অভিনয়, নির্দেশনার বাইরে তিনি যুক্ত ছিলেন লেখালেখির সঙ্গে। নাটকে অবদানের জন্য ১৯৯৯ সালে সরকার তাকে একুশে পদকে ভূষিত করেছিল। ‘বরেণ্য অভিনেতা ও দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের উজ্জ্বল নক্ষত্র’ আখ্যায় ভূষিত করে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি। তিনি বলেন, “তার মৃত্যুতে দেশ একজন বরেণ্য অভিনেতা ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বকে হারালো।”
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, “মহান মুক্তিযুদ্ধ, দেশের শিল্পকলা ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আলী যাকেরের অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে।”
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদও এই অভিনেতার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন। শোকবার্তায় তিনি বলেন, “তিনি তার অভিনয় ও সৃজনশীল কর্মের মধ্য দিয়ে এদেশের অগণিত দর্শক-শ্রোতার হৃদয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবেন।”
সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি আসাদুজ্জামান নূর জানান, শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আলী যাকেরের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে বনানী কবরস্থানে।
দুদিন আগে করোনাভাইরাসের সংক্রমণও ধরা পড়েছিল বাবার, ফেইচবুকে লিখেছেন তার পুত্র ইরেশ যাকের।