঃ সুকান্ত মৈত্রের নাম প্রস্থাব করা হয়।
সম্মেলনে বিদায়ী প্রধান সমন্বয়কারী মিহির সরকার সেবা করার সুযোগের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং নিজকে উপদেষ্টা ভূমিকায় উত্তরণের ঘোষণা দেন। নতুন প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে ড. সুকান্ত মৈত্রের নিয়োগ সাদরে গ্রহণ করা হয়, সাথে একটি নতুন উপদেষ্টা কমিটিও গঠন করা হয়। বিদায়ী এবং নতুন নেতৃত্বকে ফুলের তোড়া উপহারের মাধ্যমে সম্মেলনের সমাপ্তি ঘটে। আগতরা নিরামিষ এবং আমিষ ভোজনের মাধ্যমে একটি আনন্দদায়ক বিন্যাস উপভোগ করেন, সৌহার্দ্য এবং বন্ধুত্বকে উত্সাহিত করেছেন সকলে।
বৃটেনের কার্ডিফের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার বিশিষ্টজনের উপস্থিতিতে কার্ডিফের শাহজালাল মস্ক এন্ড ইসলামিক সেন্টারে কার্ডিফ বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন এর উদ্দ্যোগে গত ৫ এপ্রিল এক উপবাস ভাঙ্গা অনুষ্টানের(ইফতার) আয়োজন করা হয়। শাহজালাল মসজিদে দুই শতাধিক উপবাস পালনকারীদেরকে ইফতার প্রদান করা হয়েছে। ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠিত এই সংগঠন প্রতি বছরের মত এবারেও ইফতার প্রদানের ব্যবস্থা করেছিল।
কার্ডিফ বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন এর চেয়ারম্যান কমিউনিটি নেতা আব্দুল হান্নান শহীদুল্লাহর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এম আসকর আলীর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিলে দোয়া পরিচালনা করেন শাহজালাল মসজিদের খতীব ও ঈমাম মাওলানা কাজি ফয়জুর রহমান।
ইফতার মাহফিলে গ্রেটার সিলেট কমিউনিটি ইউকে’র আহ্বায়ক বিশিষ্ট সাংবাদিক মোহাম্মদ মকিস মনসুর, আনজুমানে আল ইসলাহ ওয়েলস ডিভিশনের ট্রেজারার আলহাজ্ব শাহ মোহাম্মদ তসলিম আলী, শাহজালাল মসজিদের সাবেক ট্রাষ্টি আলহাজ্ব আব্দুল আহাদ চৌধুরী, সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আলী আকবর, সাবেক চেয়ারম্যান আকতারুজ্জামান কুরেশি নিপু, বর্তমান প্রেসিডেন্ট আলহাজ্ব আব্দুল মুহিম মুমিন, সেক্রেটারি দেওয়ান মাসকুর আহমেদ চৌধুরী টুটুল, গ্রেটার সিলেট কাউন্সিল ইন ইউকে’র ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ আনোয়ার, গ্রেটার সিলেট কমিউনিটি ইউকে ওয়েলসের কনভেনার মুজিবুর রহমান, সদস্য সচিব রকিবুর রহমান, ডা: কামরুল ইসলাম, হাফিজ হাবিবুর রহমান ও কামরুল ইসলাম বাবু সহ অন্যান্য বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন। দোয়ার মাধ্যমে কার্ডিফ বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন এর আগামী দিনের পথচলায় সবার সহযোগিতা কামনাসহ বিশ্বমুসলিমের সূখ শান্তি সমৃদ্ধি কামনা করা হয়।
মসজিদের ব্যবস্থাপনা পরিষদ ও তাঁদের স্বেচ্ছাসেবীদের স্বতঃস্ফূর্ত সহায়তার জন্য বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন-এর পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতাসহ ধন্যবাদ জানানো হয়।
গ্রেটার সিলেট কমিউনিটি ইউকে’র দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের
আহবায়ক কমিটি গঠন
গনতন্ত্রের মাতৃভূমি নামে খ্যাত, বহুজাতি ও সাংস্কৃতিক বিলেতের বাংলাদেশীদের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার বিশিষ্টজনের উপস্থিতিতে গত ৪ এপ্রিল পূর্ব লন্ডনের বারাকায় ‘গ্রেটার সিলেট কমিউনিটি ইউকে’র উপবাস ভাঙ্গা অনুষ্ঠান(ইফতার মাহফিল) ও দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের আহবায়ক কমিটি গঠন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। গ্রেটার সিলেট কমিউনিটি ইউকের আহ্বায়ক বাঙ্গালী সম্প্রদায়ের নেতা মোহাম্মদ মকিস মনসুর-এর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব ডক্টর মুজিবুর রহমান এর পরিচালনায় আয়োজিত আলোচনায় প্রধান ও বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব গ্রেটার সিলেটের পৃষ্ঠপোষক ডক্টর হাসনাত এম হোসেইন এমবিই, গ্রেটার সিলেটের অপর পৃষ্ঠপোষক বিশিষ্ট কমিউনিটি লিডার কে এম আবু তাহের চৌধুরী, বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আলহাজ্ব জালাল উদ্দিন, গ্রেটার সিলেট কাউন্সিলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযুদ্ধা সৈয়দ আব্দুল কাইয়ুম কয়সর, গ্রেটার সিলেট কমিউনিটি ইউকে’র কো-কনভেনর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মসুদ আহমদ, বিশিষ্ট সমাজসেবক বীর মুক্তিযুদ্ধা দেওয়ান গৌস সুলতান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক, বিবিসিসিআই সভাপতি সাইদুর রহমান রেনু, বিশিষ্ট সাংবাদিক লন্ডন বাংলা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সৈয়দ নাহাশ পাশা, বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আব্দুল আহাদ চৌধুরী, সাবেক স্পীকার আহবাব হোসেন, কাউন্সিলার রিতা বেগম, বিশিষ্ট ইসলামী ব্যক্তিত্ব মাওলানা আব্দুল কাদির সালেহ, বিশিষ্ট আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুস শহীদ ও ব্যারিস্টার নাজির আহমদ, গ্রেটার সিলেট কাউন্সিল ইউকের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক দিলওয়ার হোসেন দিলু ও সাউথ ইস্ট রিজিওনের লোকমান হোসেন প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট আইনজীবী ব্যারিস্টার মাসুদ আহমদ চৌধুরী, ব্যারিস্টার লিয়াকত আলী, মুক্তিযোদ্ধা আহবাব হোসেন চৌধুরী, বিশিষ্ট সমাজসেবক হারুনুর রশিদ, লোকমান আহমদ, জামাল হোসেন, সিপার রেজাউল করিম, বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক সংগঠক শেখ নুরুল ইসলাম, হেলেন ইসলাম, কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব সৈয়দ আমিনুল হক, বিশ্বনাথ প্রবাসী এডুকেশন ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক মিসবাহ উদ্দিন, ট্রেজারার মোঃ আজম খান, জয়েন্ট সেক্রেটারি আখলাকুর রহমান, তরুণ সংগঠক বিশ্বনাথ প্রবাসী এডুকেশন ট্রাস্টের সাংস্কৃতিক সম্পাদক কদর উদ্দিন, বিশ্বনাথ এইড ইউকের সভাপতি আব্দুর রহিম রন্জু, দশঘর প্রগতি ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমদ, কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব ময়ূর মিয়া, আব্দুল মালিক, বিশ্বনাথ এইড ইউকের সাবেক সভাপতি খালেদ খান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বাসিত রফি, তরুণ সংগঠক আজম আলী, দৌলত আহমদ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও এন্টারপ্রেনার জসিম উদ্দিন, ইসলাম উদ্দিন, আলা উদ্দিন, সিলেট সদর এসোসিয়েশনের সেক্রেটারি মোঃ শাহীন আহমদ, শেখ আব্দুর রউফ তালুকদার, আতিকুল ইসলাম, বদরুল হক মনসুর, বাংলাদেশ প্রবাসী ও অভিবাসী পরিষদ এর প্রধান উপদেষ্টা মোঃ মাসুদুর রহমান মাসুদ, বিশিষ্ট কমিউনিটি এক্টিভিস্ট দৌলত আহমদ, আনোয়ার খান, জোবায়ের আহমদ শাহজাহান, আব্দুল ওয়াহিদ, নাসির উদ্দিন, রাকিব রুহেল, মোঃ আফতাব হোসেন, শাহ চেরাগ আলী, শাহাব উদ্দিন, আবু চৌধুরী, সাংবাদিক আজিজুল আম্বিয়া, মহিলা সংগঠক সোফিয়া আলম, জোনারা ইসলাম, রুবি আক্তার, ইভা আহমদ, অনু দে, গঙ্গা দে, শাহ সাইফুল আক্তার লিংকন, আবুল হাসান, সাব্বির আহমদ, আব্দুল আহাদ ও তাজুল ইসলাম সহ সম্প্রদায়ের বহু কর্মি ও নেতৃবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে বিলেতে ব্রিটিশ বাংলাদেশী সম্প্রদায়ের উন্নয়ন ও মানবতার কল্যাণে সবাইকে ঐক্যের বন্ধনে কাজ করাসহ মুসলিম উম্মার সূখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে প্রার্থনা করা হয়। প্রার্থনা পরিচালনা করেন বিশিষ্ট ইসলামী ব্যক্তিত্ব মাওলানা আব্দুল কাদির সালেহ।
সভার ২য় পর্বে গ্রেটার সিলেট কমিউনিটি ইউকের সাউথ ইষ্ট রিজিওনের ১০১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি এবং ২১ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টা কমিটির নাম ঘোষণা করা হয়। সংগঠনের সাউথ ইষ্ট রিজিওনাল কনভেনার নির্বাচিত হয়েছেন কমিউনিটি লিডার হারুনুর রশিদ, কো- কনভেনার নির্বাচিত হয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জামাল হোসেন।
এছাড়াও জয়েন্ট কনভেনার – মোঃ তাজুল ইসলাম, কাউন্সিলর রিতা বেগম, ব্যারিস্টার আব্দুস শহীদ, কদর উদ্দিন, সিপার রেজাউল করিম, মৌলানা রফিক আহমদ রফিক, বেলাল হোসেন, আব্দুর রহিম রন্জু, শেখ নুরুল ইসলাম, আব্দুল বাসিত রফি, হেলেন ইসলাম, সৈয়দ এম করিম সায়েম, খালেদ খান, ইসলাম উদ্দিন, ব্যারিস্টার লিয়াকত আলী, খালেদ চৌধুরী, হেভেন খান, আজম আলী, সাদেক মিয়া, খান জামাল নুরুল ইসলাম, আজিজুল আম্বিয়া, গিয়াস আহমদ, রাকিব রুহেল, আব্দুল মালিক ও নিয়ামত খান।
সদস্য- নুরুল ইসলাম মাহবুব, সৈয়দ আব্দুল কাইয়ুম কয়সর, মসুদ আহমদ, ড. এম মুজিবুর রহমান, মাসুম আহমদ, মিরন মিয়া, তানভীর আহমদ, শরিফুল ইসলাম, কামাল আহমদ, লুবেক চৌধুরী, মোঃ জসিম উদ্দিন, তারেক চৌধুরী, আবুল কালাম, আনোয়ার খান, নাসির উদ্দিন, আব্দুল মালিক, সোফিয়া আলম, জোনারা ইসলাম, আব্দুল ওয়াহিদ, জোবায়ের আহমদ শাহজাহান, মোঃ শাহীন আহমদ, আলা উদ্দিন, রুজিয়া বেগম, রুবি আক্তার, ইভা আহমদ, অনু দে, গঙ্গা দে, সাব্বির আহমদ, আব্দুল আহাদ, আবুল হাসান, মোঃ মাসুদুর রহমান মাসুদ, শাহ সাইফুল আক্তার, আজমল হোসেন, রেজাব আহমদ, শাহ চেরাগ আলী, শাহাব উদ্দিন, মাসুদুর রহমান, আব্দুর রহিম, নূর আলম, মোঃ আফতাব হোসেন প্রমূখ।